মিসরে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে নিহত ৯- ফুটবল দাঙ্গার ২১ জনের ফাঁসি
মিসরের সুয়েজ শহরে পুলিশ ও সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষে ৯ জন নিহত ও তিন শতাধিক আহত হয়েছেন।
মিসরে সাবেক একনায়ক হোসনি মোবারকের পতনের দুই বছর পূর্তিতে দেশজুড়ে
বিক্ষোভ-সমাবেশ চলাকালে এ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ দিকে মিসরে
ফুটবল খেলার সময় পদদলিত হয়ে অনেক মানুষের মৃত্যুর ঘটনায় মামলার রায়ে
দোষী ২১ জনের মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে। রয়টার্স ও আলজাজিরা ও বিবিসি।
কায়রোর তাহরির স্কোয়ারে গত শুক্রবার সরকারবিরোধী বিােভে জড়ো হয় হাজার হাজার মানুষ। মিসরের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা মেনা জানায়, কায়রোর তাহরির স্কোয়ারের সামনে শুক্রবার বিােভকারীরা জমা হতে থাকলে পুলিশ তাদের বাধা দেয় ও কাঁদানে গ্যাস নিপে করে। এতে সেখানে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। অন্যান্য শহরেও বিক্ষোভ চলাকালে সংঘর্ষ ঘটে। এর মধ্যে সুয়েজ, আলেকজান্দ্রিয়া, ইসমাইলিয়ায় বেশি সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। আন্দোলনকারীরা আলেকজান্দ্রিয়ায় সরকারি ভবন ও ক্ষমতাসীন মুসলিম ব্রাদারহুডের কার্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়।
সুয়েজ শহরে সরকারবিরোধীদের সাথে নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষে ৯ জন নিহত হয়েছেন বলে জানান চিকিৎসকেরা। সংঘর্ষে পুরো মিসরে সাড়ে তিন শ’রও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। তবে হতাহতরা কোন পরে, তা জানা যায়নি।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সামরিক বাহিনীর সহায়তা কামনা করেছেন সুয়েজের নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান। প্রেসিডেন্ট মুরসি সেখানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সৈন্য পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
বিােভকারীরা অভিযোগ করেন, মুরসিকে যে আশায় তারা ভোট দিয়েছিলেন, তারা তার প্রতিফলন দেখতে পাচ্ছেন না। মুরসি তার প্রতিশ্রুতি রা করেননি। তবে এ অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে আসছেন প্রেসিডেন্ট মুরসি। তিনি অবিলম্বে এ সংঘর্ষ বন্ধ করার আহ্বান জানান।
ফুটবল দাঙ্গায় ২১ জনের ফাঁসি
মিসরে ফুটবল খেলা কেন্দ্র করে সৃষ্ট দাঙ্গায় ৭৪ জন নিহত হওয়ার ঘটনার মামলায় ২১ জনের বিরুদ্ধে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন মিসরের আদালত। গতকাল শনিবার এ রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে পোর্ট সাঈদ স্টেডিয়ামে চলা ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দাঙ্গার সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় ৭৪ জন নিহত ও শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। কাবগুলোর মধ্যে চলা ফুটবল লিগ খেলায় দর্শকদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। এ সংঘর্ষ একপর্যায়ে দাঙ্গায় পরিণত হয়। এমন এক সময় এ ফাঁসির রায় ঘোষণা হলো যখন মিসরজুড়ে সরকারবিরোধী আন্দোলন-বিক্ষোভ চলছে।
কায়রোর তাহরির স্কোয়ারে গত শুক্রবার সরকারবিরোধী বিােভে জড়ো হয় হাজার হাজার মানুষ। মিসরের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা মেনা জানায়, কায়রোর তাহরির স্কোয়ারের সামনে শুক্রবার বিােভকারীরা জমা হতে থাকলে পুলিশ তাদের বাধা দেয় ও কাঁদানে গ্যাস নিপে করে। এতে সেখানে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। অন্যান্য শহরেও বিক্ষোভ চলাকালে সংঘর্ষ ঘটে। এর মধ্যে সুয়েজ, আলেকজান্দ্রিয়া, ইসমাইলিয়ায় বেশি সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। আন্দোলনকারীরা আলেকজান্দ্রিয়ায় সরকারি ভবন ও ক্ষমতাসীন মুসলিম ব্রাদারহুডের কার্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়।
সুয়েজ শহরে সরকারবিরোধীদের সাথে নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষে ৯ জন নিহত হয়েছেন বলে জানান চিকিৎসকেরা। সংঘর্ষে পুরো মিসরে সাড়ে তিন শ’রও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। তবে হতাহতরা কোন পরে, তা জানা যায়নি।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সামরিক বাহিনীর সহায়তা কামনা করেছেন সুয়েজের নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান। প্রেসিডেন্ট মুরসি সেখানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সৈন্য পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
বিােভকারীরা অভিযোগ করেন, মুরসিকে যে আশায় তারা ভোট দিয়েছিলেন, তারা তার প্রতিফলন দেখতে পাচ্ছেন না। মুরসি তার প্রতিশ্রুতি রা করেননি। তবে এ অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে আসছেন প্রেসিডেন্ট মুরসি। তিনি অবিলম্বে এ সংঘর্ষ বন্ধ করার আহ্বান জানান।
ফুটবল দাঙ্গায় ২১ জনের ফাঁসি
মিসরে ফুটবল খেলা কেন্দ্র করে সৃষ্ট দাঙ্গায় ৭৪ জন নিহত হওয়ার ঘটনার মামলায় ২১ জনের বিরুদ্ধে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন মিসরের আদালত। গতকাল শনিবার এ রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে পোর্ট সাঈদ স্টেডিয়ামে চলা ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দাঙ্গার সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় ৭৪ জন নিহত ও শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। কাবগুলোর মধ্যে চলা ফুটবল লিগ খেলায় দর্শকদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। এ সংঘর্ষ একপর্যায়ে দাঙ্গায় পরিণত হয়। এমন এক সময় এ ফাঁসির রায় ঘোষণা হলো যখন মিসরজুড়ে সরকারবিরোধী আন্দোলন-বিক্ষোভ চলছে।
No comments