স্যামসন এইচ চৌধুরী মেমোরিয়াল কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলের বলরুমে গতকাল অনুষ্ঠিত হলো স্যামসন এইচ
চৌধুরী মেমোরিয়াল কনফারেন্স ২০১৩। প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ‘বাংলাদেশের
ওষুধশিল্প ও বর্তমান বাস্তবতা’।
বাংলাদেশের ওষুধশিল্পের পথিকৃৎ,
শিল্পোদ্যোক্তা ও স্কয়ার গ্র“পের প্রতিষ্ঠাতা স্যামসন এইচ চৌধুরীর স্মরণে
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল্স লিমিটেড এ কনফারেন্সের আয়োজন করে। অনিতা
স্যামসন ফাউন্ডেশন ও স্কয়ার ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন
অনিতা চৌধুরী কনফারেন্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। দিনব্যাপী আয়োজনে
বাংলাদেশের ওষুধশিল্পের সাথে সংশ্লিষ্ট বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। স্যামসন
এইচ চৌধুরী মেমোরিয়াল কনফারেন্স মোট চারটি সেশনে অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম
সেশনটি ছিল ‘বাংলাদেশের ওষুধশিল্পের বর্তমান চিত্র ও ভবিষ্যৎ’-এর ওপরে।
দ্বিতীয় সেশনটি ‘শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গুড ম্যানুফ্যাকচারিং প্র্যাকটিস
(জিএমপি) প্রাত্যহিক তদারকির গুরুত্ব’ এর ওপর। তৃতীয় সেশনটি অনুষ্ঠিত হয়
‘বায়োইকুইভ্যালেন্স নিরীা ও ওষুধ কোম্পানিগুলোর প্রস্তুতি’র ওপরে এবং
কনফারেন্সে সর্বশেষ সেশনটি অনুষ্ঠিত হয় ‘প্রত্যাশিত সম্পৃক্ততার
ফ্রেমওয়ার্কÑ ওষুধশিল্প ও অ্যাকাডেমিয়ার ওপর।
উল্লেখ্য, স্যামসন এইচ চৌধুরী বাংলাদেশের ওষুধশিল্পের ইতিহাসে সবচেয়ে সফলতম ব্যক্তিত্ব। তিনি তার দীর্ঘ জীবনে আপন কর্মদতার গুণে দেশের ওষুধশিল্পকে অনেক দূর নিয়ে গেছেন। ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি ৮৬ বছর বয়সে তিনি পরলোকগমন করেন। ওষুধশিল্প ছাড়াও তিনি টেক্সটাইল, টয়লেট্রিজ, স্বাস্থ্যসেবা ও মিডিয়াতে বিনিয়োগ করে সাফল্য অর্জন করেছেন।
উল্লেখ্য, স্যামসন এইচ চৌধুরী বাংলাদেশের ওষুধশিল্পের ইতিহাসে সবচেয়ে সফলতম ব্যক্তিত্ব। তিনি তার দীর্ঘ জীবনে আপন কর্মদতার গুণে দেশের ওষুধশিল্পকে অনেক দূর নিয়ে গেছেন। ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি ৮৬ বছর বয়সে তিনি পরলোকগমন করেন। ওষুধশিল্প ছাড়াও তিনি টেক্সটাইল, টয়লেট্রিজ, স্বাস্থ্যসেবা ও মিডিয়াতে বিনিয়োগ করে সাফল্য অর্জন করেছেন।
No comments