লক্ষ্মীপুরে সওজের কোটি টাকা মূল্যের পুকুর ভরাট করে দখল
লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার বাসাবাড়ি বাজারে সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) কোটি টাকা মূল্যের জমি দখল করা হচ্ছে।
লক্ষ্মীপুর-রায়পুর
সড়কের ওই স্থানে স্থানীয় কয়েক প্রভাবশালী ব্যক্তি ১৫ দিন ধরে মাটি ফেলে
পুকুর ভরাট করছেন। ইতোমধ্যে ভরাট করা পুকুরের উত্তর পাশে টিন দিয়ে একটি
স্থাপনা নির্মাণ করে। এ দিকে সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মকর্তারা এ ভরাট
কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেন। তারপরও প্রভাবশালীরা তা অমান্য করে
কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
লক্ষ্মীপুর সড়ক ও জনপথ অফিস সূত্র জানায়, রায়পুর-লক্ষ্মীপুর সড়কের পূর্ব পাশের পুকুরটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের মালিকানাধীন। পুকুরের অর্ধেক (প্রায় ৩০ শতাংশ) প্রভাবশালী আলী আহাম্মদ ও মো: কাজলসহ চার ব্যক্তি ভরাট করেন। এ জমির বাজারমূল্য কোটি টাকা।
এ বিষয়ে উপজেলা নাগরিক পরিষদের সভাপতি ও ওই এলাকার বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা শেখ নুরুল আনোয়ার বাচ্চু জানান, প্রায় ১৫ দিন আগে হঠাৎ আলী আহাম্মদ সড়কের পাশে পাস্টিকের পর্দা ঝুলিয়ে দেয়। এরপর ট্রলিতে করে মাটি এনে রাত-দিন পুকুরটির ভরাট কাজ শুরু করে। বর্তমানে পুকুরটির অর্ধেক ভরাট করে ফেলেছে। স্থানীয়রা এ নিয়ে ােভ প্রকাশ করলেও দখলদারেরা দখল কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
বুধবার দখলদার আলী আহাম্মদের বক্তব্য জানতে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। তবে মো: কাজল বলেন, ‘আলী আহাম্মদসহ আমরা সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে জমিটি লিজ নিয়েছি। কর্তৃপরে অনুমতি নিয়ে তা ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ করা হয়।’ তবে লিজের সপে কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেননি তিনি।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের রায়পুর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ফয়েজ আহমেদ বলেন, আমাদের মালিকানাধীন পুকুরটি ভরাটের জন্য কাউকে লিজ দেয়া হয়নি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে একজন কর্মকর্তাকে পাঠানো হয়েছে। এরপরও দখল কার্যক্রম চললে দখলদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লক্ষ্মীপুর সড়ক ও জনপথ অফিস সূত্র জানায়, রায়পুর-লক্ষ্মীপুর সড়কের পূর্ব পাশের পুকুরটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের মালিকানাধীন। পুকুরের অর্ধেক (প্রায় ৩০ শতাংশ) প্রভাবশালী আলী আহাম্মদ ও মো: কাজলসহ চার ব্যক্তি ভরাট করেন। এ জমির বাজারমূল্য কোটি টাকা।
এ বিষয়ে উপজেলা নাগরিক পরিষদের সভাপতি ও ওই এলাকার বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা শেখ নুরুল আনোয়ার বাচ্চু জানান, প্রায় ১৫ দিন আগে হঠাৎ আলী আহাম্মদ সড়কের পাশে পাস্টিকের পর্দা ঝুলিয়ে দেয়। এরপর ট্রলিতে করে মাটি এনে রাত-দিন পুকুরটির ভরাট কাজ শুরু করে। বর্তমানে পুকুরটির অর্ধেক ভরাট করে ফেলেছে। স্থানীয়রা এ নিয়ে ােভ প্রকাশ করলেও দখলদারেরা দখল কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
বুধবার দখলদার আলী আহাম্মদের বক্তব্য জানতে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। তবে মো: কাজল বলেন, ‘আলী আহাম্মদসহ আমরা সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে জমিটি লিজ নিয়েছি। কর্তৃপরে অনুমতি নিয়ে তা ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ করা হয়।’ তবে লিজের সপে কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেননি তিনি।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের রায়পুর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ফয়েজ আহমেদ বলেন, আমাদের মালিকানাধীন পুকুরটি ভরাটের জন্য কাউকে লিজ দেয়া হয়নি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে একজন কর্মকর্তাকে পাঠানো হয়েছে। এরপরও দখল কার্যক্রম চললে দখলদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
No comments