রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল থেকে বিদ্যুৎ কেনা- ক্ষতি হবে ছয় হাজার কোটি টাকা
চলতি অর্থবছরে রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল
কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কেনার কারণে সরকারের আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ছয় হাজার
৩০৫ কোটি টাকা দাঁড়াবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী
মোহাম্মদ এনামুল হক।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এ তথ্য জানান।
অধিবেশনে অনুপস্থিত বিএনপির এ বি এম আশরাফ উদ্দিনের প্রশ্নের জবাবে
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সরকারি খাতে উৎপাদিত সাশ্রয়ী মূল্যের বিদ্যুতের
কারণে নিট ভর্তুকির পরিমাণ হবে পাঁচ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।
সরকারি দলের নাছিমুল আলম চৌধুরী অভিযোগ করেন, রাজধানীর ফুটপাতে অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহারের মাধ্যমে প্রতিমাসে ১৩০ কোটি টাকা কিছু ব্যক্তির মধ্যে ভাগ-বাঁটোয়ারা হচ্ছে। জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ফুটপাতে কোনো স্থায়ী স্থাপনা না থাকায় অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের শনাক্ত করা বা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।
রহমত আলীর প্রশ্নের জবাবে জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের উচ্চমূল্য ২০১৩ সালেও অব্যাহত থাকতে পারে। সে জন্য ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারপ্রতি সাত টাকা এবং অকটেনের দাম পাঁচ টাকা বাড়ানো হয়েছে। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যয় বেড়ে যায়। তবে এ মুহূর্তে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই। বজলুল হক হারুনের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ২০১৩ সালে বিপিসি ৫২ লাখ টন জ্বালানি তেল আমদানির পরিকল্পনা নিয়েছে।
হাবিবুর রহমান মোল্লার প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ চুরি, গ্রাহকদের ভৌতিক বিল দেওয়াসহ বিভিন্ন ধরনের হয়রানির কারণে ৭০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এক হাজার ৭৬ জন মিটার রিডারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
মুজিবুল হকের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ জানান, মাসদার হোসেন মামলার রায় অনুযায়ী নিম্ন আদালতের বিচারকদের আলাদা বেতন স্কেল বাস্তবায়নের জন্য সুপ্রিম কোর্ট অর্থ বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন। এ বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয় থেকে অর্থ বিভাগকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
তহুরা আলীর প্রশ্নের জবাবে পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন জানান, দেশের বারমাসি নদ-নদীর সংখ্যা ১৫৬ এবং মৌসুমি নদ-নদীর সংখ্যা ২৪৯টি। প্রশ্নোত্তরের আগে বিকেল পৌনে পাঁচটায় ডেপুটি স্পিকার শওকত আলীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
সরকারি দলের নাছিমুল আলম চৌধুরী অভিযোগ করেন, রাজধানীর ফুটপাতে অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহারের মাধ্যমে প্রতিমাসে ১৩০ কোটি টাকা কিছু ব্যক্তির মধ্যে ভাগ-বাঁটোয়ারা হচ্ছে। জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ফুটপাতে কোনো স্থায়ী স্থাপনা না থাকায় অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের শনাক্ত করা বা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।
রহমত আলীর প্রশ্নের জবাবে জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের উচ্চমূল্য ২০১৩ সালেও অব্যাহত থাকতে পারে। সে জন্য ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারপ্রতি সাত টাকা এবং অকটেনের দাম পাঁচ টাকা বাড়ানো হয়েছে। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যয় বেড়ে যায়। তবে এ মুহূর্তে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই। বজলুল হক হারুনের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ২০১৩ সালে বিপিসি ৫২ লাখ টন জ্বালানি তেল আমদানির পরিকল্পনা নিয়েছে।
হাবিবুর রহমান মোল্লার প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ চুরি, গ্রাহকদের ভৌতিক বিল দেওয়াসহ বিভিন্ন ধরনের হয়রানির কারণে ৭০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এক হাজার ৭৬ জন মিটার রিডারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
মুজিবুল হকের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ জানান, মাসদার হোসেন মামলার রায় অনুযায়ী নিম্ন আদালতের বিচারকদের আলাদা বেতন স্কেল বাস্তবায়নের জন্য সুপ্রিম কোর্ট অর্থ বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন। এ বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয় থেকে অর্থ বিভাগকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
তহুরা আলীর প্রশ্নের জবাবে পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন জানান, দেশের বারমাসি নদ-নদীর সংখ্যা ১৫৬ এবং মৌসুমি নদ-নদীর সংখ্যা ২৪৯টি। প্রশ্নোত্তরের আগে বিকেল পৌনে পাঁচটায় ডেপুটি স্পিকার শওকত আলীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
No comments