স্বর্ণালঙ্কারসহ ১ কোটি ৩০ লাখ টাকার মালামাল লুটঃ ৫ ডাকাত গ্রেফতার
মৌলভীবাজারের বড়লেখা, ফেনী ও সিলেটের কানাইঘাটে ডাকাতি হয়েছে। ডাকাতেরা
স্বর্ণালঙ্কার, মোবাইল সেট, টাকাসহ এক কোটি ৩০ লাখ টাকার মালামাল লুটে
নিয়ে গেছে।
বড়লেখা
(মৌলভীবাজার) সংবাদদাতা জানান, মৌলভীবাজারের বড়লেখায় গতকাল রোববার রাতে
আগর-আতর ব্যবসায়ীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি সংঘটিত হয়েছে। ডাকাতদের
উপর্যুপরি দা’র কোপে গুরুতর আহত গৃহকর্তা বর্তমানে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল
কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। ডাকাতেরা টাকা, আতর, স্বর্ণালঙ্কারসহ প্রায়
কোটি কোটি টাকার মালামাল নিয়ে গেছে।
সরেজমিনে পরিবারের সদস্যরা জানান, বাড়ির গৃহকর্তা আগর-আতর ব্যবসায়ী বদরুল ইসলাম (৪০) গতকাল রোববার রাতে কুলাউড়া থেকে বাড়িতে আসার পর ঘরের বাইরে ফোনে আলাপরত ছিলেন। এ সময় আগে থেকে ওঁৎপেতে থাকা একদল মুখোশধারী ডাকাত তাকে উপর্যুপরি দা দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক আহত করে। পরে ডাকাতেরা ভেতরে ঢুকে পরিবারের সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে পাঁচ লাখ টাকা, প্রায় ৫০০ তোলা আতর, ৪০ ভরি স্বর্ণালঙ্কারসহ প্রায় এক কোটি টাকার মালামাল লুটে নিয়ে যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় পরিবারের সদস্যরা গৃহকর্তাকে উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নের রফিনগর গ্রামের তাজুল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ।
ফেনী অফিস জানায়, ফেনী শহরের দাউদপুর ব্রিজ সংলগ্ন মজুমদার ভবনে গত শনিবার রাতে একদল ডাকাত হানা দিয়ে প্রায় ৩০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও টাকাসহ ২২ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় পুলিশ চারজনকে আটক করেছে। একই রাতে পরশুরামের চিথলিয়া ইউনিয়নের ধনিকুণ্ডায় পৃথক ডাকাতিকালে দুর্বৃত্তরা প্রায় তিন ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও টাকাসহ তিন লাখ টাকার মালামাল লুট করেছে।
পুলিশ ও তিগ্রস্তরা জানিয়েছে, মজুমদার ভবনে রাত ৩টার দিকে ১৫-২০ জনের ডাকাত দল ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢোকে। এ সময় পরিবারের লোকজনকে অস্ত্রের মুখে আটকিয়ে দুর্বৃত্তরা ৩০ ভরি স্বর্ণ, সাড়ে সাত লাখ টাকা, আটটি মোবাইল সেট, দুইটি হাতঘড়ি ও একটি ডিজিটাল ক্যামেরাসহ প্রায় ২২ লাখ টাকার মালামাল লুটে নিয়ে যায়। এ দিকে বাড়ির লোকজন টের পেয়ে ফেনী মডেল থানায় খবর দিলে বিপুল পুলিশ পুরো বাড়ি ঘেরাও করে। দুর্বত্তরা পালিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশ চার ডাকাতকে আটক করে।
ফেনী মডেল থানার এসআই মো: সোলাইমান ডাকাতির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ডাকাতদের পাকড়াও করতে দুই রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়েছে। অন্য দিকে পরশুরামের মধ্যম ধনিকুণ্ডায় ঢাকার নাভানা গ্রুপের কর্মকর্তা শেখ ফরিদ মজুমদারের বাড়িতে তার স্ত্রী ও তার শ্বশুরকে হাত-পা বেঁধে ৪০ হাজার টাকা ও আড়াই ভরি স্বর্ণালঙ্কার, মোবাইল সেটসহ প্রায় তিন লাখ টাকার মালামাল নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।
কানাইঘাট (সিলেট) সংবাদদাতা জানান, কানাইঘাট উপজেলার নিজ চাউরা দণি গ্রামে গত শুক্রবার রাতে ডাকাতি হয়েছে। সশস্ত্র ডাকাতেরা সাত ভরি স্বর্ণ ও টাকাসহ অন্তত পাঁচ লাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে। জানা যায়, শুক্রবার রাতে উপজেলার নিজ চাউরা দণি গ্রামের রসেন্দ্র চন্দ্র দাসের ঘরে ডাকাত দল সশস্ত্র অবস্থায় দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে পরিবারের সবাইকে বেঁধে ফেলে। এ সময় তারা সাত ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও টাকাসহ পাঁচ লাধিক টাকার মালামাল লুট করে দুইটি সাউন্ড বোমা ফুটিয়ে পালিয়ে যায়। পরদিন শনিবার সিলেটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বীণা রানী দাস ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
