গার্মেন্টে কর্মরতদের অগ্নিনিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিণ শুরু
চট্টগ্রামে বিজিএমইএ’র আঞ্চলিক কার্যালয়ে স্থানীয় বিভিন্ন পোশাকশিল্প
কারখানার কর্মকর্তা ও শ্রমিকদের জন্য ধারাবাহিক অগ্নিনিরাপত্তা বিষয়ক
প্রশিণ কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল
রোববার এ প্রশিণের উদ্বোধন করেন দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক।
সভাপতিত্ব করেন বিজিএমইএ’র প্রথম সহসভাপতি নাসির উদ্দিন চৌধুরী। প্রশিণে
বিভিন্ন গার্মেন্ট প্রতিষ্ঠানের ২০০ শ্রমিক কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
স্বাগত বক্তব্যে নাসির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, বিজিএমইএ ধারাবাহিকভাবে সব কারখানায় দ অগ্নিনিরাপত্তা বাহিনী গড়ে তোলার ল্েয এই প্রশিণ সূচির আয়োজন করেছে। সম্প্রতি বিভিন্ন অগ্নিদুর্ঘটনাসহ অন্যান্য দুর্ঘটনার উল্লেখ করে বলেন, কারখানায় যারা কাজ করেন তাদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার পাশাপাশি কারখানার সম্পদ রায় এই প্রশিণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তিনি কর্মকর্তা ও শ্রমিকদের সমন্বিতভাবে প্রশিণ থেকে অর্জিত অভিজ্ঞতা যেকোনো দুর্ঘটনায় সাহসী ও কুশলী হওয়ার পরামর্শ দেন।
প্রধান অতিথি দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি গার্মেন্টশিল্প। এই শিল্প বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তারা। সর্বোপরি মালিক, শ্রমিক, কর্মকর্তা সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই শিল্প আজ মূল ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। তিনি বিশেষভাবে কর্মস্থলে কমপ্লায়েন্স তথা নিরাপত্তার বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। সাম্প্রতিক বিভিন্ন অগ্নিদুর্ঘটনার উল্লেখ্য করে তিনি বলেন, এই ব্যাপারে মালিক, শ্রমিক, কর্মকর্তাসহ সংশিষ্ট সবাইকে সচেতন হতে হবে। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বিজিএমইএ’র পরিচালক এ এম চৌধুরী সেলিম, অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ’র পরিচালক আবদুল ওহাব, সাব্বির মোস্তফা, বিজিএমইএ চট্টগ্রামের লেবার অ্যান্ড ফায়ার বিষয়ক স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান আ ন ম সাইফুদ্দিনসহ সংশ্লিষ্ট গার্মেন্ট কারখানার মালিকেরা।
বিজিএমইএ’র ফায়ার ও সেফটি উপদেষ্টা মেজর (অব:) মতিউর রহমান এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স চট্টগ্রাম বিভাগের কর্মকর্তারা প্রশিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
স্বাগত বক্তব্যে নাসির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, বিজিএমইএ ধারাবাহিকভাবে সব কারখানায় দ অগ্নিনিরাপত্তা বাহিনী গড়ে তোলার ল্েয এই প্রশিণ সূচির আয়োজন করেছে। সম্প্রতি বিভিন্ন অগ্নিদুর্ঘটনাসহ অন্যান্য দুর্ঘটনার উল্লেখ করে বলেন, কারখানায় যারা কাজ করেন তাদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার পাশাপাশি কারখানার সম্পদ রায় এই প্রশিণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তিনি কর্মকর্তা ও শ্রমিকদের সমন্বিতভাবে প্রশিণ থেকে অর্জিত অভিজ্ঞতা যেকোনো দুর্ঘটনায় সাহসী ও কুশলী হওয়ার পরামর্শ দেন।
প্রধান অতিথি দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি গার্মেন্টশিল্প। এই শিল্প বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তারা। সর্বোপরি মালিক, শ্রমিক, কর্মকর্তা সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই শিল্প আজ মূল ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। তিনি বিশেষভাবে কর্মস্থলে কমপ্লায়েন্স তথা নিরাপত্তার বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। সাম্প্রতিক বিভিন্ন অগ্নিদুর্ঘটনার উল্লেখ্য করে তিনি বলেন, এই ব্যাপারে মালিক, শ্রমিক, কর্মকর্তাসহ সংশিষ্ট সবাইকে সচেতন হতে হবে। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বিজিএমইএ’র পরিচালক এ এম চৌধুরী সেলিম, অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ’র পরিচালক আবদুল ওহাব, সাব্বির মোস্তফা, বিজিএমইএ চট্টগ্রামের লেবার অ্যান্ড ফায়ার বিষয়ক স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান আ ন ম সাইফুদ্দিনসহ সংশ্লিষ্ট গার্মেন্ট কারখানার মালিকেরা।
বিজিএমইএ’র ফায়ার ও সেফটি উপদেষ্টা মেজর (অব:) মতিউর রহমান এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স চট্টগ্রাম বিভাগের কর্মকর্তারা প্রশিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
No comments