শাহবাগের আন্দোলন সরকারের সাজানো নাটকঃ হান্নান শাহ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ বলেছেন, শাহবাগের আন্দোলন সরকারের সাজানো নাটক। তিনি সরকারের উদ্দেশে বলেন,
‘গোয়েন্দা
সংস্থার মাধ্যমে টাকা আর লজিস্টিক সাপোর্ট দিয়ে আন্দোলনকে দলীয়করণ করছেন
এই অভিযোগ থেকে মুক্তি পাবেন কিভাবে? রাষ্ট্রীয়ভাবে বন্দোবস্ত করবেন আর
বলবেন জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন। কিন্তু জনগণ ধরে ফেলেছে যে এটি আসলে
স্বতঃস্ফূর্ত নয়। আপনাদের উদ্দেশ্য জনগণকে বিভক্তির মধ্যে রাখা এবং দেশকে
অগ্রগতির দিকে যেতে না দেয়া।’
গতকাল রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেস কাবে স্বাধীনতা সংরক্ষণ ও মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘নারী নির্যাতন : সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ট্রাইব্যুনালের দুইজন বিচারপতির বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে হান্নান শাহ বলেন, ‘একজন বিচারপতি জিয়াউদ্দিনের কাছে বলেছেন সরকার পাগল হয়ে গেছে, তারা একটি রায় চায়। আরেকজন সরকারের মন্ত্রীদের বলেছেন আপনারা এখানে এসে বসেন আমরা বিচার করতে পারব না। তাদের এসব বক্তব্যেই প্রমাণ হয় ট্রাইব্যুনালের ওপর সরকারের চাপ আছে।’
তিনি বলেন, একজন টাকু মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা হুঙ্কার দিয়ে আমাদের বলেছেন আদালত নিয়ে কথা বলবেন না। এখন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে শাহবাগে গিয়ে মন্ত্রীরা কথা বলছেন। তারা বলছেন, কাদের মোল্লার রায় সঠিক হয়নি। এটি কি আদালত নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে না?
হান্নান শাহ বলেন, আমরা রাস্তায় মিছিল করলে পুলিশ লাঠিপেটা করে, জামায়াতকে দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দেয়া হয়। অথচ এখন শাহবাগে যারা আছে তাদের সরাচ্ছেন না।
তিনি বলেন, শাহবাগের ওই মঞ্চের মাত্র ৫০ গজ দূরে পুলিশ কন্ট্রোল রুম। অন্য দিকে ১০০ গজ দূরে গোলাম আযম। অর্থাৎ উভয় পক্ষকেই শোনা ও দেখার ব্যবস্থা করে দেয়ার জন্যই সেখানে নাটক করা হচ্ছে।
হান্নান শাহ বলেন, আমরাও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই। শেখ মুজিব চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী ১৯৫ পাকিস্তানিকে ছেড়ে দিয়েছেন। টিক্কা খান, ব্রি.তাজ, মেজর সালেহর বিচার করতে পারছেন না। আসলে আপনাদের নিয়ত যুদ্ধাপরাধের বিচার নয়। এটি পলিটিক্যাল স্টান্টবাজি। এটি এখন জনগণের কাছে ধরা পড়েছে।
তিনি বলেন, জামায়াত মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। কিন্তু পিকিংপন্থীরাও স্বাধীনতা চায়নি। তারা এখন শেখ হাসিনার পাশে আছে।
তিনি বলেন, এ সরকারের আমলে নারী নির্যাতন আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে গেছে। নারী নির্যাতনকারী এই সরকারকে বাংলাদেশের মানুষ প্রত্যাখ্য করবে।
সংগঠনের সহসভাপতি সায়মা সালামের সভাপতিত্বে ও মহাসচিব আহসান উল্লাহ শামীমের পরিচালনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবদুল মবিন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল হোসেন বেঙ্গল, খালেদা ইয়াসমিন, যুবদলের সহসভাপতি ফারুক আহমেদ, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সভাপতি সানজানা চৈতী পপি, বিএনপি নেতা হাফিজুর রহমান কবির, মো: াল আমিন প্রমুখ।
গতকাল রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেস কাবে স্বাধীনতা সংরক্ষণ ও মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘নারী নির্যাতন : সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ট্রাইব্যুনালের দুইজন বিচারপতির বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে হান্নান শাহ বলেন, ‘একজন বিচারপতি জিয়াউদ্দিনের কাছে বলেছেন সরকার পাগল হয়ে গেছে, তারা একটি রায় চায়। আরেকজন সরকারের মন্ত্রীদের বলেছেন আপনারা এখানে এসে বসেন আমরা বিচার করতে পারব না। তাদের এসব বক্তব্যেই প্রমাণ হয় ট্রাইব্যুনালের ওপর সরকারের চাপ আছে।’
তিনি বলেন, একজন টাকু মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা হুঙ্কার দিয়ে আমাদের বলেছেন আদালত নিয়ে কথা বলবেন না। এখন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে শাহবাগে গিয়ে মন্ত্রীরা কথা বলছেন। তারা বলছেন, কাদের মোল্লার রায় সঠিক হয়নি। এটি কি আদালত নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে না?
হান্নান শাহ বলেন, আমরা রাস্তায় মিছিল করলে পুলিশ লাঠিপেটা করে, জামায়াতকে দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দেয়া হয়। অথচ এখন শাহবাগে যারা আছে তাদের সরাচ্ছেন না।
তিনি বলেন, শাহবাগের ওই মঞ্চের মাত্র ৫০ গজ দূরে পুলিশ কন্ট্রোল রুম। অন্য দিকে ১০০ গজ দূরে গোলাম আযম। অর্থাৎ উভয় পক্ষকেই শোনা ও দেখার ব্যবস্থা করে দেয়ার জন্যই সেখানে নাটক করা হচ্ছে।
হান্নান শাহ বলেন, আমরাও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই। শেখ মুজিব চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী ১৯৫ পাকিস্তানিকে ছেড়ে দিয়েছেন। টিক্কা খান, ব্রি.তাজ, মেজর সালেহর বিচার করতে পারছেন না। আসলে আপনাদের নিয়ত যুদ্ধাপরাধের বিচার নয়। এটি পলিটিক্যাল স্টান্টবাজি। এটি এখন জনগণের কাছে ধরা পড়েছে।
তিনি বলেন, জামায়াত মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। কিন্তু পিকিংপন্থীরাও স্বাধীনতা চায়নি। তারা এখন শেখ হাসিনার পাশে আছে।
তিনি বলেন, এ সরকারের আমলে নারী নির্যাতন আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে গেছে। নারী নির্যাতনকারী এই সরকারকে বাংলাদেশের মানুষ প্রত্যাখ্য করবে।
সংগঠনের সহসভাপতি সায়মা সালামের সভাপতিত্বে ও মহাসচিব আহসান উল্লাহ শামীমের পরিচালনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবদুল মবিন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল হোসেন বেঙ্গল, খালেদা ইয়াসমিন, যুবদলের সহসভাপতি ফারুক আহমেদ, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সভাপতি সানজানা চৈতী পপি, বিএনপি নেতা হাফিজুর রহমান কবির, মো: াল আমিন প্রমুখ।
No comments