সিলেটে পাহাড়-টিলা- বন্দোবস্তের সুপারিশ তালিকায় আ.লীগ নেতাসহ চারজন by উজ্জ্বল মেহেদী
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার দুই ইউনিয়নে পাহাড়-টিলা-ফসলি জমিসহ প্রায় ছয় হাজার একর ভূমি চারটি চা-কোম্পানি বন্দোবস্ত চেয়ে আবেদন করেছে।আবেদনকারীদের মধ্যে আছেন কানাডা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের এক নেতা।
কানাডা আওয়ামী লীগ নেতার কোম্পানির পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসন কয়েক দফা স্থানীয় প্রশাসনকে তাগাদা দিয়েছে। দু-একটি আবেদনে উল্লেখ করা কোম্পানির কার্যালয়ের ঠিকানায় গিয়ে কোনো হদিস পাওয়া যায়নি।
গোপনে এই প্রক্রিয়া চললেও পরে এলাকাবাসী জানতে পারেন। তাঁদের মধ্যে উচ্ছেদ-আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন পাড়ার লোকজনকে নিয়ে তাঁরা কমিটি করেছেন, সংগঠিত হচ্ছেন। বন্দোবস্ত ঠেকাতে তাঁরা আন্দোলন শুরু করেছেন। গত বুধবার তাঁরা উপজেলা সদরে বিক্ষোভ করেন। আজ বুধবার স্থানীয়ভাবে বিক্ষোভ কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে।
পরিবেশবাদীরা বলছেন, জমিগুলো চা-কোম্পানিকে বন্দোবস্ত দিলে পরিবেশগত ক্ষতির পাশাপাশি বাসিন্দারা ক্ষতির শিকার হবেন। কয়েক হাজার পরিবার সেখানে বংশপরম্পরায় বসবাস করছে। অনাবাদি জমিগুলো তারা আবাদি করেছে।
স্থানীয় প্রশাসন জরিপকাজ শেষে তাদের প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে। সেখানে বন্দোবস্ত দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। পাশাপাশি স্থানীয় জনতার ক্ষোভ ও পরবর্তী সময়ে সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
গোপনে এই প্রক্রিয়া চললেও পরে এলাকাবাসী জানতে পারেন। তাঁদের মধ্যে উচ্ছেদ-আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন পাড়ার লোকজনকে নিয়ে তাঁরা কমিটি করেছেন, সংগঠিত হচ্ছেন। বন্দোবস্ত ঠেকাতে তাঁরা আন্দোলন শুরু করেছেন। গত বুধবার তাঁরা উপজেলা সদরে বিক্ষোভ করেন। আজ বুধবার স্থানীয়ভাবে বিক্ষোভ কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে।
পরিবেশবাদীরা বলছেন, জমিগুলো চা-কোম্পানিকে বন্দোবস্ত দিলে পরিবেশগত ক্ষতির পাশাপাশি বাসিন্দারা ক্ষতির শিকার হবেন। কয়েক হাজার পরিবার সেখানে বংশপরম্পরায় বসবাস করছে। অনাবাদি জমিগুলো তারা আবাদি করেছে।
স্থানীয় প্রশাসন জরিপকাজ শেষে তাদের প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে। সেখানে বন্দোবস্ত দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। পাশাপাশি স্থানীয় জনতার ক্ষোভ ও পরবর্তী সময়ে সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
No comments