শাবিতে ভাস্কর্য নির্মাণ বন্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আলটিমেটাম
শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য নির্মাণ বন্ধের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়
অভিমুখে পদযাত্রা ও গণ-অবস্থান পুলিশি বাধায় সম্পন্ন হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়
প্রধান ফটকে গণ-অবস্থান করতে না দেয়ায় পৃথক পৃথকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের
কাছে তপোবন ও শাহ সিকন্দর আবাসিক এলাকায় অবস্থান ও সমাবেশ করেছে ভাস্কর্য
প্রতিরোধ সম্মিলিত সংগ্রাম পরিষদ। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে
সিন্ডিকেট কর্তৃক ভাস্কর্য নির্মাণ বন্ধের ঘোষণা না দিলে ২৫ ফেব্রুয়ারি
সিলেট বিভাগে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালিত হবে। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসন যদি মূর্তি স্থাপন বা আনার কোনো পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্র করে তবে ওই
দিন থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ধর্মঘট, সিলেট বিভাগে লাগাতার হরতালসহ
বিশ্ববিদ্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করা হবে।
এ দিকে ভাস্কর্য স্থাপনের দাবিতে মিছিল করেছে ক্যাম্পাসের সাধারণ শিার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল চত্বরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে তারা। এ সময় তারা জাতীয় ও স্থানীয় দৈনিক আমার দেশ, নয়া দিগন্ত ও সিলেটের ডাক পুড়িয়ে ফেলে। এ ঘটনায় তীব্র ােভ প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয়তাবাদী ও ইসলামি মূল্যবোধের শিক ফোরাম, বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনসহ সামাজিক সংগঠনগুলো।
সূত্রে জানা যায়, গত রোববার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা ও গণ-অবস্থান কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীরা মদিনা মার্কেট থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে আসতে চাইলে বাধা দেয় পুলিশ। তখন বাধা উপো করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে তপোবন এলাকায় প্রায় দশ হাজারেরও অধিক মানুষ নিয়ে গণ-অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় আন্দোলনকারীরা ‘শাবিতে মূর্তি কেন প্রশাসন জবাব চাই, ‘জ’ তে জাফর ইকবাল, তুই মুর্তাদ তুই নাস্তিক, বাম-রামদের আস্তানা এই সিলেটে হবে না’ লেখা সংবলিত প্লেকার্ড বহন করেছিলেন।
এ সময় ভাস্কর্য প্রতিরোধ সম্মিলিত সংগ্রাম পরিষদের প্রধান মুখপত্র ও আহ্বায়ক পরিষদের অন্যতম কর্নেল সৈয়দ আলী আহমদের সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব মুফতি মাওলানা ফয়জুল হক জালালাবাদী ও যুগ্ম সদস্যসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা মাহমুদুর রহমান দেলাওয়ারের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেট জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য দিলদার হোসেন সেলিম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কাউন্সিলর রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির হাফিজ আবদুল হাই হারুন, পরিষদের সদস্যসচিব ও ইসলামী ঐক্যজোট সিলেট মহানগর সভাপতি মুফতি ফয়জুল হক জালালাবাদী, আহ্বায়ক মণ্ডলীর সদস্য মাওলানা আব্দুল হাই জিহাদী, যুগ্ম আহ্বায়ক মুফতি আলী হায়দার, মাওলানা আব্দুল মতিন ধনপুরী, যুগ্ম আহ্বায়ক ও আমার দেশ পাঠকমেলা সিলেট মহানগর সভাপতি ডাক্তার হোসাইন আহমদ প্রমুখ।
এ দিকে ভাস্কর্য স্থাপনের দাবিতে মিছিল করেছে ক্যাম্পাসের সাধারণ শিার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল চত্বরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে তারা। এ সময় তারা জাতীয় ও স্থানীয় দৈনিক আমার দেশ, নয়া দিগন্ত ও সিলেটের ডাক পুড়িয়ে ফেলে। এ ঘটনায় তীব্র ােভ প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয়তাবাদী ও ইসলামি মূল্যবোধের শিক ফোরাম, বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনসহ সামাজিক সংগঠনগুলো।
সূত্রে জানা যায়, গত রোববার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা ও গণ-অবস্থান কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীরা মদিনা মার্কেট থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে আসতে চাইলে বাধা দেয় পুলিশ। তখন বাধা উপো করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে তপোবন এলাকায় প্রায় দশ হাজারেরও অধিক মানুষ নিয়ে গণ-অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় আন্দোলনকারীরা ‘শাবিতে মূর্তি কেন প্রশাসন জবাব চাই, ‘জ’ তে জাফর ইকবাল, তুই মুর্তাদ তুই নাস্তিক, বাম-রামদের আস্তানা এই সিলেটে হবে না’ লেখা সংবলিত প্লেকার্ড বহন করেছিলেন।
এ সময় ভাস্কর্য প্রতিরোধ সম্মিলিত সংগ্রাম পরিষদের প্রধান মুখপত্র ও আহ্বায়ক পরিষদের অন্যতম কর্নেল সৈয়দ আলী আহমদের সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব মুফতি মাওলানা ফয়জুল হক জালালাবাদী ও যুগ্ম সদস্যসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা মাহমুদুর রহমান দেলাওয়ারের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেট জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য দিলদার হোসেন সেলিম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কাউন্সিলর রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির হাফিজ আবদুল হাই হারুন, পরিষদের সদস্যসচিব ও ইসলামী ঐক্যজোট সিলেট মহানগর সভাপতি মুফতি ফয়জুল হক জালালাবাদী, আহ্বায়ক মণ্ডলীর সদস্য মাওলানা আব্দুল হাই জিহাদী, যুগ্ম আহ্বায়ক মুফতি আলী হায়দার, মাওলানা আব্দুল মতিন ধনপুরী, যুগ্ম আহ্বায়ক ও আমার দেশ পাঠকমেলা সিলেট মহানগর সভাপতি ডাক্তার হোসাইন আহমদ প্রমুখ।
No comments