কক্সবাজারে বাতাসে উড়ছে জঙ্গীদের টাকা!- কালো পোশাকধারীরা কারা by এইচএম এরশাদ
কক্সবাজার ॥ ঈদ উপলক্ষে রোহিঙ্গাদের মধ্যে জঙ্গী সদস্যরা এবার টাকা বণ্টনের কৌশল পাল্টিয়েছে। সরকারী লোকজনের হাতে ধরপাকড়ের ভয়ে নির্ধারিত কোন বাসা-বাড়ি বা অফিস-চেম্বারে প্রকাশ্যে টাকা না দিয়ে টাকার বান্ডিলের আলপিন খুলে বাতাসে উড়িয়ে দিয়েছে। হৈ-হুল্লোড় করে কুড়িয়ে নিয়েছে রোহিঙ্গা নারী-পুরুষরা।
রোহিঙ্গা মাঝিদের মাধ্যমে খবর পৌঁছিয়ে শুক্রবার সকালে ক্যাম্প থেকে বের করে নিয়ে আসা হয় রোহিঙ্গা শরণার্থীদের। হঠাৎ করে একটি অচেনা প্রাইভেট গাড়ি থেকে জঙ্গীরা টাকা বিতরণ করে গেছে নির্বিঘেœ। অথচ সরকারী গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন প্রয়োগকারী সদস্যরা কেউ উপলদ্ধিও করতে পারেনি। র্যাবের পোশাকের অবিকল কালো পোশাক পরিধেয় ৪ ব্যক্তি ঐ গাড়িতে করে টাকা বিলি করছে এ খবর পেয়ে ডিএসবি ও উখিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই চম্পট দেয় জঙ্গীরা। শুধু তারা (পুলিশ-ডিএসবি) রাস্তার দু’পাশে দাঁড়ানো রোহিঙ্গাদের ঢল নামার দৃশ্যটুকু দেখেছে এবং টাকা বিতরণের কথা শুনে ফিরে গেছেন বলে জানা গেছে।
শুক্রবার সকাল ৯টায় কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং রাস্তার মাথা থেকে বালুখালি টিভি সম্প্রচার কেন্দ্র পর্যন্ত প্রধান সড়কের দু’পাশে হঠাৎ করে হাজার হাজার রোহিঙ্গা নারী-পুরুষের অপেক্ষমাণ। কখন যে আসে তাদের ভাগ্যের সেই আকাশি রঙ্গের নোয়াহ মাইক্রো বাসটি। অল্পক্ষণ পর পর নাম্বার প্লেটবিহীন একটি নোয়াহ মাইক্রো সকাল ৯টা থেকে সাড়ে নয়টা আধা ঘণ্টা পর্যন্ত দ্রুত গতিতে শুধু এক কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে অন্তত ৫-৬ বার ঘুরাফেরা করেছে। ঐ মাইক্রোবাসে বসা চার জঙ্গী গাড়ির গ্লাস খুলে সড়কের দু’পাশে দাঁড়ানো রোহিঙ্গাদের উদ্দেশে অসংখ্যবার ছুঁড়ে মেরেছে টাকার বান্ডেল। এক ও পাঁচ শ’ টাকার ওই বান্ডেলগুলোর আলপিন নতুবা রাবার খুলে নিক্ষেপ করায় বাতাসে উড়ছে শুধু টাকা আর টাকা। রোহিঙ্গাদের যারা একটু চতুর প্রকৃতির লোক, তারাই বেশি টাকা সংগ্রহ করতে পেরেছে বলে জানা গেছে। সীমান্তের একাধিক সূত্র জানায়, মিয়ানমারে রোহিঙ্গা-রাখাইন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাকে পুঁজি করে জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা সীমান্ত পরিস্থিতি ঘোলাটে করে ব্যাপকহারে অনুপ্রবেশ ঘটাতে চেয়েছিল। তাদের হীন উদ্দেশ্য সফল না হওয়ায় রোহিঙ্গা দরদি জঙ্গী কানেকশনে থাকা ওই মৌলবাদীরা র্যাবের পোশাক পরে টাকা বিলি করে রোহিঙ্গাদের মন রক্ষা করে চলছে বলে জানা গেছে। অভিনব কৌশলে রোহিঙ্গাদের মাঝে টাকা বণ্টনের পেছনে জামায়াত-শিবিরের ইন্ধন রয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
শুক্রবার সকাল ৯টায় কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং রাস্তার মাথা থেকে বালুখালি টিভি সম্প্রচার কেন্দ্র পর্যন্ত প্রধান সড়কের দু’পাশে হঠাৎ করে হাজার হাজার রোহিঙ্গা নারী-পুরুষের অপেক্ষমাণ। কখন যে আসে তাদের ভাগ্যের সেই আকাশি রঙ্গের নোয়াহ মাইক্রো বাসটি। অল্পক্ষণ পর পর নাম্বার প্লেটবিহীন একটি নোয়াহ মাইক্রো সকাল ৯টা থেকে সাড়ে নয়টা আধা ঘণ্টা পর্যন্ত দ্রুত গতিতে শুধু এক কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে অন্তত ৫-৬ বার ঘুরাফেরা করেছে। ঐ মাইক্রোবাসে বসা চার জঙ্গী গাড়ির গ্লাস খুলে সড়কের দু’পাশে দাঁড়ানো রোহিঙ্গাদের উদ্দেশে অসংখ্যবার ছুঁড়ে মেরেছে টাকার বান্ডেল। এক ও পাঁচ শ’ টাকার ওই বান্ডেলগুলোর আলপিন নতুবা রাবার খুলে নিক্ষেপ করায় বাতাসে উড়ছে শুধু টাকা আর টাকা। রোহিঙ্গাদের যারা একটু চতুর প্রকৃতির লোক, তারাই বেশি টাকা সংগ্রহ করতে পেরেছে বলে জানা গেছে। সীমান্তের একাধিক সূত্র জানায়, মিয়ানমারে রোহিঙ্গা-রাখাইন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাকে পুঁজি করে জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা সীমান্ত পরিস্থিতি ঘোলাটে করে ব্যাপকহারে অনুপ্রবেশ ঘটাতে চেয়েছিল। তাদের হীন উদ্দেশ্য সফল না হওয়ায় রোহিঙ্গা দরদি জঙ্গী কানেকশনে থাকা ওই মৌলবাদীরা র্যাবের পোশাক পরে টাকা বিলি করে রোহিঙ্গাদের মন রক্ষা করে চলছে বলে জানা গেছে। অভিনব কৌশলে রোহিঙ্গাদের মাঝে টাকা বণ্টনের পেছনে জামায়াত-শিবিরের ইন্ধন রয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
No comments