ইতিহাসের সাক্ষী হলেন উসাইন বোল্ট- লন্ডন অলিম্পিকের পর্দা নামছে আগামীকাল by জাহিদুল আলম জয়
আসছে জন্মদিনটা যে ভিন্নমাত্রার আবহ নিয়ে আসছে উসাইন বোল্টের, তা সহজেই অনুমেয়। দৌড়ের জীবন্ত এ কিংবদন্তি চলমান লন্ডন অলিম্পিকে যে কীর্তিগাথা রচনা করেছেন তাতে এমনটাই স্বাভাবিক। বিশ্বরেকর্ড গড়ে ১০০ ও ২০০ মিটার স্প্রিন্টের স্বর্ণ জিতে ইতিহাসের সাক্ষী হয়েছেন জ্যামাইকার কালো মানিক।
আগামী ২১ আগস্ট ২৬তম জন্মদিনের আগে এর চেয়ে সেরা উপহার আর কী হতে পারে।
১০০ মিটার স্প্রিন্টে স্বর্ণপদক জয়ের পরই বলা হচ্ছিল, উসাইন বোল্ট সর্বকালের সেরা, জীবন্ত কিংবদন্তি। স্বয়ং বোল্ট বলেছিলেন, ‘আমি নিজেকে জীবন্ত কিংবদন্তি বলব তখনই যখন আমি ২০০ মিটার জিততে পারব।’ গতির রাজা যে কথার কথা বলেননি, সে প্রমাণ তিনি রাখলেন বৃহস্পতিবার রাতে। এদিন পুরুষদের ২০০ মিটার স্প্রিন্টে কাক্সিক্ষত স্বর্ণপদক জিতে অনন্য গৌরবগাথা রচনা করেছেন তড়িৎ গতির বোল্ট। অলিম্পিক বা বিশ্ব রেকর্ড হয়নি। তাতে কী! ১৯.৩২ সেকেন্ড সময়ে দৌড় শেষ করেই যে ইতিহাসে অমরত্ব লাভ করেছেন বোল্ট। মৌসুমসেরা এই দৌড়ের কল্যাণেই বিশ্বের সর্বপ্রথম ও একমাত্র এ্যাথলেট হিসেবে টানা দুই অলিম্পিকে ১০০ ও ২০০ মিটার স্প্রিন্টে স্বর্ণ জয়ের অসাধারণ কৃতিত্ব দেখিয়েছেন জ্যামাইকার গতিসম্রাট। ১০০ মিটারের ন্যায় ২০০ মিটারেও বিশ্ব রেকর্ড (১৯.১৯ সেকেন্ড) ও অলিম্পিক রেকর্ডের (১৯.৩০) মালিক বোল্টের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বদেশী অনুশীলন সতীর্থ ইয়োহান ব্লেক। প্রথম রাউন্ড ও সেমিফাইনালে বোল্টের চেয়ে কম সময়ে দৌড় শেষ করা ব্লেক ১৯.৪৪ সেকেন্ড সময় নিয়ে জিতেছেন রৌপ্যপদক। এ যেন ঠিক ১০০ মিটারের প্রতিচ্ছবি। ১৯.৮৪ সেকেন্ড সময় নিয়ে ব্যক্তিগত সেরা টাইমিং করে ব্রোঞ্জপদক গলায় ঝুলিয়েছেন বোল্ট-ব্লেকের স্বদেশী ওয়ারেন উইয়ার। অর্থাৎ তিনটি পদকই গেছে জ্যামাইকানদের ঝুলিতে! দুর্লভ কীর্তিগাথা রচনার পর নিজেকে নিজেই কিংবদন্তি হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন বোল্ট, ‘আমি এখন জীবন্ত কিংবদন্তি। আমিই সবার সেরা।’ সেরা ফর্মে থাকতেই অবসর নেয়া উচিতÑ এমনটা মনে করছেন অনেকেই! কিন্তু এখানেই থেমে যেতে চান না ‘অতিমানবীয় গতি দানবীয়’ ২৫ বছর বয়সী জ্যামাইকান তারকা স্প্রিন্টার, ‘আমি এখন অবসরের জন্য প্রস্তুত নই। এ খেলাটাকে আমি ভালবাসি।’
