অভিবাসন নীতি সংস্কারে কাজ শুরু ওবামার
অভিবাসন নীতির সংস্কার নিয়ে আবারও কাজ শুরু করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। এ লক্ষ্যে গত শুক্রবার কংগ্রেসের হিস্পানিক ককাসের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এ বিষয়ে আরো আলোচনার জন্য তিনি আগামী মঙ্গলবার নেভাডা অঙ্গরাজ্যের লাস ভেগাস সফর করবেন।
হোয়াইট হাউস গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
হোয়াইট হাউস মুখপাত্র জে কার্নি গত শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে বলেন, অভিবাসন নীতি সংস্কারে 'এখন যে পরিকল্পনাটি নিয়ে প্রেসিডেন্ট কাজ করছেন তাতে সাধারণ কিছু প্রস্তাব রয়েছে। এগুলো নিয়ে কংগ্রেসে রিপাবলিকানদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এগুলোর প্রতি একসময় সাবেক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট জর্জ ডাবি্লউ বুশ ও সিনেটর জন ম্যাককেইনের সমর্থন ছিল। আশা করা যায়, এবারও প্রস্তাবগুলোতে সমর্থন দেবেন রিপাবলিকানরা। ফলে দ্বিদলীয় কংগ্রেসে বিষয়টি নিয়ে এগোনো সম্ভব হবে।' প্রস্তাবের শর্তগুলো নিয়ে রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটদের সমন্বয়ে গঠিত একটি কমিটি বর্তমানে কাজ করছে।
নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকার মতে, চারটি বিষয়কে প্রধান্য দিয়ে প্রস্তাবগুলো তৈরি করা হচ্ছে। এগুলো হচ্ছে, সীমান্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার, কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা, ভবিষ্যতে বৈধ অভিবাসীদের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ এবং অবৈধ অভিবাসীদের বৈধ হওয়ার পথ প্রস্তুত করা। প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে এক কোটি ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসী রয়েছে।
হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়, 'ভেঙে পড়া অভিবাসন ব্যবস্থা সংস্কারে এ বছরই কংগ্রেসকে পাশে নিয়ে উদ্যোগ দ্বিগুণ করতে চান প্রেসিডেন্ট। গত শুক্রবার হিস্পানিক ককাস সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকেও প্রেসিডেন্ট একই মতামত পেয়েছেন। অভিবাসন সংক্রান্ত যেকোনো আইনেই বৈধ নাগরিকত্ব অর্জনের পথ খোলা রাখতে আগ্রহী হিস্পানিকরা। এ সময় প্রেসিডেন্ট বলেন, বিষয়টি নিয়ে স্থবিরতা বা দেরি করিয়ে দেওয়ার কোনো অজুহাত থাকতে পারে না। মঙ্গলবার বিকেলে নেভাডা থেকে হোয়াইট হাউসে ফিরবেন ওবামা।
গত বছর নির্বাচনী প্রচারে ওবামার অন্যতম প্রতিশ্রুতি ছিল অভিবাসন আইনের সংস্কার। ফলে অভিবাসন নিয়ে কট্টরপন্থায় বিশ্বাসী রিপাবলিকানদের বাদ দিয়ে ওবামাকে একচেটিয়া ভোট দেন হিস্পানিক ও লাতিনরা। ওবামা অবশ্য গত সপ্তাহে দ্বিতীয় মেয়াদের শপথ নেওয়ার পর দেওয়া অভিষেক ভাষণেও এ বিষয়টির উল্লেখ করেন।
ওবামা তাঁর প্রথম মেয়াদেও অভিবাসন নীতির সংস্কার নিয়ে এগোতে পারেননি। ২০১০ সালে এ সংক্রান্ত একটি বিল রিপাবলিকানদের বাধার মুখে বাতিল হয়ে যায়। সূত্র : এএফপি।
হোয়াইট হাউস মুখপাত্র জে কার্নি গত শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে বলেন, অভিবাসন নীতি সংস্কারে 'এখন যে পরিকল্পনাটি নিয়ে প্রেসিডেন্ট কাজ করছেন তাতে সাধারণ কিছু প্রস্তাব রয়েছে। এগুলো নিয়ে কংগ্রেসে রিপাবলিকানদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এগুলোর প্রতি একসময় সাবেক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট জর্জ ডাবি্লউ বুশ ও সিনেটর জন ম্যাককেইনের সমর্থন ছিল। আশা করা যায়, এবারও প্রস্তাবগুলোতে সমর্থন দেবেন রিপাবলিকানরা। ফলে দ্বিদলীয় কংগ্রেসে বিষয়টি নিয়ে এগোনো সম্ভব হবে।' প্রস্তাবের শর্তগুলো নিয়ে রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটদের সমন্বয়ে গঠিত একটি কমিটি বর্তমানে কাজ করছে।
নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকার মতে, চারটি বিষয়কে প্রধান্য দিয়ে প্রস্তাবগুলো তৈরি করা হচ্ছে। এগুলো হচ্ছে, সীমান্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার, কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা, ভবিষ্যতে বৈধ অভিবাসীদের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ এবং অবৈধ অভিবাসীদের বৈধ হওয়ার পথ প্রস্তুত করা। প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে এক কোটি ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসী রয়েছে।
হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়, 'ভেঙে পড়া অভিবাসন ব্যবস্থা সংস্কারে এ বছরই কংগ্রেসকে পাশে নিয়ে উদ্যোগ দ্বিগুণ করতে চান প্রেসিডেন্ট। গত শুক্রবার হিস্পানিক ককাস সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকেও প্রেসিডেন্ট একই মতামত পেয়েছেন। অভিবাসন সংক্রান্ত যেকোনো আইনেই বৈধ নাগরিকত্ব অর্জনের পথ খোলা রাখতে আগ্রহী হিস্পানিকরা। এ সময় প্রেসিডেন্ট বলেন, বিষয়টি নিয়ে স্থবিরতা বা দেরি করিয়ে দেওয়ার কোনো অজুহাত থাকতে পারে না। মঙ্গলবার বিকেলে নেভাডা থেকে হোয়াইট হাউসে ফিরবেন ওবামা।
গত বছর নির্বাচনী প্রচারে ওবামার অন্যতম প্রতিশ্রুতি ছিল অভিবাসন আইনের সংস্কার। ফলে অভিবাসন নিয়ে কট্টরপন্থায় বিশ্বাসী রিপাবলিকানদের বাদ দিয়ে ওবামাকে একচেটিয়া ভোট দেন হিস্পানিক ও লাতিনরা। ওবামা অবশ্য গত সপ্তাহে দ্বিতীয় মেয়াদের শপথ নেওয়ার পর দেওয়া অভিষেক ভাষণেও এ বিষয়টির উল্লেখ করেন।
ওবামা তাঁর প্রথম মেয়াদেও অভিবাসন নীতির সংস্কার নিয়ে এগোতে পারেননি। ২০১০ সালে এ সংক্রান্ত একটি বিল রিপাবলিকানদের বাধার মুখে বাতিল হয়ে যায়। সূত্র : এএফপি।
No comments