সরেজমিনে পরিবারের সদস্যরা জানান, বাড়ির গৃহকর্তা আগর-আতর ব্যবসায়ী বদরুল ইসলাম (৪০) গতকাল রোববার রাতে কুলাউড়া থেকে বাড়িতে আসার পর ঘরের বাইরে ফোনে আলাপরত ছিলেন। এ সময় আগে থেকে ওঁৎপেতে থাকা একদল মুখোশধারী ডাকাত তাকে উপর্যুপরি দা দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক আহত করে। পরে ডাকাতেরা ভেতরে ঢুকে পরিবারের সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে পাঁচ লাখ টাকা, প্রায় ৫০০ তোলা আতর, ৪০ ভরি স্বর্ণালঙ্কারসহ প্রায় এক কোটি টাকার মালামাল লুটে নিয়ে যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় পরিবারের সদস্যরা গৃহকর্তাকে উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নের রফিনগর গ্রামের তাজুল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ।
ফেনী অফিস জানায়, ফেনী শহরের দাউদপুর ব্রিজ সংলগ্ন মজুমদার ভবনে গত শনিবার রাতে একদল ডাকাত হানা দিয়ে প্রায় ৩০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও টাকাসহ ২২ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় পুলিশ চারজনকে আটক করেছে। একই রাতে পরশুরামের চিথলিয়া ইউনিয়নের ধনিকুণ্ডায় পৃথক ডাকাতিকালে দুর্বৃত্তরা প্রায় তিন ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও টাকাসহ তিন লাখ টাকার মালামাল লুট করেছে।
পুলিশ ও তিগ্রস্তরা জানিয়েছে, মজুমদার ভবনে রাত ৩টার দিকে ১৫-২০ জনের ডাকাত দল ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢোকে। এ সময় পরিবারের লোকজনকে অস্ত্রের মুখে আটকিয়ে দুর্বৃত্তরা ৩০ ভরি স্বর্ণ, সাড়ে সাত লাখ টাকা, আটটি মোবাইল সেট, দুইটি হাতঘড়ি ও একটি ডিজিটাল ক্যামেরাসহ প্রায় ২২ লাখ টাকার মালামাল লুটে নিয়ে যায়। এ দিকে বাড়ির লোকজন টের পেয়ে ফেনী মডেল থানায় খবর দিলে বিপুল পুলিশ পুরো বাড়ি ঘেরাও করে। দুর্বত্তরা পালিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশ চার ডাকাতকে আটক করে।
ফেনী মডেল থানার এসআই মো: সোলাইমান ডাকাতির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ডাকাতদের পাকড়াও করতে দুই রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়েছে। অন্য দিকে পরশুরামের মধ্যম ধনিকুণ্ডায় ঢাকার নাভানা গ্রুপের কর্মকর্তা শেখ ফরিদ মজুমদারের বাড়িতে তার স্ত্রী ও তার শ্বশুরকে হাত-পা বেঁধে ৪০ হাজার টাকা ও আড়াই ভরি স্বর্ণালঙ্কার, মোবাইল সেটসহ প্রায় তিন লাখ টাকার মালামাল নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।
কানাইঘাট (সিলেট) সংবাদদাতা জানান, কানাইঘাট উপজেলার নিজ চাউরা দণি গ্রামে গত শুক্রবার রাতে ডাকাতি হয়েছে। সশস্ত্র ডাকাতেরা সাত ভরি স্বর্ণ ও টাকাসহ অন্তত পাঁচ লাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে। জানা যায়, শুক্রবার রাতে উপজেলার নিজ চাউরা দণি গ্রামের রসেন্দ্র চন্দ্র দাসের ঘরে ডাকাত দল সশস্ত্র অবস্থায় দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে পরিবারের সবাইকে বেঁধে ফেলে। এ সময় তারা সাত ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও টাকাসহ পাঁচ লাধিক টাকার মালামাল লুট করে দুইটি সাউন্ড বোমা ফুটিয়ে পালিয়ে যায়। পরদিন শনিবার সিলেটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বীণা রানী দাস ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
No comments