রাজাকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিচার ছাড়া অন্যদের বিচার গ্রহণযোগ্য নয়ঃ সাদেক হোসেন খোকা
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকা বলেছেন, ১৯৭১ সালে বর্তমান
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দীন খান আলমগীর পাকিস্তান সরকারের ডিসি ছিলেন।
ওই
সময় ডিসিরাই রাজাকার বাহিনী গঠন ও তত্ত্বাবধান করতেন। রাজাকার মহিউদ্দীন
খান আলমগীরের বিচার না করে অন্যদের বিচার সাধারণ মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য
হবে না। গতকাল জাতীয় প্রেস কাবে ডেমোক্র্যাটিক লীগ সভাপতি ও ভাষাসৈনিক মরহুম অলি আহাদের স্মরণসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
অলি আহাদ স্মরণসভা নাগরিক কমিটির উদ্যোগে এর আয়োজন করা হয়। স্মরণসভা নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা বলেন, ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধকালে মহিউদ্দীন খান আলমগীর ডিসি হিসেবে রাজাকার বাহিনী গঠন ও তাদের তত্ত্বাবধানে ভূমিকা পালন করেছেন। ডিসি হিসেবে মহিউদ্দীন খান আলমগীরের স্বাক্ষরেই রাজাকারদের বেতন হতো। ’৭১-এর প্রবাসী সরকারের অনুরোধ সত্ত্বেও ম খা আলমগীর ডিসির চাকরি ছাড়েননি। এই রাজাকার মহিউদ্দীন খান আলমগীরের বিচার না করে অন্যদের বিচার দেশের সাধারণ মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। তিনি সরকারের প্রতি অবিলম্বে রাজাকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিচার দাবি করেন।
তিনি বলেন, শাহবাগের আন্দোলনকারীদের প্রকৃত ইতিহাস ও বাস্তব পরিস্থিতি বুঝে আন্দোলনের গতি বাড়াতে হবে।
তিনি বলেন, ভাঁওতাবাজির ট্রায়ালের মাধ্যমে যার বিরুদ্ধে লঘু অভিযোগ তার ফাঁসি দেয়া হয়েছে। অন্য দিকে যার বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর তাকে লঘু দণ্ড দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, জামায়াতকে ১৮ দলীয় জোট থেকে সরে যেতে বাধ্য করার জন্যই তাদের ওপর সরকার নির্যাতনের স্টিম রোলার চালাচ্ছে। সাদেক হোসেন খোকা আরো বলেন, কয়েকজন ব্যক্তিকে ফাঁসি দিলেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়িত হয়ে যাবে না। তিনি বলেন, ’৭২ সালেই যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবি উঠেছিল। ৪৭টি শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে এ দাবি উঠলেও শেখ মুজিবুর রহমান এতে সাড়া দেননি।
এতে বিএনপির অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, শাহবাগে যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবিতে আন্দোলনকারীরা ট্রাইব্যুনাল ও সরকারের ওপর ুব্ধ। কিন্তু তারা বক্তব্যে সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভের ব্যাপারে কিছু বলছে না। তিনি বলেন, কেউ সচেনতভাবে আর কেউ অবচেতনভাবে শাহবাগে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের দাবিতে সংগ্রামের জন্য গঠিত ১৮ দলীয় জোটের ঐক্য অটুট থাকবে।
জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান বলেন, শাহবাগের আন্দোলনকারীদের জন্য ভারত থেকে অর্থ আসছে। ভারতের পরিকল্পনাতেই এই আন্দোলন সৃষ্টি করা হয়েছে। এটা হিন্দুস্তানের স্বার্থে কাজ করছে বাংলাদেশের জন্য এই আন্দোলন নয়।
ভাষাসৈনিক রওশন আরা বাচ্চু বলেন, বাংলাদেশে এখন প্রকৃত ভালো মানুষ এবং দেশের জন্য নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তিদের কোনো সম্মান নেই। এখন সুবিধাবাদিতা দেশের তরুণদের পর্যন্ত গ্রাস করছে।