এমনিতেই বোল্ট আমুদে স্বভাবের। হাবভাবে মনে হয়, অসম্ভব বলে কিছু নেই! যখন যা ইচ্ছে করে তাই করে বসেন। জ্যামাইকান এই কালো মানিক ট্র্যাক এ্যান্ড ফিল্ডে যা করে চলেছেন তা রীতিমতো অবিশ্বাস্য। ১০০ মিটার স্প্রিন্টে রেকর্ড গড়ে দ্রুততম মানব হওয়ার পরই তাকে তুল্য করা হচ্ছিল অতিমানব বলে। এবার দৌড়ের দুনিয়ায় একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে স্প্রিন্টে ডাবল জয়ের কৃতিত্ব দেখালেন। অনেকটা অলৌকিক কা-ের পর অনেকেই বোল্টকে ভিনগ্রহের মানুষের সঙ্গে তুলনা করছেন। কেউ কেউ তো বিশ্বাসই করতে পারছেন না, বোল্ট রক্ত-মাংসের মানুষ কিনা! যে অবিশ্বাস্য কীর্তিগাথা জ্যামাইকান তরুণ গড়লেন তাতে এমন ভাবাটা অমূলক নয়। লন্ডন অলিম্পিকে ১০০ মিটার স্প্রিন্টের পর ২০০ মিটার স্প্রিন্টেও স্বর্ণ জয়ের পর বোল্টকে নিয়ে উন্মাদনায় মজেছে গোটাবিশ্ব। অবিশ্বাস্য তড়িৎ গতির এ রাজাকে কে কীভাবে উপমা দিয়ে বরণ করবে, সে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এখন খেলার দুনিয়া। তাঁর অতিমানবীয় কীর্তিগাথা নিয়ে ক্রীড়াবিশ্বে চলছে এখন বন্দনাগীতি। বিশ্বের সব প্রান্তেই জয়গান হচ্ছে বোল্টের। প্রায় সব দেশের মিডিয়াই শীর্ষ সংবাদ হিসেবে প্রচার করছে বোল্টের বিশ্বরেকর্ড। পাশে থেকে বোল্টের বিশ্বজয় দেখা প্রতিদ্বন্দ্বীরাও তাঁকে ভাসিয়েছেন প্রশংসার বানে। ২০০ ও ১০০ মিটারের সব প্রতিপক্ষই বোল্টকে অভিনন্দনে সিক্ত করেছেন। আর বোল্টের দেশ জ্যামাইকায় যেন ঈদ উৎসব (!) চলছে। দেশটির পথে-প্রান্তরে, অলি-গলিতে, সর্বখানে চলছে আনন্দ উৎসব। সোনার ছেলের গৌরবময় কীর্তিগাথায় বার্তা দিয়েছে জ্যামাইকান সরকারও। দেশে ফিরলে যে বোল্ট ভালবাসার গণজোয়ারে সিক্ত হবেন তা সহজেই অনুমেয়।
অলিম্পিক ইতিহাসে বোল্টই এখন সেরা দৌড়বিদ। তিনি যা করেছেন এর আগে কেউ তা করার দুঃসাহস পর্যন্ত দেখাননি। এর আগের ২৯ অলিম্পিকে এমন কীর্তি গড়ার দুঃসাহসই কেউ দেখাননি! অথচ কী অবলীলায় একের পর এক রেকর্ড নিজের পদতলে আঁচড়ে ফেলছেন। লন্ডনে ১০০ ও ২০০ মিটার স্প্রিন্টের স্বর্ণসহ অলিম্পিকে বোল্ট স্বর্ণ জিতলেন পাঁচটি। এর আগে বেজিং অলিম্পিকে ১০০, ২০০ ও ৪ গুণিতক ১০০ মিটার রিলেতে স্বর্ণপদক জয় করেন জ্যামাইকান স্বপ্নপুরুষ। গতবার তিনটি ইভেন্টে অংশ নিয়ে প্রতিটিতেই জিতেছিলেন স্বর্ণপদক। এবারও এগুচ্ছেন সেই পথে। এখন ৪ গুণিতক ১০০ মিটার রিলেতে স্বর্ণ জয় করতে পারলে টানা দুই অলিম্পিকে শতভাগ স্বর্ণসাফল্যেরও গৌরবময় সাক্ষী হবেন উসাইন বোল্ট।
