পঞ্চগড়ে জনসভায় প্রধানমন্ত্রী- কোনো কিছু করে যুদ্ধাপরাধের বিচার বন্ধ করা যাবে না
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করতে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি হরতাল দিচ্ছে,
মানুষ হত্যা করছে। কিন্তু এসব করে বিচার বন্ধ করা যাবে না। বিচার চলবে এবং
সব রায় কার্যকর করা হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে পঞ্চগড় চিনিকল মাঠে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অঙ্গীকার উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা একটি রায় পেয়ে গেছি। কিন্তু এ রায়ের ব্যাপারে বিএনপি মুখ খুলছে না এবং তারা স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গে যোগ দিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার চেষ্টা করছে। ধ্বংস এবং হত্যার রাজনীতিতে বিএনপি এখন জামায়াতকে সমর্থন দিচ্ছে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, জ্বালাও-পোড়াও আর হরতাল করে পুড়িয়ে মানুষ মেরে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানো যাবে না।
বর্তমান সরকারের অধীনে সব নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এসব নির্বাচন নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলেনি। জনগণ স্বাধীনভাবে ভোট দিয়ে যাঁকে পছন্দ করবে তাঁকে নির্বাচিত করবে। সাংবিধানিকভাবে জনগণের অধিকার নিশ্চিত করা হবে।
পঞ্চগড় মকবুলার রহমান সরকারি কলেজে মাস্টার্স এবং সরকারি মহিলা কলেজে অনার্স কোর্স চালুর ঘোষণা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিরোধী দলের নেত্রী তিন বিষয়ে পাস করে মেট্রিক ফেল। এ জন্য তিনি শিক্ষার জন্য কিছুই করেননি। বর্তমান শিক্ষানীতি অনুযায়ী ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কারিগরি শিক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
আরও একবার আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পঞ্চগড়-২ আসনের সাংসদ মো. নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে জনসভায় অন্যান্যের মধ্যে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সতীশ চন্দ্র রায়, রেলমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক, পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংসদ খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সাংসদ ইকবালুর রহিম, সাংসদ ফজলে রাব্বী, সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মজাহারুল হক প্রধান, সংরক্ষিত আসনের সাংসদ ফরিদা আকতার, জাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান বক্তব্য দেন। উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী।
উদ্বোধন: জনসভার আগে প্রধানমন্ত্রী ছয় কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত ১০০ শয্যার পঞ্চগড় মকবুলার রহমান ডায়াবেটিক হাসপাতাল ভবনের উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া পঞ্চগড় চিনিকল মাঠে জনসভা মঞ্চের পাশে বিকেলে পঞ্চগড়-তেঁতুলিয়া জাতীয় মহাসড়ক ও বোদা-দেবীগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক, পঞ্চগড় গ্রিড সাব-স্টেশন এবং তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া তিনি পঞ্চগড়-পার্বতীপুর ১৫০ কিলোমিটার ডুয়েল গেজ রেললাইনের পঞ্চগড় অংশের নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অঙ্গীকার উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা একটি রায় পেয়ে গেছি। কিন্তু এ রায়ের ব্যাপারে বিএনপি মুখ খুলছে না এবং তারা স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গে যোগ দিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার চেষ্টা করছে। ধ্বংস এবং হত্যার রাজনীতিতে বিএনপি এখন জামায়াতকে সমর্থন দিচ্ছে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, জ্বালাও-পোড়াও আর হরতাল করে পুড়িয়ে মানুষ মেরে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানো যাবে না।
বর্তমান সরকারের অধীনে সব নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এসব নির্বাচন নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলেনি। জনগণ স্বাধীনভাবে ভোট দিয়ে যাঁকে পছন্দ করবে তাঁকে নির্বাচিত করবে। সাংবিধানিকভাবে জনগণের অধিকার নিশ্চিত করা হবে।
পঞ্চগড় মকবুলার রহমান সরকারি কলেজে মাস্টার্স এবং সরকারি মহিলা কলেজে অনার্স কোর্স চালুর ঘোষণা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিরোধী দলের নেত্রী তিন বিষয়ে পাস করে মেট্রিক ফেল। এ জন্য তিনি শিক্ষার জন্য কিছুই করেননি। বর্তমান শিক্ষানীতি অনুযায়ী ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কারিগরি শিক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
আরও একবার আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পঞ্চগড়-২ আসনের সাংসদ মো. নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে জনসভায় অন্যান্যের মধ্যে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সতীশ চন্দ্র রায়, রেলমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক, পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংসদ খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সাংসদ ইকবালুর রহিম, সাংসদ ফজলে রাব্বী, সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মজাহারুল হক প্রধান, সংরক্ষিত আসনের সাংসদ ফরিদা আকতার, জাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান বক্তব্য দেন। উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী।
উদ্বোধন: জনসভার আগে প্রধানমন্ত্রী ছয় কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত ১০০ শয্যার পঞ্চগড় মকবুলার রহমান ডায়াবেটিক হাসপাতাল ভবনের উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া পঞ্চগড় চিনিকল মাঠে জনসভা মঞ্চের পাশে বিকেলে পঞ্চগড়-তেঁতুলিয়া জাতীয় মহাসড়ক ও বোদা-দেবীগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক, পঞ্চগড় গ্রিড সাব-স্টেশন এবং তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া তিনি পঞ্চগড়-পার্বতীপুর ১৫০ কিলোমিটার ডুয়েল গেজ রেললাইনের পঞ্চগড় অংশের নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
No comments