গোসাইরহাট বাজারে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেছে ৪০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান
শরীয়তপুরের গোসাইরহাটের নাগেরপাড়া বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৪০টি
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। এতে ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি
করেছেন ব্যবসায়ীরা।
তবে
ফায়ার সার্ভিস বলেছে, অগ্নিকাণ্ডে এক কোটি টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে অন্য এক আগুন লাগার ঘটনায় আটটি ঘর পুড়ে ২০ লাখ
টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি করেছেন।
শরীয়তপুর সংবাদদাতা জানান, গোসাসাইরহাটের নাগেরপাড়া বাজারে এক ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মালামালসহ ৪০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। এতে ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি করেছেন। তবে ফায়ার সার্ভিস বলছে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ সময় আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে অন্তত ২৫ জন আহত হন।
স্থানীয় লোকজন ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, নাগেরপাড়া বাজারে গত শনিবার রাতে এনামুল হক ঘরামির মুদি দোকানের বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়লে শরীয়তপুর, ডামুড্যা ও গোসাইরহাটের ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ও স্থানীয় লোকজন ৪ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনলেও এ সময়ের মধ্যে আফজাল সিকদার ও হাবিবুর রহমান হাওলাদারের মুদি দোকান, মমিন সরদার ও আলমগীরের কীটনাশকের দোকান, নজরুল হাওলাদারের টিনের দোকান, টিটু খানের রঙের দোকান, রহিম খানের সিলভারের দোকান, জিল্লু দফতরির পাট ও মরিচের গোডাউন, জুলহাস তালুকদার, আজাদ তালুকদার, খলিল তালুকদার, নজরুল ইসলাম দেওয়ান, খোকন, মহসিন মুন্সি, আবদুল করিম হাওলাদার, মান্নান হাওলাদারের কসমেটিকস দোকান, জামাল মুন্সি, আবদুল করিমের ফার্মেসি, আমিনুল ইসলামের ইলেকট্রনিকস, শ্রীনিবাসের কম্পিউটারের দোকান, কাসেম হাওলাদারের হার্ডওয়্যারের গোডাউনসহ ৪০টি বিভিন্ন ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান মালামালসহ পুড়ে যায়।
এতে ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা। আহতদের গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমেপ্লেক্সসহ স্থানীয় বিভিন্ন প্রাইভেট কিনিকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। সর্বস্ব হারিয়ে ব্যবসায়ীরা এখন নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন।
জেলা প্রশাসক রাম চন্দ্র দাস, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আবি আব্দুল্লাহ, পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তী, গোসাইরহাট উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান ঢালী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মজিবুর রহমান, গোসাইরহাট থানার ওসি ঘটনাস্থল পরির্দশন করেছেন।
এ ব্যাপারে ফায়ার সার্ভিস গোসাইরহাট ইউনিটের লিডার শরৎ মণ্ডল বলেন, সাড়ে ৪ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। আগুনে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক রাম চন্দ্র দাস বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরির জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তালিকা পাওয়ার পর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সাহায্য দেয়া হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদদাতা জানান, গত শনিবার সরাইলের ইসলামাবাদ গ্রামে আগুনে আটটি ঘরসহ মালামাল ভস্মীভূত হয়েছে। এতে ২০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।
জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় সরাইল ইসলামাবাদের পশ্চিম পাড়ায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে দুলাল, সখিনা বেগম, হেলাল মিয়া, মান্নাফ, বকুল, মন্তাজ, গোলাম মিয়া ও রউফ মিয়ার আটটি ঘর, টাকা, মালামাল, গবাদিপশু পুড়ে যায়। খবর পেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে অগ্নিনির্বাপক দল গিয়ে ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নেভায়।
শরীয়তপুর সংবাদদাতা জানান, গোসাসাইরহাটের নাগেরপাড়া বাজারে এক ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মালামালসহ ৪০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। এতে ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি করেছেন। তবে ফায়ার সার্ভিস বলছে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ সময় আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে অন্তত ২৫ জন আহত হন।
স্থানীয় লোকজন ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, নাগেরপাড়া বাজারে গত শনিবার রাতে এনামুল হক ঘরামির মুদি দোকানের বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়লে শরীয়তপুর, ডামুড্যা ও গোসাইরহাটের ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ও স্থানীয় লোকজন ৪ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনলেও এ সময়ের মধ্যে আফজাল সিকদার ও হাবিবুর রহমান হাওলাদারের মুদি দোকান, মমিন সরদার ও আলমগীরের কীটনাশকের দোকান, নজরুল হাওলাদারের টিনের দোকান, টিটু খানের রঙের দোকান, রহিম খানের সিলভারের দোকান, জিল্লু দফতরির পাট ও মরিচের গোডাউন, জুলহাস তালুকদার, আজাদ তালুকদার, খলিল তালুকদার, নজরুল ইসলাম দেওয়ান, খোকন, মহসিন মুন্সি, আবদুল করিম হাওলাদার, মান্নান হাওলাদারের কসমেটিকস দোকান, জামাল মুন্সি, আবদুল করিমের ফার্মেসি, আমিনুল ইসলামের ইলেকট্রনিকস, শ্রীনিবাসের কম্পিউটারের দোকান, কাসেম হাওলাদারের হার্ডওয়্যারের গোডাউনসহ ৪০টি বিভিন্ন ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান মালামালসহ পুড়ে যায়।
এতে ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা। আহতদের গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমেপ্লেক্সসহ স্থানীয় বিভিন্ন প্রাইভেট কিনিকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। সর্বস্ব হারিয়ে ব্যবসায়ীরা এখন নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন।
জেলা প্রশাসক রাম চন্দ্র দাস, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আবি আব্দুল্লাহ, পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তী, গোসাইরহাট উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান ঢালী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মজিবুর রহমান, গোসাইরহাট থানার ওসি ঘটনাস্থল পরির্দশন করেছেন।
এ ব্যাপারে ফায়ার সার্ভিস গোসাইরহাট ইউনিটের লিডার শরৎ মণ্ডল বলেন, সাড়ে ৪ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। আগুনে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক রাম চন্দ্র দাস বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরির জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তালিকা পাওয়ার পর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সাহায্য দেয়া হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদদাতা জানান, গত শনিবার সরাইলের ইসলামাবাদ গ্রামে আগুনে আটটি ঘরসহ মালামাল ভস্মীভূত হয়েছে। এতে ২০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।
জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় সরাইল ইসলামাবাদের পশ্চিম পাড়ায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে দুলাল, সখিনা বেগম, হেলাল মিয়া, মান্নাফ, বকুল, মন্তাজ, গোলাম মিয়া ও রউফ মিয়ার আটটি ঘর, টাকা, মালামাল, গবাদিপশু পুড়ে যায়। খবর পেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে অগ্নিনির্বাপক দল গিয়ে ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নেভায়।
No comments