জনসমুদ্র শেষ বিকেলে, নগরজুড়ে শপিংমল- ছুটির দিনে কেনাকাটার ধুম, সর্বত্র উপচে পড়া ভিড় by এম শাহজাহান
উৎসবে মাতোয়ারা সারাদেশ। চলছে ঈদের কেনাকাটার ধুম। যাঁরা নাড়ির টানে গ্রামের বাড়িতে ঈদ করতে যাবেন তাঁদের জন্য শুক্রবার ছিল শেষ কেনাকাটার দিন। রাজধানীর সকল মার্কেটে ছিল উপচেপড়া ভিড়। গাউছিয়া, নিউমার্কেট, ধানম-ি হকার্স, মৌচাক ও বসুন্ধরার মতো জনপ্রিয় মার্কেটগুলোতে ছিল না তিল ধারণের ঠাঁই।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মার্কেটগুলোতে ভিড় বাড়তে থাকে। নিম্নআয়ের মানুষ কেনাকাটা করতে ভিড় জমায় ফুটপাথের দোকানগুলো। শেষ বিকেলে নগরী জনসমুদ্রে রূপ নেয়। গভীর রাত পর্যন্ত চলে বেচাকেনা।
কোন কোন মার্কেটে ভিড় সামলাতে পুলিশ ও র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলার অন্যান্য বাহিনীকে গলদঘর্ম হতে হয়েছে। ছিল চিরচেনা যানজটের যন্ত্রণাও। এত কিছুর পরও সবাই খুশি। কারণ ঈদ আসছে আনন্দের বার্তা নিয়ে। খুশি বিক্রেতারাও। বিক্রি বাড়ায় তাঁদের সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। আলাপকালে গাউছিয়া লাগোয়া নূর ম্যানশনের ব্যবসায়ী এমএ সালাম জনকণ্ঠকে বলেন, ১৫ রোজা পর্যন্ত ক্রেতাদের আনাগোনা কম থাকলেও এখন বিক্রি-বাট্টা অনেক বেড়েছে। শেষ মুহূর্তে ঈদের কেনাকাটা করতে সবাই মার্কেটে ছুটে আসছেন। সরকারী ছুটি শুরু হওয়ায় কেউ কেনাকাটার সুযোগ হাতছাড়া করছেন না। এছাড়া যাঁরা গ্রামের বাড়িতে মা-বাবা ও পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে যাবেন তাঁরা এখন কেনাকাটা সেরে নিচ্ছেন। যদিও ঈদের আগে হয়ত আর একটা শুক্রবার পাওয়া যাবে কিন্তু তখন সবাই বাড়ি যাওয়ার জন্য ব্যস্ত থাকবেন। তাই চলতি সপ্তাহের পুরো সময় বেচাকেনা ভাল হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।
সরেজমিনে নগরীর বিভিন্ন মার্কেট, বিপণি বিতান, শপিং মল, ফ্যাশন হাউস, বুটিক হাউস ঘুরে দেখা যায় সর্বত্র ছিল ক্রেতাদের ভিড়। ঈদ পণ্যের সব দোকান ও শো-রুম ক্রেতাদের ভিড়ে ছিল মুখরিত। ক্রেতাদের ভিড় সামলাতে অনেক দোকানে বাড়তি লোক নিয়োগ করা হয়েছে। বিশেষ করে পোশাক, জুতো, কসমেটিক্স ও ইমিটেশনের গহনার দোকানগুলোয় ভিড় ও বেচাকেনা ছিল চোখে পড়ার মতো। উত্তরা থেকে বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে শপিং করতে এসেছেন নুশরাত নিশু।
তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, বসুন্ধরার থ্রি পিস ও স্যান্ডেল খুব ভাল। ঈদের সময় এখানে বাইরের কিছু দামী কালেকশন সংগ্রহ করা হয়। তাই প্রতিবারের ন্যায় এবারের ঈদেও এখান থেকে থ্রি পিস ও স্যান্ডেল কেনা হবে। বসুন্ধরার জুতো বিক্রেতা খোরশেদ জানালেন, প্রতি শুক্রবার বসুন্ধরায় মানুষের ঢল নামে। আর ঈদ সামনে রেখে এখানে বিক্রি কয়েকগুণ বেড়েছে। ক্রেতাদের পছন্দের সব রকম জিনিস বসুন্ধরার দোকানগুলোয় পাওয়া যায় বলে সবাই এখানে আসেন।
অন্যদিকে দেশী কাপড় দিয়ে এদেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে মিল রেখে রুচিশীল ও মানানসই পোশাক তৈরি করেছে ফ্যাশন হাউসগুলো। ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়ই বলে দিচ্ছে দেশী কাপড়ের বুটিকস হাউসগুলো ঈদ পোশাকের বাজারে আলাদা ইমেজ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে।
