হিরোইন আমার সবথেকে সাহসী ছবিঃ কারিনা
‘হম দিল দে চুকে সনম’ ছবির জন্য সঞ্জয় লীলা বনশলির প্রথম পছন্দ ছিলেন কারিনা। কিন্তু কারিনার ‘না’ শেষপর্যন্ত ভাগ্য খুলে দেয় ঐশ্বরিয়া। বহু বচ্চনের জীবনের শ্রেষ্ঠ চরিত্র হয়ে ওঠে ‘নন্দিনী’। কথাতেই আছে হিস্ট্রি রিপিটস ইটসেল্ফ।
১২ বছর পর ঐশ্বর্য অন্তসত্ত্বা হয়ে পড়ায় ঠিক একইভাবে কারিনার ঝুলিতে এসে পড়ে মধুর ভান্ডারকরের ‘হিরোইন’। আর ছবির মুক্তির আগেই বেবো ঘোষণা করে দিয়েছেন ‘হিরোইন’ই তার জীবনের শ্রেষ্ঠ চরিত্র।
এক নিউজ এজেন্সিকে দেয়া সাক্ষাত্কারে কারিনা বলেছেন, “আমি ছোটবেলা থেকেই ‘হিরোইন’ হওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। ‘হিরোইন’-এ জীবনের সবথেকে সাহসী চরিত্রে অভিনয় করেছি আমি। বেশির ভাগ অভিনেত্রীই এরকম একজন পড়তি নায়িকার চরিত্রে অভিনয় করতে নাক সিটকোতেন। এই ধরনের ছবিগুলি সাধারণত উত্থান-পতন-উত্থানের বাঁধাধরা ছকে চলে। প্রথমে উত্থান দিয়ে শুরু হয়ে পতন দেখানো হলেও শেষ পর্যন্ত আবার উত্থানেই শেষ হয় ছবির গল্পো। কিন্তু হিরোইন-এ শুরু থেকেই একজন সুপারস্টারের পতন দেখিয়েছেন মধুর।”
কেরিয়ারের শুরু থেকেই গড়পরতা নায়িকার চরিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি ‘চামেলি’, ‘দেব’, ‘ওমকারা’-র মতো ডি-গ্ল্যাম চরিত্রেও দাপটে অভিনয় করেছেন কারিনা। বরাবরই চ্যালেঞ্জ প্রিয় কাপুর কন্যা জানিয়েছেন, “আমি সবসময়ই এমন চরিত্রে করতে চাইতাম যেখানে অভিনয়ের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। আর তাই ‘হিরোইন’-এ মাহি অরোরার চরিত্র আমি কিছুতেই হাতছাড়া করতে চাইনি। ২২ বছর বয়সে যখন ‘চামেলি’ ছবিতে বারবণিতার চরিত্রে অভিনয় করি, তখন অনেকেই আমাকে সাবধান করেছিল। কিন্তু তাও আমি করেছিলাম। নিজে একজন অভিনেত্রী হয়ে মাহির চরিত্রের সঙ্গে একাত্ম হয়ে গিয়েছিলাম আমি। একজন অভিনেত্রীর জীবনে এরকম সময় দিয়ে যাওয়া সত্যিই কষ্টকর।”
গত বছর কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ঐশ্বরিয়াকে নিয়েই ‘হিরোইন’ লঞ্চ করেছিলেন মধুর ভান্ডারকর। তখনও বেবো ঘুণাক্ষরেও জানতেন না শেষ পর্যন্ত ভাগ্যের জোরে ‘হিরোইন’-এ অভিনয় করতে চলেছেন তিনি।
ঐশ্বরিয়া বাদ পড়াতেই কারিনার ভাগ্যে শিকে ছিঁড়ে। এদিন কারিনা কবুলও করেন সে কথা। তিনি বলেন, “আমি সবসময়ই মনে করি আমাদের জীবনের সব কিছুই ডেসটিনি নিয়ন্ত্রণ করে। তার থেকেও বড় ব্যাপার সব ছবিরই নিজস্ব ‘ঠিকুজি-কুষ্ঠী’ থাকে। যেটাই হয় ভালর জন্যই হয় বলেই মনে করি আমি।” তবে মাহির চরিত্রের সঙ্গে নিজের মিল খোঁজার পাশাপাশি তিনি যে মাহির থেকে অনেকটাই আলাদা সেটাও স্পষ্ট জানিয়েছেন বেবো। “মাহির সঙ্গে অনেক জায়গায় রিলেট করতে পারলেও আমি একেবারেই মাহির মতো নই। তবে মাহির চরিত্রকে জীবন্ত করে তুলতে আমি আমার ২০০ শতাংশ দিয়েছি। প্রোমো রিলিজের পর দর্শকদের প্রতিক্রিয়া দেখে মনে হচ্ছে ভালই কাজ করেছি।” বলরেন কারিনা।