এদিকে পদকের লড়াইয়ে হয়ত শেষ রক্ষা হচ্ছে না চীনের। গেমসের শুরু থেকে প্রায় প্রতিটি দিন পদক তালিকায় শীর্ষস্থানে থাকার পরও শেষক্ষণে এসে সাম্রাজ্য হাতছাড়া হতে চলেছে তাদের। ইতোমধ্যে লন্ডন অলিম্পিকের দুই সপ্তাহ অতিক্রম হয়েছে। আজ শনিবার শেষ হচ্ছে পদকের লড়াই। আগামীকাল পর্দা নামবে গেমসের। বর্তমানে যে অবস্থা তাতে শীর্ষস্থান নিয়ে গেমস শেষ করার সম্ভাবনা যুক্তরাষ্ট্রেরই বেশি। এর আগে একদিন পদক তালিকার এক নম্বরে ওঠার পর বৃহস্পতিবার আবারও শীর্ষস্থান পুনরুদ্ধার করেছেন মার্কিন এ্যাথলেটরা। শুক্রবার রাতে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৯০টি পদক জিতে এককভাবে শীর্ষে অবস্থান করছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ যথাক্রমে ৩৯, ২৫ ও ২৬টি। অন্যদিকে দ্বিতীয় স্থানে থাকা চীনের মোট পদকসংখ্যা ৮০টি। এর মধ্যে স্বর্ণ ৩৭, রৌপ্য ২৪ ও ব্রোঞ্জপদক ১৯টি। ২৫ স্বর্ণ, ১৫ রৌপ্য, ১৫ ব্রোঞ্জসহ মোট ৫৫টি পদক নিয়ে তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে স্বাগতিক গ্রেট ব্রিটেন। পদক তালিকার চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে অবস্থান করছে যথাক্রমে রাশিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া।
১০০ মিটার স্প্রিন্টে স্বর্ণপদক জয়ের পরই বলা হচ্ছিল, উসাইন বোল্ট সর্বকালের সেরা, জীবন্ত কিংবদন্তি। স্বয়ং বোল্ট বলেছিলেন, ‘আমি নিজেকে জীবন্ত কিংবদন্তি বলব তখনই যখন আমি ২০০ মিটার জিততে পারব।’ গতির রাজা যে কথার কথা বলেননি, সে প্রমাণ তিনি রাখলেন বৃহস্পতিবার রাতে। এদিন পুরুষদের ২০০ মিটার স্প্রিন্টে কাক্সিক্ষত স্বর্ণপদক জিতে অনন্য গৌরবগাথা রচনা করেছেন তড়িৎ গতির বোল্ট। অলিম্পিক বা বিশ্ব রেকর্ড হয়নি। তাতে কী! ১৯.৩২ সেকেন্ড সময়ে দৌড় শেষ করেই যে ইতিহাসে অমরত্ব লাভ করেছেন বোল্ট। মৌসুমসেরা এই দৌড়ের কল্যাণেই বিশ্বের সর্বপ্রথম ও একমাত্র এ্যাথলেট হিসেবে টানা দুই অলিম্পিকে ১০০ ও ২০০ মিটার স্প্রিন্টে স্বর্ণ জয়ের অসাধারণ কৃতিত্ব দেখিয়েছেন জ্যামাইকার গতিসম্রাট। ১০০ মিটারের ন্যায় ২০০ মিটারেও বিশ্ব রেকর্ড (১৯.১৯ সেকেন্ড) ও অলিম্পিক রেকর্ডের (১৯.