মসজিদে মসজিদে মুসল্লিদের ঢল
শুক্রবার রমজানের তৃতীয় জুমায় ছিল মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড়। ঢাকার কোন কোন মসজিদে এ ভিড় ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে তিন থেকে চারগুণ বেশি। অতিরিক্ত পুণ্যের আশায় জুমার আজানের আগ থেকেই মসজিদে মসজিদে মুসল্লিদের উপস্থিতি শুরু হয়। নামাজের আগেই তা কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায় ।
মসজিদের ভেতরে জায়গা না পেয়ে মসজিদের ছাদ, খোলা জায়গা, খেলার মাঠ ও রাস্তায় দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা। জুমার নামাজে রোজার গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে খুৎবা পাঠ করেন খতিবরা। এছাড়া নামাজ শেষে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা এবং আল্লাহ্র দরবারে গুনাহ্্ থেকে মুক্তি চেয়ে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা থেকে মুসল্লিরা ভিড় করতে শুরু করেন। জুমার আজানের আগেই মসজিদের ভেতর কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়। নামাজ শুরুর সময় তা উপচে পড়ে আশপাশের রাস্তায়। বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে মুসল্লিদের ভিড়ের কারণে পল্টনের রাস্তা বন্ধ করে নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা। এছাড়া দক্ষিণ গেটের জামাত বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। জাতীয় মসজিদের খতিব অধ্যাপক মওলানা সালাহউদ্দিন তাঁর জুমাপূর্ব বয়ানে মাহে রমজানের ফজিলত ও তাৎপর্য তুলে ধরেন। রমজান বিষয়ে হাদিস উদ্ধৃত করে রমজানে ধৈর্য্য ও সহানুভূতির শিক্ষা গ্রহণ করতে তিনি মুসল্লিদের আহ্বান জানান।
এর বাইরে ঢাকার প্রতিটি মসজিদেই মুসল্লিদের অতিরিক্ত ভিড় লক্ষ্য করা যায়। বায়তুল মোকাররম, জাতীয় মসজিদের পরেই মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় ছিল গাউছুল আজম মসজিদে। বসুন্ধরা রাজবাড়ী মসজিদে জুমার নামাজে মুসল্লিদের তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। এ মসজিদের মুসল্লিদের ভিড় সামলাতে জামাতের নির্ধারিত লাইনের চেয়ে অতিরিক্ত আরও অনেক লাইন তৈরি করা হয়। এর পরও মসজিদের ভেতরে স্থান সঙ্কুলান সম্ভব হয়নি। পরে ভিড় সামলাতে রাস্তায় খোলা জায়গায় চট বিছিয়ে জামাত আদায় করেন নামাজীরা। এখানে রোজার গুরুত্ব ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে বয়ান করেন খতিব। এছাড়া জনগণের মঙ্গল কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
মিরপুরের টেলারবাগে চারতলা জামে মসজিদের প্রতিটি তলায় মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। স্বাভাবিকের চেয়ে এ ভিড় ছিল কয়েকগুণ বেশি। কয়েক হাজার লোক এ মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন। সেগুনবাগিচা মসজিদে জুমার জামাতে মুসল্লিদের তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। আশপাশে রাস্তায় বিস্তৃত হয় জামাত। রাস্তায় চট, জায়নামাজ বিছিয়ে মুসল্লিরা জুমার নামাজ আদায় করেন। খুৎবায় খতিব গুরুত্বপূর্ণ বয়ান করেন।
রাজধানীর শেওড়াপাড়ার জামে মসজিদের জামাত রাস্তায় বহুদূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় সড়কে কিছু সময়ের জন্য যানচলাচলে বিঘœ সৃষ্টি হয়। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সী মুসল্লিদের নামাজে শরিক হতে দেখা গেছে। কাজীপাড়া মসজিদের জুমার জামাতে ছিল মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড়। এছাড়া এলাকার মহল্লার সব মসজিদে বিপুলসংখ্যক মুসল্লিদের নামাজ আদায় করতে দেখা গেছে। হাজারীবাগ গজমহল বড় মসজিদে জায়গা না পেয়ে দোতলা মসজিদের ছাদেও নামাজ আদায় করতে দেখা গেছে মুসল্লিদের।
পশ্চিম হাজীপাড়া জামে মসজিদে জুমার নামাজে জায়গা না পেয়ে রাস্তায় নামাজ পড়তে দেখা গেছে। মান্ডার লাল মিয়া চান মসজিদেও মুসল্লিদের একই রকম ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। মসজিদের ভেতরে জায়গা না পেয়ে ছাদে গিয়ে নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা। মুগদা বড় মসজিদের তিন তলার কোথাও তিল ধারণের জায়গা ছিল না। মসজিদের ভেতরে জায়গা না পেয়ে ছাদে ও রাস্তায় জামাত ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া গুলশান আজাদ মসজিদ, বারিধারা জামে মসজিদ, মোহাম্মদপুর জামেয়া আলিয়া মসজিদে বিপুল সংখ্যক মুসল্লিকে নামাজ আদায় করতে দেখা গেছে। স্বাভাবিকের চেয়ে রমজানের তৃতীয় জুমায় এসব মসজিদে তিন থেকে চারগুণ মুসল্লি শুক্রবার জুমার নামাজ আদায় করেন।
