জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানকে হত্যার হুমকি
জাতীয় মান-বাধিকার কমিশনের চেয়ার-ম্যান মিজানুর রহমানকে মুঠো-ফোনে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে কমিশন থেকে জানানো হয়েছে। গতকাল শুক্রবার জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কয়েক দিন ধরে একটি ফোন নম্বর থেকে মিজানুর রহমানকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
গতকাল সকালে ওই নম্বর থেকে ফোন করে অজ্ঞাত ব্যক্তি মিজানুর রহমানকে বলেন, সাত দিনের মধ্যে তাঁকে মেরে ফেলা হবে এবং তাঁর জন্য একটি বুলেট রাখা হয়েছে। মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে হুমকিদাতা মৃত্যু পরোয়ানাও জারি করেছেন। শত চেষ্টা করেও নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন না তিনি।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে স্পষ্ট বক্তব্য দেওয়ায় মিজানুর রহমানকে এ ধরনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এ বিষয়ে মিজানুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাত আটটা ৩২ মিনিটে একই নম্বর থেকে তাঁর মুঠোফোনে একটি খুদেবার্তা আসে। সেখানে বলা হয়, ‘আপনি খুব বেশি কথা বলছেন। আপনার সময় শেষ হয়ে গেছে। একটিমাত্র গুলিই আপনার জন্য যথেষ্ট। সেই গুলি প্রস্তুত রয়েছে। যেকোনো সময় যেকোনো স্থানে এটা হতে পারে। আপনি প্রস্তুত থাকুন।’
মিজানুর রহমান বলেন, বিষয়টি তিনি পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও র্যাবকে জানিয়েছেন। হুমকিদাতার নম্বরটিও তাঁদের দিয়েছেন। মা-বাবার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়ার মাহফিলে যোগ দিতে তিনি শুক্রবার গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধায় ছিলেন। ঢাকায় ফিরেই তিনি এ বিষয়ে জিডি বা অন্য আইনগত পদক্ষেপ নেবেন বলে জানান।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে স্পষ্ট বক্তব্য দেওয়ায় মিজানুর রহমানকে এ ধরনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এ বিষয়ে মিজানুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাত আটটা ৩২ মিনিটে একই নম্বর থেকে তাঁর মুঠোফোনে একটি খুদেবার্তা আসে। সেখানে বলা হয়, ‘আপনি খুব বেশি কথা বলছেন। আপনার সময় শেষ হয়ে গেছে। একটিমাত্র গুলিই আপনার জন্য যথেষ্ট। সেই গুলি প্রস্তুত রয়েছে। যেকোনো সময় যেকোনো স্থানে এটা হতে পারে। আপনি প্রস্তুত থাকুন।’
মিজানুর রহমান বলেন, বিষয়টি তিনি পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও র্যাবকে জানিয়েছেন। হুমকিদাতার নম্বরটিও তাঁদের দিয়েছেন। মা-বাবার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়ার মাহফিলে যোগ দিতে তিনি শুক্রবার গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধায় ছিলেন। ঢাকায় ফিরেই তিনি এ বিষয়ে জিডি বা অন্য আইনগত পদক্ষেপ নেবেন বলে জানান।
No comments