ভাগ্যক্রমে আগামী ২১ সেপ্টেম্বর বেবোর ৩২ বছরের জন্মদিনেই মুক্তি পেতে চলেছে হিরোইন। অর্জুন রামপাল ও রণদীপ হুদা ছাড়াও ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় রয়েছেন দিব্যা দত্ত, সাহানাগোস্বামী এবং রণবীর শোরে। সূত্র: জিনিউজ।
এক নিউজ এজেন্সিকে দেয়া সাক্ষাত্কারে কারিনা বলেছেন, “আমি ছোটবেলা থেকেই ‘হিরোইন’ হওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। ‘হিরোইন’-এ জীবনের সবথেকে সাহসী চরিত্রে অভিনয় করেছি আমি। বেশির ভাগ অভিনেত্রীই এরকম একজন পড়তি নায়িকার চরিত্রে অভিনয় করতে নাক সিটকোতেন। এই ধরনের ছবিগুলি সাধারণত উত্থান-পতন-উত্থানের বাঁধাধরা ছকে চলে। প্রথমে উত্থান দিয়ে শুরু হয়ে পতন দেখানো হলেও শেষ পর্যন্ত আবার উত্থানেই শেষ হয় ছবির গল্পো। কিন্তু হিরোইন-এ শুরু থেকেই একজন সুপারস্টারের পতন দেখিয়েছেন মধুর।”
কেরিয়ারের শুরু থেকেই গড়পরতা নায়িকার চরিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি ‘চামেলি’, ‘দেব’, ‘ওমকারা’-র মতো ডি-গ্ল্যাম চরিত্রেও দাপটে অভিনয় করেছেন কারিনা। বরাবরই চ্যালেঞ্জ প্রিয় কাপুর কন্যা জানিয়েছেন, “আমি সবসময়ই এমন চরিত্রে করতে চাইতাম যেখানে অভিনয়ের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। আর তাই ‘হিরোইন’-এ মাহি অরোরার চরিত্র আমি কিছুতেই হাতছাড়া করতে চাইনি। ২২ বছর বয়সে যখন ‘চামেলি’ ছবিতে বারবণিতার চরিত্রে অভিনয় করি, তখন অনেকেই আমাকে সাবধান করেছিল। কিন্তু তাও আমি করেছিলাম। নিজে একজন অভিনেত্রী হয়ে মাহির চরিত্রের সঙ্গে একাত্ম হয়ে গিয়েছিলাম আমি। একজন অভিনেত্রীর জীবনে এরকম সময় দিয়ে যাওয়া সত্যিই কষ্টকর।”
গত বছর কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ঐশ্বরিয়াকে নিয়েই ‘হিরোইন’ লঞ্চ করেছিলেন মধুর ভান্ডারকর। তখনও বেবো ঘুণাক্ষরেও জানতেন না শেষ পর্যন্ত ভাগ্যের জোরে ‘হিরোইন’-এ অভিনয় করতে চলেছেন তিনি।
ঐশ্বরিয়া বাদ পড়াতেই কারিনার ভাগ্যে শিকে ছিঁড়ে। এদিন কারিনা কবুলও করেন সে কথা। তিনি বলেন, “আমি সবসময়ই মনে করি আমাদের জীবনের সব কিছুই ডেসটিনি নিয়ন্ত্রণ করে। তার থেকেও বড় ব্যাপার সব ছবিরই নিজস্ব ‘ঠিকুজি-কুষ্ঠী’ থাকে। যেটাই হয় ভালর জন্যই হয় বলেই মনে করি আমি।” তবে মাহির চরিত্রের সঙ্গে নিজের মিল খোঁজার পাশাপাশি তিনি যে মাহির থেকে অনেকটাই আলাদা সেটাও স্পষ্ট জানিয়েছেন বেবো। “মাহির সঙ্গে অনেক জায়গায় রিলেট করতে পারলেও আমি একেবারেই মাহির মতো নই। তবে মাহির চরিত্রকে জীবন্ত করে তুলতে আমি আমার ২০০ শতাংশ দিয়েছি। প্রোমো রিলিজের পর দর্শকদের প্রতিক্রিয়া দেখে মনে হচ্ছে ভালই কাজ করেছি।” বলরেন কারিনা।
ভাগ্যক্রমে আগামী ২১ সেপ্টেম্বর বেবোর ৩২ বছরের জন্মদিনেই মুক্তি পেতে চলেছে হিরোইন। অর্জুন রামপাল ও রণদীপ হুদা ছাড়াও ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় রয়েছেন দিব্যা দত্ত, সাহানাগোস্বামী এবং রণবীর শোরে। সূত্র: জিনিউজ।
No comments