ডিসিসির গাড়ি ভাগাভাগি ॥ ঢাকা উত্তর পাচ্ছে ৩১৫টি দক্ষিণ ৪৭১টি by তৌহিদুর রহমান
ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তর ও দক্ষিণ অংশের জন্য প্রায় ৮শ’ গাড়ি ভাগাভাগির তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন গাড়ি পাচ্ছে ৩১৫টি। অপরদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন গাড়ি পাচ্ছে ৪৭১টি। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
অবিভক্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন দুই ভাগ হওয়ার পরে দুই অংশের গাড়ি ভাগাভাগি নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে ইতোমধ্যে কয়েকটি বৈঠক হয়েছে। দুই সিটি কপোর্রেশনের প্রথমেই দাবি ছিল সমানভাবে গাড়ি ভাগাভাগি করতে হবে। তবে দক্ষিণ ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকার জনবল বেশি হওয়ার কারণে এই অংশে গাড়ি বেশি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। দফায় দফায় বৈঠকের পরে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি গাড়ি ভাগাভাগির বিষয়ে তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে।
সূত্রমতে, গাড়ি ভাগাভাগির পরে এসব গাড়ির চালকদেরও কর্মস্থল ভাগ করা হবে। তবে গাড়ি চালকদের প্রথমে নিজস্ব পছন্দকে প্রাধান্য দেয়া হবে। যেসব গাড়ি চালক ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে থাকতে চান তাদেরকে সেখানে রাখার চেষ্টা করা হবে। অপরদিকে যেসব চালক ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে থাকতে চান তাদেরকে সেখানে রাখার উদ্যোগ নেয়া হবে। গাড়ি চালকদের পছন্দের প্রাধান্য দিয়েই গাড়ি চালকদের ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের দুই অংশে ভাগ করে দেয়া হবে।
গাড়ি ভাগাভাগির জন্য তিনটি ক্যাটাগরিতে তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এই তিনটি ক্যাটাগরি হচ্ছে ভারি যানবাহন, চলমান যানবাহন ও অচল যানবাহন। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ভারি গাড়ি পাচ্ছে ৬০টি, চলমান গাড়ি ১৬৭টি ও অচল গাড়ি ৮৮টি। অপরদিকে দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন পাচ্ছে ভারি গাড়ি ৮২টি, চলমান গাড়ি ৩১০টি ও অচল গাড়ি ৭৯টি। মোট ৭৮৬টি গাড়ি ভাগাভাগির তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন যেসব ভারি গাড়ি পাচ্ছে, সেসব গাড়ির মধ্যে রয়েছে রোড রোলার ১০টি, ডাম্পট্রাক ১৪টি, পানির গাড়ি ৪টি, পেভার ফিনিসার একটি, জেনারেটর কার ২টি, বুলডোজার ৫টি, হুইল ডোজার ৫টি, পে লোডার ৩টি, হুইল এক্সকাভেটর একটি, পাওয়ার টেইলর একটি, ড্রেইন গালি সুইপার একটি, রেকার একটি, ফর্ক লিফট ২টি, প্রাইম মুভার ৩টি, হাইড্রোক্রেন একটি, ডিজলাজিং ট্রাক একটি ইত্যাদি।
চলমান গাড়ির মধ্যে রয়েছে জিপ ৮টি, মাইক্রোবাস তিনটি, পিকআপ ৭টি, এ্যাম্বুলেন্স একটি, খোলা ট্রাক ৩টি, টাটা ট্রাক ১০টি, এন কে আর একটি ইত্যাদি।
অপরদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন যেসব ভারি গাড়ি পাচ্ছে সেসব গাড়ির মধ্যে রয়েছে-রোড রোলার ১২টি, রোড সুইপিং ট্রাক একটি, ডাম্পট্রাক ১৬টি, পানির গাড়ি ৬টি, মোবাইল টয়লেট ভ্যান ৪টি, টায়ার রোলার ২টি, পেভার ফিনিসার একটি, জেনারেটর কার ২টি, রোড মার্কিং যান ৩টি, ইউজিন ট্রাক একটি, প্রি হিটার মেশিন ৩টি, বুলডোজার ৭টি, হুইল ডোজার ৪টি, পে লোডার ৪টি, হুইল এক্সকাভেটর একটি, চেইন এক্সকেভেটর ৬টি, পাওয়ার টেইলর একটি, ড্রেইন গালি সুইপার একটি, রেকার একটি, ফর্ক লিফট ২টি, প্রাইম মুভার ৩টি ও হাইড্রোক্রেন একটি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন চলমান গাড়ি পাচ্ছে ৩১০টি। এসব গাড়ির মধ্যে রয়েছে কার ১২টি, জিপ ১৩টি, মাইক্রোবাস ৩৬টি, এ্যাম্বুলেন্স ৪টি, পিকআপ ৪৭টি, খোলা ট্রাক ৬০টি, টাটা ট্রাক ৮০টি ইত্যাদি। অপরদিকে অচল গাড়ি রয়েছে ৭৯টি।
