দুদক বড় সুযোগ হারালো
স্টাফ রিপোর্টার: টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, আবুল হোসেন ও আবুল হাসান চৌধুরীকে মামলা থেকে বাদ দেয়ার মধ্য দিয়ে দুদক স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, সেই দৃঢ়তা প্রমাণের বড় ধরনের সুযোগ হারালো।
আর বর্তমান পরিস্থিতিতে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়েছে, এ নিয়ে জনমনে যে ধরনের প্রশ্ন বা শঙ্কার জন্ম হয়েছিল তা আরও বাড়বে। কারণ, মামলায় যাদের নাম বাদ দেয়া হয়েছে তাদের অন্তর্ভুক্ত করলেই তারা অভিযুক্ত বিষয়টি এমন নয়। কারণ, একটি দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে প্রমাণিত হতো পদ্মায় দুর্নীতিতে কারা অভিযুক্ত বা দোষী। মানবজমিনকে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দুদকের কর্মকর্তারা দীর্ঘ তদন্ত শেষে যে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন দিয়েছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয় ছিল। দুদকের কর্মকর্তারা পেশাদারিত্বের সঙ্গে সেই কাজটি করতে পেরেছিলেন। একই রকমের পেশাদারিত্ব নিয়ে তারা যদি সেই অনুসন্ধানী প্রতিবেদনকে এগিয়ে নিয়ে যেতেন, তাহলে দুদক সকল মহলে প্রশংসা অর্জন করতো। জনমনে দুদকের পেশাদারিত্ব সম্পর্কে আরও আস্থা বৃদ্ধি পেতো। এছাড়া বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে যে সকল বিষয়ে মতপার্থক্য- তাতে কাকে বাদ দেয়া হবে এবং কাকে বাদ দেয়া হবে না এমন আলোচনা রয়েছে। দুদক মামলাটি যেভাবে করেছে তা বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য দাতা সংস্থার কাছে কতখানি গ্রহণযোগ্য হবে এটাই দেখার বিষয়। এক প্রশ্নে তিনি বলেন, বর্তমান পদেেপ বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু প্রকল্পে ফিরলে অবাক হবো। এ অবস্থায় বর্তমান সরকারের মেয়াদে পদ্মা সেতু নির্মাণ একেবারেই অনিশ্চিত হয়ে গেল। একই সঙ্গে দুদকের সিদ্ধান্তহীনতা ও দৃঢ়তার ঘাটতির কারণে পদ্মা সেতু থেকে দেশের মানুষও বঞ্চিত হলো।
আর বর্তমান পরিস্থিতিতে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়েছে, এ নিয়ে জনমনে যে ধরনের প্রশ্ন বা শঙ্কার জন্ম হয়েছিল তা আরও বাড়বে। কারণ, মামলায় যাদের নাম বাদ দেয়া হয়েছে তাদের অন্তর্ভুক্ত করলেই তারা অভিযুক্ত বিষয়টি এমন নয়। কারণ, একটি দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে প্রমাণিত হতো পদ্মায় দুর্নীতিতে কারা অভিযুক্ত বা দোষী। মানবজমিনকে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দুদকের কর্মকর্তারা দীর্ঘ তদন্ত শেষে যে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন দিয়েছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয় ছিল। দুদকের কর্মকর্তারা পেশাদারিত্বের সঙ্গে সেই কাজটি করতে পেরেছিলেন। একই রকমের পেশাদারিত্ব নিয়ে তারা যদি সেই অনুসন্ধানী প্রতিবেদনকে এগিয়ে নিয়ে যেতেন, তাহলে দুদক সকল মহলে প্রশংসা অর্জন করতো। জনমনে দুদকের পেশাদারিত্ব সম্পর্কে আরও আস্থা বৃদ্ধি পেতো। এছাড়া বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে যে সকল বিষয়ে মতপার্থক্য- তাতে কাকে বাদ দেয়া হবে এবং কাকে বাদ দেয়া হবে না এমন আলোচনা রয়েছে। দুদক মামলাটি যেভাবে করেছে তা বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য দাতা সংস্থার কাছে কতখানি গ্রহণযোগ্য হবে এটাই দেখার বিষয়। এক প্রশ্নে তিনি বলেন, বর্তমান পদেেপ বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু প্রকল্পে ফিরলে অবাক হবো। এ অবস্থায় বর্তমান সরকারের মেয়াদে পদ্মা সেতু নির্মাণ একেবারেই অনিশ্চিত হয়ে গেল। একই সঙ্গে দুদকের সিদ্ধান্তহীনতা ও দৃঢ়তার ঘাটতির কারণে পদ্মা সেতু থেকে দেশের মানুষও বঞ্চিত হলো।
No comments