সরকারি বাহিনীর দখলে মালির হম্বরি শহর- যুদ্ধ বন্ধের আরব লিগ ও মুরসির আহ্বান
মালির উত্তর-মধ্যাঞ্চলের হম্বরি শহর দখলে করে নিয়েছে ফ্রান্সের
নেতৃত্বাধীন যৌথবাহিনী। মালির সরকারি বাহিনী ও ফ্রান্সের নেতৃত্বাধীন
বিদেশী সেনাদের হামলার মুখে শক্তিশালী ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত হম্বরি শহর থেকে
যায় ইসলামপন্থী বিদ্রোহী বাহিনী।
উল্লেখ্য, বিদ্রোহীদের সবচেয়ে শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ‘গাও’ শহর থেকে মাত্র ১৬০ কিলোমিটার দূরে হম্বরি শহরটি অবস্থিত।
এর আগে গত শুক্রবার গাও শহরের কাছে বিদ্রোহীদের জ্বালানি ও সামরিক
সরঞ্জামের ওপর বোমা হামলা চালায় ফ্রান্সের বিমানবাহিনী। এ দিকে শুক্রবার
নাইজারের সাথে মালির পূর্বাঞ্চলের সংযোগকারী একটি সেতু গুঁড়িয়ে দেয়
বিদ্রোহীরা। এ সেতুর পথ ধরেই বিদ্রোহীদের ওপর হামলা করার পরিকল্পনা করেছিল
পশ্চিম আফ্রিকার জোটভুক্ত বাহিনীর সৈন্যরা। সেতুটি গুঁড়িয়ে দেয়ায় তারা
বিদ্রোহীদের ওপর অন্য পথে হামলা চালাবে বলে জানিয়েছে। শুক্রবার মালির
সরকারি বাহিনীকে ‘সহযোগিতা’ করতে মিত্র সেনাদের সংখ্যা ছয় হাজারে উন্নীত
করতে জাতিসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আফ্রিকান
ইউনিয়ন।
এ ছাড়া আফ্রিকান ইউনিয়নের প থেকে বর্তমান যুদ্ধাবস্থায় মানবাধিকার সংগঠনগুলোর প্রতি পর্যবেণ করার আহ্বান জানানো হলেও উল্টো মালির সরকারি সেনাদের বিরুদ্ধে গুরুতর নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা। গত বছর মালির উত্তরাঞ্চল দখলে নেয় বিদ্রোহীরা। ক্রমেই রাজধানী বামাকোর দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল তারা। গত ১১ জানুয়ারি মালিতে সৈন্য পাঠায় ফ্রান্স। ফ্রান্সের পরপরই মালিতে সৈন্য পাঠাতে থাকে আফ্রিকার অন্য দেশগুলো। তাদের হামলায় বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রিত শহরগুলো পুনর্দখল করতে সক্ষম হচ্ছে মালির সরকারি বাহিনী।
মালির প্রতিরা সূত্র জানায়, এখন পর্যন্ত দেশটিতে দুই হাজার ফরাসি সৈন্য লড়াই করছে। তবে আরো ৫০০ সৈন্য পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে ফরাসি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
মালির সরকারি সেনাদের সাথে যোগ দিতে আফ্রিকান জোটভুক্ত দেশগুলোর তিন হাজার ৩০০ সৈন্য পাঠানোর কথা থাকলেও ইতোমধ্যে দুই হাজার সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে প্রতিবেশী দেশ চাদ। আর নাইজেরিয়া এক হাজারেরও বেশি সৈন্য পাঠাবে বলে জানিয়েছে। মিসরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি মালিতে চলমান রক্তক্ষয়ী সঙ্ঘাত থামাতে একটি প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি সরকার ও বিদ্রোহীদের সমঝোতায় পৌঁছতে আলোচনায় বসার আহ্বান জানান। এর আগে আরব লিগ ও ওআইসিও মালিতে সঙ্ঘাত বন্ধের আহ্বান জানায়।
এ ছাড়া আফ্রিকান ইউনিয়নের প থেকে বর্তমান যুদ্ধাবস্থায় মানবাধিকার সংগঠনগুলোর প্রতি পর্যবেণ করার আহ্বান জানানো হলেও উল্টো মালির সরকারি সেনাদের বিরুদ্ধে গুরুতর নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা। গত বছর মালির উত্তরাঞ্চল দখলে নেয় বিদ্রোহীরা। ক্রমেই রাজধানী বামাকোর দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল তারা। গত ১১ জানুয়ারি মালিতে সৈন্য পাঠায় ফ্রান্স। ফ্রান্সের পরপরই মালিতে সৈন্য পাঠাতে থাকে আফ্রিকার অন্য দেশগুলো। তাদের হামলায় বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রিত শহরগুলো পুনর্দখল করতে সক্ষম হচ্ছে মালির সরকারি বাহিনী।
মালির প্রতিরা সূত্র জানায়, এখন পর্যন্ত দেশটিতে দুই হাজার ফরাসি সৈন্য লড়াই করছে। তবে আরো ৫০০ সৈন্য পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে ফরাসি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
মালির সরকারি সেনাদের সাথে যোগ দিতে আফ্রিকান জোটভুক্ত দেশগুলোর তিন হাজার ৩০০ সৈন্য পাঠানোর কথা থাকলেও ইতোমধ্যে দুই হাজার সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে প্রতিবেশী দেশ চাদ। আর নাইজেরিয়া এক হাজারেরও বেশি সৈন্য পাঠাবে বলে জানিয়েছে। মিসরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি মালিতে চলমান রক্তক্ষয়ী সঙ্ঘাত থামাতে একটি প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি সরকার ও বিদ্রোহীদের সমঝোতায় পৌঁছতে আলোচনায় বসার আহ্বান জানান। এর আগে আরব লিগ ও ওআইসিও মালিতে সঙ্ঘাত বন্ধের আহ্বান জানায়।
No comments