৩০) মালিক বোল্টের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বদেশী অনুশীলন সতীর্থ ইয়োহান ব্লেক। প্রথম রাউন্ড ও সেমিফাইনালে বোল্টের চেয়ে কম সময়ে দৌড় শেষ করা ব্লেক ১৯.৪৪ সেকেন্ড সময় নিয়ে জিতেছেন রৌপ্যপদক। এ যেন ঠিক ১০০ মিটারের প্রতিচ্ছবি। ১৯.৮৪ সেকেন্ড সময় নিয়ে ব্যক্তিগত সেরা টাইমিং করে ব্রোঞ্জপদক গলায় ঝুলিয়েছেন বোল্ট-ব্লেকের স্বদেশী ওয়ারেন উইয়ার। অর্থাৎ তিনটি পদকই গেছে জ্যামাইকানদের ঝুলিতে! দুর্লভ কীর্তিগাথা রচনার পর নিজেকে নিজেই কিংবদন্তি হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন বোল্ট, ‘আমি এখন জীবন্ত কিংবদন্তি। আমিই সবার সেরা।’ সেরা ফর্মে থাকতেই অবসর নেয়া উচিতÑ এমনটা মনে করছেন অনেকেই! কিন্তু এখানেই থেমে যেতে চান না ‘অতিমানবীয় গতি দানবীয়’ ২৫ বছর বয়সী জ্যামাইকান তারকা স্প্রিন্টার, ‘আমি এখন অবসরের জন্য প্রস্তুত নই। এ খেলাটাকে আমি ভালবাসি।’
এমনিতেই বোল্ট আমুদে স্বভাবের। হাবভাবে মনে হয়, অসম্ভব বলে কিছু নেই! যখন যা ইচ্ছে করে তাই করে বসেন। জ্যামাইকান এই কালো মানিক ট্র্যাক এ্যান্ড ফিল্ডে যা করে চলেছেন তা রীতিমতো অবিশ্বাস্য। ১০০ মিটার স্প্রিন্টে রেকর্ড গড়ে দ্রুততম মানব হওয়ার পরই তাকে তুল্য করা হচ্ছিল অতিমানব বলে। এবার দৌড়ের দুনিয়ায় একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে স্প্রিন্টে ডাবল জয়ের কৃতিত্ব দেখালেন। অনেকটা অলৌকিক কা-ের পর অনেকেই বোল্টকে ভিনগ্রহের মানুষের সঙ্গে তুলনা করছেন। কেউ কেউ তো বিশ্বাসই করতে পারছেন না, বোল্ট রক্ত-মাংসের মানুষ কিনা! যে অবিশ্বাস্য কীর্তিগাথা জ্যামাইকান তরুণ গড়লেন তাতে এমন ভাবাটা অমূলক নয়। লন্ডন অলিম্পিকে ১০০ মিটার স্প্রিন্টের পর ২০০ মিটার স্প্রিন্টেও স্বর্ণ জয়ের পর বোল্টকে নিয়ে উন্মাদনায় মজেছে গোটাবিশ্ব। অবিশ্বাস্য তড়িৎ গতির এ রাজাকে কে কীভাবে উপমা দিয়ে বরণ করবে, সে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এখন খেলার দুনিয়া। তাঁর অতিমানবীয় কীর্তিগাথা নিয়ে ক্রীড়াবিশ্বে চলছে এখন বন্দনাগীতি। বিশ্বের সব প্রান্তেই জয়গান হচ্ছে বোল্টের। প্রায় সব দেশের মিডিয়াই শীর্ষ সংবাদ হিসেবে প্রচার করছে বোল্টের বিশ্বরেকর্ড। পাশে থেকে বোল্টের বিশ্বজয় দেখা প্রতিদ্বন্দ্বীরাও তাঁকে ভাসিয়েছেন প্রশংসার বানে। ২০০ ও ১০০ মিটারের সব প্রতিপক্ষই বোল্টকে অভিনন্দনে সিক্ত করেছেন। আর বোল্টের দেশ জ্যামাইকায় যেন ঈদ উৎসব (!) চলছে। দেশটির পথে-প্রান্তরে, অলি-গলিতে, সর্বখানে চলছে আনন্দ উৎসব। সোনার ছেলের গৌরবময় কীর্তিগাথায় বার্তা দিয়েছে জ্যামাইকান সরকারও। দেশে ফিরলে যে বোল্ট ভালবাসার গণজোয়ারে সিক্ত হবেন তা সহজেই অনুমেয়।
