কুম্ভমেলায় দূষণ বাড়ছে গঙ্গায়
ভারতের এলাহাবাদে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের চলমান উৎসব কুম্ভমেলার কারণে গঙ্গার পানি দূষণের মাত্রা ব্যাপকভাবে বাড়ছে। সম্প্রতি উত্তর প্রদেশ রাজ্যের এক গবেষণায় এমন তথ্য জানানো হয়। তবে তীর্থযাত্রীদের দাবি, শহর ও শিল্প-কারখানাই এ দূষণের জন্য দায়ী।
এবারের কুম্ভমেলা শুরু হয় গত ১৪ জানুয়ারি। ৫৫ দিনব্যাপী মেলায় এবার প্রায় ১০ কোটি তীর্থযাত্রী গঙ্গাস্নান করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এর মধ্যে মেলার প্রথম দিনেই গঙ্গাস্নান করেন ৮০ লাখ তীর্থযাত্রী। প্রথম দিনের এ স্নানের কারণে পানি দূষণের মাত্রা ব্যাপকভাবে বেড়ে যায় বলে জানিয়েছে দেশটির উত্তর প্রদেশ রাজ্যের দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ড।
সংস্থাটি জানায়, ওই দিন গঙ্গা ও যমুনার সংযোগস্থলের পানিতে বিওডির (বায়োকেমিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড) পরিমাণ ছিল প্রতি লিটারে ৭ দশমিক ৪ মিলিগ্রাম। কিন্তু এ পরিমাণ আগের দিন ছিল ৪ দশমিক ৪ মিলিগ্রাম।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মাত্রা কখনো দুই মিলিগ্রামের বেশি হওয়া উচিত নয়। যদিও চার দিন পর ১৮ জানুয়ারি নদীতে জোয়ারের কারণে এ মাত্রা কমে ২ দশমিক ৮-এ দাঁড়ায়। তার পরও বিশেষজ্ঞদের দাবি, গঙ্গার পানি এখনো পান করা কিংবা স্নান করার উপযোগী হয়নি।
উত্তর প্রদেশ রাজ্যের দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের কর্মকর্তা সিকান্দার বলেন, 'পানিতে বিওডি বেড়ে যাওয়ার মাত্রা প্রমাণ করে, প্রচুর মানুষ স্নান করার কারণেই এ জৈবিক দূষণ সৃষ্টি হচ্ছে।'
তীর্থযাত্রীরা এ দূষণের জন্য শহর ও শিল্প-কারখানাকে দায়ী করেছেন। তাঁরা আরো জানান, বছরের অন্যান্য সময়ে গঙ্গায় অনুষ্ঠিত ধর্মীয় বিভিন্ন উৎসবও এ দূষণের কারণ। সূত্র : বিবিসি।
সংস্থাটি জানায়, ওই দিন গঙ্গা ও যমুনার সংযোগস্থলের পানিতে বিওডির (বায়োকেমিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড) পরিমাণ ছিল প্রতি লিটারে ৭ দশমিক ৪ মিলিগ্রাম। কিন্তু এ পরিমাণ আগের দিন ছিল ৪ দশমিক ৪ মিলিগ্রাম।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মাত্রা কখনো দুই মিলিগ্রামের বেশি হওয়া উচিত নয়। যদিও চার দিন পর ১৮ জানুয়ারি নদীতে জোয়ারের কারণে এ মাত্রা কমে ২ দশমিক ৮-এ দাঁড়ায়। তার পরও বিশেষজ্ঞদের দাবি, গঙ্গার পানি এখনো পান করা কিংবা স্নান করার উপযোগী হয়নি।
উত্তর প্রদেশ রাজ্যের দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের কর্মকর্তা সিকান্দার বলেন, 'পানিতে বিওডি বেড়ে যাওয়ার মাত্রা প্রমাণ করে, প্রচুর মানুষ স্নান করার কারণেই এ জৈবিক দূষণ সৃষ্টি হচ্ছে।'
তীর্থযাত্রীরা এ দূষণের জন্য শহর ও শিল্প-কারখানাকে দায়ী করেছেন। তাঁরা আরো জানান, বছরের অন্যান্য সময়ে গঙ্গায় অনুষ্ঠিত ধর্মীয় বিভিন্ন উৎসবও এ দূষণের কারণ। সূত্র : বিবিসি।
No comments