শেষ মুহূর্তে ঈদের কেনাকাটার ভিড় বেড়েছে দেশী পোশাকের দোকানগুলোতে। নিত্য উপহার, অঞ্জন’স, কে-ক্র্যাফট, দেশাল, দেশী দশ, সাদাকালো, টাঙ্গাইল শাড়ি বুটিকস, প্রিয়দর্শনী, শাড়ি কুটির, অনন্যা শাড়ি কুটির, ঝলক, নাবিলা, রমণী, সজনী, উৎসব, এম ক্রাফট, রুমঝুম, বুনন, ভাসাবী, জারা ফ্যাশন মল প্রাইভেট লি., বাংলার মেলা, ক্যাটস আই, ঐতিহ্য, টেক্সমার্ট, উৎসব, নাগরদোলা, ফড়িং, গ্রামীণ চেক, নবরূপা, আড়ংসহ বিভিন্ন নামের ফ্যাশন হাউস তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ড বেশ জনপ্রিয় করে তুলতে সক্ষম হয়েছে।
ঈদকে কেন্দ্র করে শাহবাগের আজিজ মার্কেট থেকে শুরু করে ধানম-ি, গুলশান-বনানী, উত্তরা, ওয়ারী, মিরপুর রোড, মিরপুর, পল্লবীসহ বিভিন্ন মার্কেট ও শপিং মলগুলোর ফ্যাশন হাউসগুলো নতুন নতুন পোশাকে কানায় কানায় পূর্ণ। বেচাকেনাও জমজমাট। শুধু ঈদ ঘিরেই বড় ফ্যাশন হাউসগুলোর প্রতিটি শো-রুমে আড়াই থেকে ৩ কোটি টাকা মূল্যের বিভিন্ন ঈদ পণ্য তোলা হয়েছে। আর শো-রুমপ্রতি বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮-১০ কোটি টাকা। রাজধানীতে প্রায় অর্ধশত বড় ব্র্যান্ডের ফ্যাশন হাউস রয়েছে। লং কামিজ, পাঞ্জাবি, থ্রি পিস, শাড়ি, ফতুয়া, টি-শার্ট সব কিছুই রঙিন। রঙিনে রঙিনে ঝলকাচ্ছে রাজধানীর প্রতিটি ফ্যাশন হাউস। বেশির ভাগ ফ্যাশন হাউসে তরুণ-তরুণী, ছেলেমেয়ে, শিশু, গৃহবধু ও মুরব্বিদের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে।
গুলিস্তানের পীর ইয়ামেনী মার্কেটে পাঞ্জাবি কিনতে এসেছেন আরমান হোসেন। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, আগামী বুধবার তিনি গ্রামের বাড়ি মেহেরপুরের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন। বৃদ্ধ মা-বাবা ও চাচা-চাচির জন্য তিনি শপিং করছেন। তিনি বলেন, গত দু’দিনের ছুটি তিনি ঈদের মার্কেটিং করে কাটিয়েছেন। এ বছর বিভিন্ন ডিজাইনের নতুন পোশাক এসেছে কিন্তু দাম একটু বেশি। দাম কম হলে মধ্যবিত্তদের জন্য কেনাকাটা করতে সুবিধা হতো। পরিবার-পরিজনের বাইরে নিকটাত্মীয়দেরও নতুন পোশাক-আশাক উপহার দেয়া সম্ভব ছিল। কিন্তু পোশাকের দাম বেড়ে যাওয়ায় অনেককেই বাজেট কাটছাঁট করতে হয়েছে। নিজের পরিবারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতে হয়েছে।
এদিকে ঈদ সামনে রেখে রাজধানীর গুলিস্তান, পল্টন, মতিঝিল, বায়তুল মোকাররম, মৎস্যভবন রোড, ফার্মগেট, মিরপুর-১, মিরপুর-১০ যাত্রাবাড়ীসহ রাজধানীর প্রায় সব ফুটপাথে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড় দেখা গেল। শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে ফুটপাথের দোকানগুলো। নিম্ন ও স্বল্প আয়ের মানুষের কেনাকাটার ভরসা ফুটপাথ। ফুটপাথে দেড় শ’ টাকায় পাঞ্জাবি বিক্রি করা হচ্ছে। যদিও বায়তুল মোকারমের সামনের ফুটপাথে সর্বনিম্ন দেড় শ’ থেকে ৫শ’ টাকা দামের পাঞ্জাবি পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া শার্ট বিক্রি হচ্ছে ২০০-৪৫০ টাকা। প্যান্ট ২০০-৫০০, জুতো ৩০০-৫০০, স্যান্ডেল ১৫০-৩০০ এবং বাচ্চাদের বিভিন্ন আইটেমের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে দেড় শ’ থেকে ৭০০ টাকায়। এছাড়া শাড়ি, লুঙ্গি, তরুণীদের থ্রি পিস, জুতো ও কসমেটিক্স ফুটপাথে বিক্রি হচ্ছে। সর্বত্র শুরু হয়েছে ঈদের শেষ মুহূর্তের কেনাকাটা।
