গতবারের লোকসান কাটানোর স্বপ্নে দণি চট্টগ্রামের বোরোচাষিরা মাঠে
চলতি বোরো মওসুমে চট্টগ্রামে চলছে চাষিদের মধ্যে বোরো রোপণের ব্যস্ততা।
ইতোমধ্যে জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে ল্যমাত্রার অর্ধেক জমিতে বোরো রোপণ সম্পন্ন
হয়েছে।
ফেব্র“য়ারিজুড়ে চলবে জমিতে বোরো রোপণের
ব্যস্ততা। গত বছর অঞ্চলের চাষিরা বোরো ধানের বাম্পার ফলন পাওয়ায় এবারও গত
বছরের ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জেলার বিস্তীর্ণ মাঠগুলোতে
হাজার হাজার চাষি এখন বোরো রোপণের কাজ করে চলছেন।
পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী, আনোয়ারার কয়েকটি উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, চাষিরা দল বেঁধে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জমিতে বোরো রোপণে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। কেউ জালা তুলছেন, কেউ বা জমি তৈরি করছেন, আবার কোথাও চাষ করা জমিতে বোরো রোপন করছেন কৃষক।
জানা যায়, সাগর, নদী ও খাল, পাহাড়বেষ্টিত দণি চট্টগ্রামসহ পুরো চট্টগ্রামেই প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়া আউশ, আমন ও বোরো ধানের বাম্পার ফলন পেয়ে থাকে চাষিরা। চলতি বছর আমন ধানে বাম্পার ফলন হলেও ঘরে ফলন তোলার সাথে সাথে ধানের দাম পড়ে যাওয়ায় চাষিদের মধ্যে ধানচাষে আগ্রহে ভাটা পড়লেও বোরো মওসুমে ভালো দাম পাওয়ার আশায় দল বেঁধে চাষিরা মাঠে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
গত বছরও চট্টগ্রাম জেলায় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর বোরো ধানের ল্যমাত্রা নির্ধারণ করে ৬৪ হাজার ৩৪০ হেক্টর, কিন্তু অর্জিত হয়েছে ৬৬ হাজার ৬০ হেক্টর। তন্মধ্যে চন্দনাইশে তিন হাজার ৭০, আনোয়ারায় পাঁচ হাজার ৬৫৫, সাতকানিয়ায় পাঁচ হাজার ১২০, বাঁশখালীতে সাত হাজার ৬০, মিরশ্বরাইতে তিন হাজার ৩১৫, সীতাকুণ্ডে ৬০, রাউজানে পাঁচ হাজার ৯৯৫, ডবলমুরিং ৪০, পটিয়ায় ছয় হাজার ৬৬০, বোয়ালখালী দুই হাজার, লোহাগাড়ায় তিন হাজার ৯৯৫, সন্দ্বীপে ৭৫, হাটহাজারীতে চার হাজার ৭৪০, রাঙ্গুনিয়ায় আট হাজার ১৯০, ফটিকছড়িতে সাত হাজার ৪২০ এবং পাঁচলাইশে ৫৬৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে।
পটিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শৈবাল কান্তি নন্দী বলেন, প্রতি বছরের মতো এবারও পটিয়াসহ পুরো দণি চট্টগ্রামে বোরো আবাদের ল্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। তিনি বলেন, গত বছর ছয় হাজার ৬৬০ হেক্টর জমিতে বোরোর আবাদ হলেও এবার ল্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। তিনি বলেন, চলতি মওসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হলেও বাজার দর কমে যাওয়ায় চাষিরা আর্থিকভাবে তিগ্রস্ত হয়েছেন। তার পরও বোরো রোপণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন চাষিরা। এ অঞ্চলের চাষিরা উপসি-বিধান-৪৭, ২৮, ২৯ ও বিআর ১৬ ও ১৪ জাতের বোরো আবাদ করে থাকেন।
চট্টগ্রাম জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক খসরু মিয়া বলেন, গত বছর পুরো জেলায় প্রায় ৬৭ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে বোরো রোপণের ভরা মওসুম। চলতি ফেব্র“য়ারির শেষ পর্যন্ত বোরো রোপণ করবেন এ অঞ্চলের চাষিরা। তিনি আশা করেন এবারও বোরো আবাদের ল্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।
পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী, আনোয়ারার কয়েকটি উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, চাষিরা দল বেঁধে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জমিতে বোরো রোপণে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। কেউ জালা তুলছেন, কেউ বা জমি তৈরি করছেন, আবার কোথাও চাষ করা জমিতে বোরো রোপন করছেন কৃষক।
জানা যায়, সাগর, নদী ও খাল, পাহাড়বেষ্টিত দণি চট্টগ্রামসহ পুরো চট্টগ্রামেই প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়া আউশ, আমন ও বোরো ধানের বাম্পার ফলন পেয়ে থাকে চাষিরা। চলতি বছর আমন ধানে বাম্পার ফলন হলেও ঘরে ফলন তোলার সাথে সাথে ধানের দাম পড়ে যাওয়ায় চাষিদের মধ্যে ধানচাষে আগ্রহে ভাটা পড়লেও বোরো মওসুমে ভালো দাম পাওয়ার আশায় দল বেঁধে চাষিরা মাঠে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
গত বছরও চট্টগ্রাম জেলায় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর বোরো ধানের ল্যমাত্রা নির্ধারণ করে ৬৪ হাজার ৩৪০ হেক্টর, কিন্তু অর্জিত হয়েছে ৬৬ হাজার ৬০ হেক্টর। তন্মধ্যে চন্দনাইশে তিন হাজার ৭০, আনোয়ারায় পাঁচ হাজার ৬৫৫, সাতকানিয়ায় পাঁচ হাজার ১২০, বাঁশখালীতে সাত হাজার ৬০, মিরশ্বরাইতে তিন হাজার ৩১৫, সীতাকুণ্ডে ৬০, রাউজানে পাঁচ হাজার ৯৯৫, ডবলমুরিং ৪০, পটিয়ায় ছয় হাজার ৬৬০, বোয়ালখালী দুই হাজার, লোহাগাড়ায় তিন হাজার ৯৯৫, সন্দ্বীপে ৭৫, হাটহাজারীতে চার হাজার ৭৪০, রাঙ্গুনিয়ায় আট হাজার ১৯০, ফটিকছড়িতে সাত হাজার ৪২০ এবং পাঁচলাইশে ৫৬৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে।
পটিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শৈবাল কান্তি নন্দী বলেন, প্রতি বছরের মতো এবারও পটিয়াসহ পুরো দণি চট্টগ্রামে বোরো আবাদের ল্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। তিনি বলেন, গত বছর ছয় হাজার ৬৬০ হেক্টর জমিতে বোরোর আবাদ হলেও এবার ল্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। তিনি বলেন, চলতি মওসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হলেও বাজার দর কমে যাওয়ায় চাষিরা আর্থিকভাবে তিগ্রস্ত হয়েছেন। তার পরও বোরো রোপণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন চাষিরা। এ অঞ্চলের চাষিরা উপসি-বিধান-৪৭, ২৮, ২৯ ও বিআর ১৬ ও ১৪ জাতের বোরো আবাদ করে থাকেন।
চট্টগ্রাম জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক খসরু মিয়া বলেন, গত বছর পুরো জেলায় প্রায় ৬৭ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে বোরো রোপণের ভরা মওসুম। চলতি ফেব্র“য়ারির শেষ পর্যন্ত বোরো রোপণ করবেন এ অঞ্চলের চাষিরা। তিনি আশা করেন এবারও বোরো আবাদের ল্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।
No comments