নবাবগঞ্জে ১৪ ঘণ্টায় ৩ লাশ উদ্ধার
ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে খুন ও গুমের সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে
চলছে অপরহরণ ও ছেলেধরার আতঙ্ক। মাত্র ১৪ ঘণ্টার ব্যবধানে শিশু, বৃদ্ধসহ
তিন ব্যক্তির লাশ পাওয়া গেছে।
ধারণা করা হচ্ছে অপহরণের পর তাদের হত্যা করা হয়েছে।
শুক্রবার উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অজ্ঞাত
পরিচয় (৭৫) বৃদ্ধের লাশ, বেলা ২টায় বড় রাজপাড়া গ্রামের একটি ডোবা থেকে
সোয়াইব (৫) নামে এক শিশুর লাশ এবং সন্ধ্যা ৬টায় মহিশদিয়া বিলের সরিষাতে
থেকে শেখ সাহেব আলীর (৪০) লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় একজনকে গ্রেফতার
করেছে। নবাবগঞ্জ থানায় পৃথক তিনটি হত্যা মামলা হয়েছে।
স্থানীয় ও পুলিশের ভাষ্যমতে, গত শুক্রবার সকাল ৮টায় উপজেলার আগলা ব্রিজের নিচে হাত-পা বাঁধা ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাত বৃদ্ধের (৭৫) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। শনিবার দুপুর পর্যন্ত নিহতের পরিচয় পাওয়া যায়নি। এর ১০ ঘণ্টা পর সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার কলাকোপা ইউনিয়নের বড় রাজপাড়া গ্রামের একটি ডোবায় সুয়াইব (৫) নামে এক শিশুর লাশ ভাসতে দেখে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়। পরে রাত সাড়ে ৮টায় পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। জানা গেছে, নিহত সুয়াইব উদ্ধারের ১০ দিন আগে ২৯ জানুয়ারি নিখোঁজ হয়। এ ঘটনায় নবাবগঞ্জ থানায় জিডি হয়েছিল। এ দিকে রাত ১০টার দিকে উপজেলার শোল্লা ইউনিয়নের মহিশদিয়া গ্রামের একটি সরিষাক্ষেতে শেখ সাহেব আলী (৪০) নামে এক বালু ব্যবসায়ীর হাত-পা বিচ্ছিন্ন লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। জানা গেছে, নিহত সাহেব আলী উদ্ধারের ১৪ দিন আগে নিখোঁজ হন। এ বিষয়ে নবাবগঞ্জ থানায় অপহরণ মামলা হয়েছিল। এ ঘটনায় শুক্রবার রাতে আটকাহনিয়া গ্রাম থেকে মোহাম্মদ হামিদ (২৫) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। উদ্ধারকৃত সুয়াইব উপজেলার সোনাহাজরা গ্রামের সৌদি প্রবাসী মোশারফ হোসেনের ছেলে এবং শেখ সাহেব আলী উত্তর বালুখণ্ড গ্রামের শেখ দরবেশ আলীর ছেলে।
এ ব্যাপারে নবাবগঞ্জ থানার ওসি মাসুদ করিম বলেন, এসব ঘটনায় পৃথক তিনটি মামলা হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় ও পুলিশের ভাষ্যমতে, গত শুক্রবার সকাল ৮টায় উপজেলার আগলা ব্রিজের নিচে হাত-পা বাঁধা ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাত বৃদ্ধের (৭৫) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। শনিবার দুপুর পর্যন্ত নিহতের পরিচয় পাওয়া যায়নি। এর ১০ ঘণ্টা পর সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার কলাকোপা ইউনিয়নের বড় রাজপাড়া গ্রামের একটি ডোবায় সুয়াইব (৫) নামে এক শিশুর লাশ ভাসতে দেখে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়। পরে রাত সাড়ে ৮টায় পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। জানা গেছে, নিহত সুয়াইব উদ্ধারের ১০ দিন আগে ২৯ জানুয়ারি নিখোঁজ হয়। এ ঘটনায় নবাবগঞ্জ থানায় জিডি হয়েছিল। এ দিকে রাত ১০টার দিকে উপজেলার শোল্লা ইউনিয়নের মহিশদিয়া গ্রামের একটি সরিষাক্ষেতে শেখ সাহেব আলী (৪০) নামে এক বালু ব্যবসায়ীর হাত-পা বিচ্ছিন্ন লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। জানা গেছে, নিহত সাহেব আলী উদ্ধারের ১৪ দিন আগে নিখোঁজ হন। এ বিষয়ে নবাবগঞ্জ থানায় অপহরণ মামলা হয়েছিল। এ ঘটনায় শুক্রবার রাতে আটকাহনিয়া গ্রাম থেকে মোহাম্মদ হামিদ (২৫) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। উদ্ধারকৃত সুয়াইব উপজেলার সোনাহাজরা গ্রামের সৌদি প্রবাসী মোশারফ হোসেনের ছেলে এবং শেখ সাহেব আলী উত্তর বালুখণ্ড গ্রামের শেখ দরবেশ আলীর ছেলে।
এ ব্যাপারে নবাবগঞ্জ থানার ওসি মাসুদ করিম বলেন, এসব ঘটনায় পৃথক তিনটি মামলা হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
No comments