কোন কোন মার্কেটে ভিড় সামলাতে পুলিশ ও র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলার অন্যান্য বাহিনীকে গলদঘর্ম হতে হয়েছে। ছিল চিরচেনা যানজটের যন্ত্রণাও। এত কিছুর পরও সবাই খুশি। কারণ ঈদ আসছে আনন্দের বার্তা নিয়ে। খুশি বিক্রেতারাও। বিক্রি বাড়ায় তাঁদের সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। আলাপকালে গাউছিয়া লাগোয়া নূর ম্যানশনের ব্যবসায়ী এমএ সালাম জনকণ্ঠকে বলেন, ১৫ রোজা পর্যন্ত ক্রেতাদের আনাগোনা কম থাকলেও এখন বিক্রি-বাট্টা অনেক বেড়েছে। শেষ মুহূর্তে ঈদের কেনাকাটা করতে সবাই মার্কেটে ছুটে আসছেন। সরকারী ছুটি শুরু হওয়ায় কেউ কেনাকাটার সুযোগ হাতছাড়া করছেন না। এছাড়া যাঁরা গ্রামের বাড়িতে মা-বাবা ও পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে যাবেন তাঁরা এখন কেনাকাটা সেরে নিচ্ছেন। যদিও ঈদের আগে হয়ত আর একটা শুক্রবার পাওয়া যাবে কিন্তু তখন সবাই বাড়ি যাওয়ার জন্য ব্যস্ত থাকবেন। তাই চলতি সপ্তাহের পুরো সময় বেচাকেনা ভাল হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।
সরেজমিনে নগরীর বিভিন্ন মার্কেট, বিপণি বিতান, শপিং মল, ফ্যাশন হাউস, বুটিক হাউস ঘুরে দেখা যায় সর্বত্র ছিল ক্রেতাদের ভিড়। ঈদ পণ্যের সব দোকান ও শো-রুম ক্রেতাদের ভিড়ে ছিল মুখরিত। ক্রেতাদের ভিড় সামলাতে অনেক দোকানে বাড়তি লোক নিয়োগ করা হয়েছে। বিশেষ করে পোশাক, জুতো, কসমেটিক্স ও ইমিটেশনের গহনার দোকানগুলোয় ভিড় ও বেচাকেনা ছিল চোখে পড়ার মতো। উত্তরা থেকে বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে শপিং করতে এসেছেন নুশরাত নিশু।
তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, বসুন্ধরার থ্রি পিস ও স্যান্ডেল খুব ভাল। ঈদের সময় এখানে বাইরের কিছু দামী কালেকশন সংগ্রহ করা হয়। তাই প্রতিবারের ন্যায় এবারের ঈদেও এখান থেকে থ্রি পিস ও স্যান্ডেল কেনা হবে। বসুন্ধরার জুতো বিক্রেতা খোরশেদ জানালেন, প্রতি শুক্রবার বসুন্ধরায় মানুষের ঢল নামে। আর ঈদ সামনে রেখে এখানে বিক্রি কয়েকগুণ বেড়েছে। ক্রেতাদের পছন্দের সব রকম জিনিস বসুন্ধরার দোকানগুলোয় পাওয়া যায় বলে সবাই এখানে আসেন।
অন্যদিকে দেশী কাপড় দিয়ে এদেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে মিল রেখে রুচিশীল ও মানানসই পোশাক তৈরি করেছে ফ্যাশন হাউসগুলো। ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়ই বলে দিচ্ছে দেশী কাপড়ের বুটিকস হাউসগুলো ঈদ পোশাকের বাজারে আলাদা ইমেজ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে।