এতে আরো বক্তব্য রাখেন, এনপিপি চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নিলু, পিডিপি চেয়ারম্যান ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, পিপলস লীগ নেতা অ্যাডভোকেট গরিবে নেওয়াজ, বিএনপি নেতা খায়রুল কবির খোকন, হাবিবুর রহমান হাবিব, স্বাধীনতা ফোরাম সভাপতি ও বিএনপি নেতা আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, আয়োজক সংগঠনের সদস্যসচিব ও ডিএল নেতা সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, ন্যাপ মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া প্রমুখ।
অলি আহাদ স্মরণসভা নাগরিক কমিটির উদ্যোগে এর আয়োজন করা হয়। স্মরণসভা নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা বলেন, ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধকালে মহিউদ্দীন খান আলমগীর ডিসি হিসেবে রাজাকার বাহিনী গঠন ও তাদের তত্ত্বাবধানে ভূমিকা পালন করেছেন। ডিসি হিসেবে মহিউদ্দীন খান আলমগীরের স্বাক্ষরেই রাজাকারদের বেতন হতো। ’৭১-এর প্রবাসী সরকারের অনুরোধ সত্ত্বেও ম খা আলমগীর ডিসির চাকরি ছাড়েননি। এই রাজাকার মহিউদ্দীন খান আলমগীরের বিচার না করে অন্যদের বিচার দেশের সাধারণ মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। তিনি সরকারের প্রতি অবিলম্বে রাজাকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিচার দাবি করেন।
তিনি বলেন, শাহবাগের আন্দোলনকারীদের প্রকৃত ইতিহাস ও বাস্তব পরিস্থিতি বুঝে আন্দোলনের গতি বাড়াতে হবে।
তিনি বলেন, ভাঁওতাবাজির ট্রায়ালের মাধ্যমে যার বিরুদ্ধে লঘু অভিযোগ তার ফাঁসি দেয়া হয়েছে। অন্য দিকে যার বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর তাকে লঘু দণ্ড দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, জামায়াতকে ১৮ দলীয় জোট থেকে সরে যেতে বাধ্য করার জন্যই তাদের ওপর সরকার নির্যাতনের স্টিম রোলার চালাচ্ছে। সাদেক হোসেন খোকা আরো বলেন, কয়েকজন ব্যক্তিকে ফাঁসি দিলেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়িত হয়ে যাবে না। তিনি বলেন, ’৭২ সালেই যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবি উঠেছিল। ৪৭টি শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে এ দাবি উঠলেও শেখ মুজিবুর রহমান এতে সাড়া দেননি।
এতে বিএনপির অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, শাহবাগে যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবিতে আন্দোলনকারীরা ট্রাইব্যুনাল ও সরকারের ওপর ুব্ধ। কিন্তু তারা বক্তব্যে সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভের ব্যাপারে কিছু বলছে না। তিনি বলেন, কেউ সচেনতভাবে আর কেউ অবচেতনভাবে শাহবাগে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের দাবিতে সংগ্রামের জন্য গঠিত ১৮ দলীয় জোটের ঐক্য অটুট থাকবে।
জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান বলেন, শাহবাগের আন্দোলনকারীদের জন্য ভারত থেকে অর্থ আসছে। ভারতের পরিকল্পনাতেই এই আন্দোলন সৃষ্টি করা হয়েছে। এটা হিন্দুস্তানের স্বার্থে কাজ করছে বাংলাদেশের জন্য এই আন্দোলন নয়।
ভাষাসৈনিক রওশন আরা বাচ্চু বলেন, বাংলাদেশে এখন প্রকৃত ভালো মানুষ এবং দেশের জন্য নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তিদের কোনো সম্মান নেই। এখন সুবিধাবাদিতা দেশের তরুণদের পর্যন্ত গ্রাস করছে।
এতে আরো বক্তব্য রাখেন, এনপিপি চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নিলু, পিডিপি চেয়ারম্যান ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, পিপলস লীগ নেতা অ্যাডভোকেট গরিবে নেওয়াজ, বিএনপি নেতা খায়রুল কবির খোকন, হাবিবুর রহমান হাবিব, স্বাধীনতা ফোরাম সভাপতি ও বিএনপি নেতা আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, আয়োজক সংগঠনের সদস্যসচিব ও ডিএল নেতা সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, ন্যাপ মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া প্রমুখ।
No comments