সম্মিলিত সাংবাদিক সমাজের সমাবেশ- ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মামলা প্রত্যাহারের দাবি
বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদকসহ ৫৯ ব্যক্তির বিরুদ্ধে এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানের করা মামলা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন সাংবাদিক নেতারা। সাগর-রুনিসহ সব সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতনের তদন্তের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সাংবাদিক সমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) দুটি অংশ এবং জাতীয় প্রেসক্লাব ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি যৌথভাবে এ কর্মসূচি পালন করে। দুপুর পৌনে ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত সমাবেশ চলে। এ সময় প্রেসক্লাবের পূর্ব ও পশ্চিম দিকে ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে দেয় পুলিশ। ফলে ওই পথে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পার্শ্ববর্তী রাস্তাগুলোয় যানজট বাধে।
সমাবেশ থেকে ঘোষণা করা হয়, সম্মিলিত সাংবাদিক সমাজ ১৬ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় এটিএন বাংলার সামনে অবস্থান কর্মসূচি ও সমাবেশ করবে। সাগর-রুনির হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এটিএনের চেয়ারম্যানকে গ্রেপ্তার করে তাঁর কাছ থেকে তথ্য আদায় করতে হবে। আর এর মধ্যে তিনি যেন বিদেশে পালাতে না পারেন, সে ব্যবস্থা নিতে হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে।
সমাবেশ থেকে বলা হয়, ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সাগর-রুনির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারসহ অন্যান্য দাবি আদায় না হলে ২৬ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ফের অবস্থান ও সমাবেশ করা হবে।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিএফইউজের একাংশের সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী। তিনি বলেন, মাহফুজুর রহমান সাংবাদিক সমাজের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। তিনি নিজেকে সাংবাদিক সমাজের শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। সর্বশেষ তিনি মামলা করার মাধ্যমে গণতন্ত্র ও সাংবাদিক সমাজের প্রতি চরম অবমাননা দেখিয়েছেন।
সাগর-রুনি হত্যার ঘটনায় এটিএন বাংলার কার্যালয় ঘেরাও এবং সমাবেশ কর্মসূচির বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে গত সোমবার মাহফুজুর রহমান মামলা করলে ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ফজলে এলাহী ভূঁইয়া আবেদনটি খারিজ করে দেন।
গতকালের সমাবেশে সাংবাদিক নেতারা বলেন, সাগর-রুনির খুনিদের বিচারে প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) আন্তরিক হলেও কোন ক্ষমতায় এটিএনের চেয়ারম্যান বিচারের মুখোমুখি হচ্ছেন না, সে প্রশ্ন সাংবাদিক সমাজের।
সমাবেশে বক্তব্য দেন মনজুরুল আহসান বুলবুল, আবদুল জলিল ভূঁইয়া, রুহুল আমিন গাজী, মোল্লা জালাল, ওমর ফারুক, শাবান মাহমুদ, আবদুস শহিদ, সাখাওয়াত হোসেন, সাজ্জাদ আলম খান প্রমুখ।
সমাবেশ থেকে সাগর-রুনির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি ছাড়াও বিভিন্ন গণমাধ্যমের চাকরিচ্যুত সাংবাদিকদের নিয়মিত বেতন-ভাতা পরিশোধ, ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার প্রতিষ্ঠা, কর্মক্ষেত্রে সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধ ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়।
সমাবেশ থেকে ঘোষণা করা হয়, সম্মিলিত সাংবাদিক সমাজ ১৬ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় এটিএন বাংলার সামনে অবস্থান কর্মসূচি ও সমাবেশ করবে। সাগর-রুনির হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এটিএনের চেয়ারম্যানকে গ্রেপ্তার করে তাঁর কাছ থেকে তথ্য আদায় করতে হবে। আর এর মধ্যে তিনি যেন বিদেশে পালাতে না পারেন, সে ব্যবস্থা নিতে হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে।
সমাবেশ থেকে বলা হয়, ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সাগর-রুনির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারসহ অন্যান্য দাবি আদায় না হলে ২৬ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ফের অবস্থান ও সমাবেশ করা হবে।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিএফইউজের একাংশের সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী। তিনি বলেন, মাহফুজুর রহমান সাংবাদিক সমাজের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। তিনি নিজেকে সাংবাদিক সমাজের শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। সর্বশেষ তিনি মামলা করার মাধ্যমে গণতন্ত্র ও সাংবাদিক সমাজের প্রতি চরম অবমাননা দেখিয়েছেন।
সাগর-রুনি হত্যার ঘটনায় এটিএন বাংলার কার্যালয় ঘেরাও এবং সমাবেশ কর্মসূচির বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে গত সোমবার মাহফুজুর রহমান মামলা করলে ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ফজলে এলাহী ভূঁইয়া আবেদনটি খারিজ করে দেন।
গতকালের সমাবেশে সাংবাদিক নেতারা বলেন, সাগর-রুনির খুনিদের বিচারে প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) আন্তরিক হলেও কোন ক্ষমতায় এটিএনের চেয়ারম্যান বিচারের মুখোমুখি হচ্ছেন না, সে প্রশ্ন সাংবাদিক সমাজের।
সমাবেশে বক্তব্য দেন মনজুরুল আহসান বুলবুল, আবদুল জলিল ভূঁইয়া, রুহুল আমিন গাজী, মোল্লা জালাল, ওমর ফারুক, শাবান মাহমুদ, আবদুস শহিদ, সাখাওয়াত হোসেন, সাজ্জাদ আলম খান প্রমুখ।
সমাবেশ থেকে সাগর-রুনির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি ছাড়াও বিভিন্ন গণমাধ্যমের চাকরিচ্যুত সাংবাদিকদের নিয়মিত বেতন-ভাতা পরিশোধ, ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার প্রতিষ্ঠা, কর্মক্ষেত্রে সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধ ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়।
No comments