শেষ মুহূর্তে ঈদের কেনাকাটার ভিড় বেড়েছে দেশী পোশাকের দোকানগুলোতে। নিত্য উপহার, অঞ্জন’স, কে-ক্র্যাফট, দেশাল, দেশী দশ, সাদাকালো, টাঙ্গাইল শাড়ি বুটিকস, প্রিয়দর্শনী, শাড়ি কুটির, অনন্যা শাড়ি কুটির, ঝলক, নাবিলা, রমণী, সজনী, উৎসব, এম ক্রাফট, রুমঝুম, বুনন, ভাসাবী, জারা ফ্যাশন মল প্রাইভেট লি., বাংলার মেলা, ক্যাটস আই, ঐতিহ্য, টেক্সমার্ট, উৎসব, নাগরদোলা, ফড়িং, গ্রামীণ চেক, নবরূপা, আড়ংসহ বিভিন্ন নামের ফ্যাশন হাউস তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ড বেশ জনপ্রিয় করে তুলতে সক্ষম হয়েছে।
ঈদকে কেন্দ্র করে শাহবাগের আজিজ মার্কেট থেকে শুরু করে ধানম-ি, গুলশান-বনানী, উত্তরা, ওয়ারী, মিরপুর রোড, মিরপুর, পল্লবীসহ বিভিন্ন মার্কেট ও শপিং মলগুলোর ফ্যাশন হাউসগুলো নতুন নতুন পোশাকে কানায় কানায় পূর্ণ। বেচাকেনাও জমজমাট। শুধু ঈদ ঘিরেই বড় ফ্যাশন হাউসগুলোর প্রতিটি শো-রুমে আড়াই থেকে ৩ কোটি টাকা মূল্যের বিভিন্ন ঈদ পণ্য তোলা হয়েছে। আর শো-রুমপ্রতি বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮-১০ কোটি টাকা। রাজধানীতে প্রায় অর্ধশত বড় ব্র্যান্ডের ফ্যাশন হাউস রয়েছে। লং কামিজ, পাঞ্জাবি, থ্রি পিস, শাড়ি, ফতুয়া, টি-শার্ট সব কিছুই রঙিন। রঙিনে রঙিনে ঝলকাচ্ছে রাজধানীর প্রতিটি ফ্যাশন হাউস। বেশির ভাগ ফ্যাশন হাউসে তরুণ-তরুণী, ছেলেমেয়ে, শিশু, গৃহবধু ও মুরব্বিদের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে।
গুলিস্তানের পীর ইয়ামেনী মার্কেটে পাঞ্জাবি কিনতে এসেছেন আরমান হোসেন। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, আগামী বুধবার তিনি গ্রামের বাড়ি মেহেরপুরের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন। বৃদ্ধ মা-বাবা ও চাচা-চাচির জন্য তিনি শপিং করছেন। তিনি বলেন, গত দু’দিনের ছুটি তিনি ঈদের মার্কেটিং করে কাটিয়েছেন। এ বছর বিভিন্ন ডিজাইনের নতুন পোশাক এসেছে কিন্তু দাম একটু বেশি। দাম কম হলে মধ্যবিত্তদের জন্য কেনাকাটা করতে সুবিধা হতো। পরিবার-পরিজনের বাইরে নিকটাত্মীয়দেরও নতুন পোশাক-আশাক উপহার দেয়া সম্ভব ছিল। কিন্তু পোশাকের দাম বেড়ে যাওয়ায় অনেককেই বাজেট কাটছাঁট করতে হয়েছে। নিজের পরিবারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতে হয়েছে।
এদিকে ঈদ সামনে রেখে রাজধানীর গুলিস্তান, পল্টন, মতিঝিল, বায়তুল মোকাররম, মৎস্যভবন রোড, ফার্মগেট, মিরপুর-১, মিরপুর-১০ যাত্রাবাড়ীসহ রাজধানীর প্রায় সব ফুটপাথে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড় দেখা গেল। শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে ফুটপাথের দোকানগুলো। নিম্ন ও স্বল্প আয়ের মানুষের কেনাকাটার ভরসা ফুটপাথ। ফুটপাথে দেড় শ’ টাকায় পাঞ্জাবি বিক্রি করা হচ্ছে। যদিও বায়তুল মোকারমের সামনের ফুটপাথে সর্বনিম্ন দেড় শ’ থেকে ৫শ’ টাকা দামের পাঞ্জাবি পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া শার্ট বিক্রি হচ্ছে ২০০-৪৫০ টাকা। প্যান্ট ২০০-৫০০, জুতো ৩০০-৫০০, স্যান্ডেল ১৫০-৩০০ এবং বাচ্চাদের বিভিন্ন আইটেমের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে দেড় শ’ থেকে ৭০০ টাকায়। এছাড়া শাড়ি, লুঙ্গি, তরুণীদের থ্রি পিস, জুতো ও কসমেটিক্স ফুটপাথে বিক্রি হচ্ছে। সর্বত্র শুরু হয়েছে ঈদের শেষ মুহূর্তের কেনাকাটা।
No comments