অলিম্পিক ইতিহাসে বোল্টই এখন সেরা দৌড়বিদ। তিনি যা করেছেন এর আগে কেউ তা করার দুঃসাহস পর্যন্ত দেখাননি। এর আগের ২৯ অলিম্পিকে এমন কীর্তি গড়ার দুঃসাহসই কেউ দেখাননি! অথচ কী অবলীলায় একের পর এক রেকর্ড নিজের পদতলে আঁচড়ে ফেলছেন। লন্ডনে ১০০ ও ২০০ মিটার স্প্রিন্টের স্বর্ণসহ অলিম্পিকে বোল্ট স্বর্ণ জিতলেন পাঁচটি। এর আগে বেজিং অলিম্পিকে ১০০, ২০০ ও ৪ গুণিতক ১০০ মিটার রিলেতে স্বর্ণপদক জয় করেন জ্যামাইকান স্বপ্নপুরুষ। গতবার তিনটি ইভেন্টে অংশ নিয়ে প্রতিটিতেই জিতেছিলেন স্বর্ণপদক। এবারও এগুচ্ছেন সেই পথে। এখন ৪ গুণিতক ১০০ মিটার রিলেতে স্বর্ণ জয় করতে পারলে টানা দুই অলিম্পিকে শতভাগ স্বর্ণসাফল্যেরও গৌরবময় সাক্ষী হবেন উসাইন বোল্ট।
এদিকে পদকের লড়াইয়ে হয়ত শেষ রক্ষা হচ্ছে না চীনের। গেমসের শুরু থেকে প্রায় প্রতিটি দিন পদক তালিকায় শীর্ষস্থানে থাকার পরও শেষক্ষণে এসে সাম্রাজ্য হাতছাড়া হতে চলেছে তাদের। ইতোমধ্যে লন্ডন অলিম্পিকের দুই সপ্তাহ অতিক্রম হয়েছে। আজ শনিবার শেষ হচ্ছে পদকের লড়াই। আগামীকাল পর্দা নামবে গেমসের। বর্তমানে যে অবস্থা তাতে শীর্ষস্থান নিয়ে গেমস শেষ করার সম্ভাবনা যুক্তরাষ্ট্রেরই বেশি। এর আগে একদিন পদক তালিকার এক নম্বরে ওঠার পর বৃহস্পতিবার আবারও শীর্ষস্থান পুনরুদ্ধার করেছেন মার্কিন এ্যাথলেটরা। শুক্রবার রাতে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৯০টি পদক জিতে এককভাবে শীর্ষে অবস্থান করছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ যথাক্রমে ৩৯, ২৫ ও ২৬টি। অন্যদিকে দ্বিতীয় স্থানে থাকা চীনের মোট পদকসংখ্যা ৮০টি। এর মধ্যে স্বর্ণ ৩৭, রৌপ্য ২৪ ও ব্রোঞ্জপদক ১৯টি। ২৫ স্বর্ণ, ১৫ রৌপ্য, ১৫ ব্রোঞ্জসহ মোট ৫৫টি পদক নিয়ে তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে স্বাগতিক গ্রেট ব্রিটেন। পদক তালিকার চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে অবস্থান করছে যথাক্রমে রাশিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া।
No comments