রমজানের জুমার নামাজ মুসল্লিদের কাছে অনেক গুরুত্ব বহন করে। এ মাসে জুমার নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত বেশি হওয়ায় মুসল্লিরা বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে আদায় করেন।
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা থেকে মুসল্লিরা ভিড় করতে শুরু করেন। জুমার আজানের আগেই মসজিদের ভেতর কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়। নামাজ শুরুর সময় তা উপচে পড়ে আশপাশের রাস্তায়। বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে মুসল্লিদের ভিড়ের কারণে পল্টনের রাস্তা বন্ধ করে নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা। এছাড়া দক্ষিণ গেটের জামাত বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। জাতীয় মসজিদের খতিব অধ্যাপক মওলানা সালাহউদ্দিন তাঁর জুমাপূর্ব বয়ানে মাহে রমজানের ফজিলত ও তাৎপর্য তুলে ধরেন। রমজান বিষয়ে হাদিস উদ্ধৃত করে রমজানে ধৈর্য্য ও সহানুভূতির শিক্ষা গ্রহণ করতে তিনি মুসল্লিদের আহ্বান জানান।
এর বাইরে ঢাকার প্রতিটি মসজিদেই মুসল্লিদের অতিরিক্ত ভিড় লক্ষ্য করা যায়। বায়তুল মোকাররম, জাতীয় মসজিদের পরেই মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় ছিল গাউছুল আজম মসজিদে। বসুন্ধরা রাজবাড়ী মসজিদে জুমার নামাজে মুসল্লিদের তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। এ মসজিদের মুসল্লিদের ভিড় সামলাতে জামাতের নির্ধারিত লাইনের চেয়ে অতিরিক্ত আরও অনেক লাইন তৈরি করা হয়। এর পরও মসজিদের ভেতরে স্থান সঙ্কুলান সম্ভব হয়নি। পরে ভিড় সামলাতে রাস্তায় খোলা জায়গায় চট বিছিয়ে জামাত আদায় করেন নামাজীরা। এখানে রোজার গুরুত্ব ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে বয়ান করেন খতিব। এছাড়া জনগণের মঙ্গল কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
মিরপুরের টেলারবাগে চারতলা জামে মসজিদের প্রতিটি তলায় মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। স্বাভাবিকের চেয়ে এ ভিড় ছিল কয়েকগুণ বেশি। কয়েক হাজার লোক এ মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন। সেগুনবাগিচা মসজিদে জুমার জামাতে মুসল্লিদের তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। আশপাশে রাস্তায় বিস্তৃত হয় জামাত। রাস্তায় চট, জায়নামাজ বিছিয়ে মুসল্লিরা জুমার নামাজ আদায় করেন। খুৎবায় খতিব গুরুত্বপূর্ণ বয়ান করেন।
রাজধানীর শেওড়াপাড়ার জামে মসজিদের জামাত রাস্তায় বহুদূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় সড়কে কিছু সময়ের জন্য যানচলাচলে বিঘœ সৃষ্টি হয়। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সী মুসল্লিদের নামাজে শরিক হতে দেখা গেছে। কাজীপাড়া মসজিদের জুমার জামাতে ছিল মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড়। এছাড়া এলাকার মহল্লার সব মসজিদে বিপুলসংখ্যক মুসল্লিদের নামাজ আদায় করতে দেখা গেছে। হাজারীবাগ গজমহল বড় মসজিদে জায়গা না পেয়ে দোতলা মসজিদের ছাদেও নামাজ আদায় করতে দেখা গেছে মুসল্লিদের।
পশ্চিম হাজীপাড়া জামে মসজিদে জুমার নামাজে জায়গা না পেয়ে রাস্তায় নামাজ পড়তে দেখা গেছে। মান্ডার লাল মিয়া চান মসজিদেও মুসল্লিদের একই রকম ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। মসজিদের ভেতরে জায়গা না পেয়ে ছাদে গিয়ে নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা। মুগদা বড় মসজিদের তিন তলার কোথাও তিল ধারণের জায়গা ছিল না। মসজিদের ভেতরে জায়গা না পেয়ে ছাদে ও রাস্তায় জামাত ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া গুলশান আজাদ মসজিদ, বারিধারা জামে মসজিদ, মোহাম্মদপুর জামেয়া আলিয়া মসজিদে বিপুল সংখ্যক মুসল্লিকে নামাজ আদায় করতে দেখা গেছে। স্বাভাবিকের চেয়ে রমজানের তৃতীয় জুমায় এসব মসজিদে তিন থেকে চারগুণ মুসল্লি শুক্রবার জুমার নামাজ আদায় করেন।
রমজানের জুমার নামাজ মুসল্লিদের কাছে অনেক গুরুত্ব বহন করে। এ মাসে জুমার নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত বেশি হওয়ায় মুসল্লিরা বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে আদায় করেন।
No comments