গত বছর ২৯ নভেম্বর জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধন) বিল-২০১১ নামে বিলটি পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়। ঢাকার ওয়ার্ডগুলো এখন দুটি সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১ থেকে ২৩, ৩৭ থেকে ৪৭ এবং ৫৪ ও ৫৫ ওয়ার্ড (মোট ৩৬টি) নিয়ে গঠিত হয় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। ২৪ থেকে ৩৬, ৪৮ থেকে ৫৩, ৫৬ থেকে ৯২ পর্যন্ত মোট ৫৬টি ওয়ার্ড নিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন হবে। তবে এর আগে গত বছর ১৭ অক্টোবর মন্ত্রিসভা বৈঠকে রাজধানীবাসীকে অধিকতর সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন দুই ভাগে ভাগ করার জন্য সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে বর্তমানে প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন শাহজাহান মোল্লা ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক পদে দায়িত্ব পালন করছেন জিল্লার রহমান।
সূত্রমতে, গাড়ি ভাগাভাগির পরে এসব গাড়ির চালকদেরও কর্মস্থল ভাগ করা হবে। তবে গাড়ি চালকদের প্রথমে নিজস্ব পছন্দকে প্রাধান্য দেয়া হবে। যেসব গাড়ি চালক ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে থাকতে চান তাদেরকে সেখানে রাখার চেষ্টা করা হবে। অপরদিকে যেসব চালক ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে থাকতে চান তাদেরকে সেখানে রাখার উদ্যোগ নেয়া হবে। গাড়ি চালকদের পছন্দের প্রাধান্য দিয়েই গাড়ি চালকদের ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের দুই অংশে ভাগ করে দেয়া হবে।
গাড়ি ভাগাভাগির জন্য তিনটি ক্যাটাগরিতে তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এই তিনটি ক্যাটাগরি হচ্ছে ভারি যানবাহন, চলমান যানবাহন ও অচল যানবাহন। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ভারি গাড়ি পাচ্ছে ৬০টি, চলমান গাড়ি ১৬৭টি ও অচল গাড়ি ৮৮টি। অপরদিকে দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন পাচ্ছে ভারি গাড়ি ৮২টি, চলমান গাড়ি ৩১০টি ও অচল গাড়ি ৭৯টি। মোট ৭৮৬টি গাড়ি ভাগাভাগির তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন যেসব ভারি গাড়ি পাচ্ছে, সেসব গাড়ির মধ্যে রয়েছে রোড রোলার ১০টি, ডাম্পট্রাক ১৪টি, পানির গাড়ি ৪টি, পেভার ফিনিসার একটি, জেনারেটর কার ২টি, বুলডোজার ৫টি, হুইল ডোজার ৫টি, পে লোডার ৩টি, হুইল এক্সকাভেটর একটি, পাওয়ার টেইলর একটি, ড্রেইন গালি সুইপার একটি, রেকার একটি, ফর্ক লিফট ২টি, প্রাইম মুভার ৩টি, হাইড্রোক্রেন একটি, ডিজলাজিং ট্রাক একটি ইত্যাদি।
চলমান গাড়ির মধ্যে রয়েছে জিপ ৮টি, মাইক্রোবাস তিনটি, পিকআপ ৭টি, এ্যাম্বুলেন্স একটি, খোলা ট্রাক ৩টি, টাটা ট্রাক ১০টি, এন কে আর একটি ইত্যাদি।
অপরদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন যেসব ভারি গাড়ি পাচ্ছে সেসব গাড়ির মধ্যে রয়েছে-রোড রোলার ১২টি, রোড সুইপিং ট্রাক একটি, ডাম্পট্রাক ১৬টি, পানির গাড়ি ৬টি, মোবাইল টয়লেট ভ্যান ৪টি, টায়ার রোলার ২টি, পেভার ফিনিসার একটি, জেনারেটর কার ২টি, রোড মার্কিং যান ৩টি, ইউজিন ট্রাক একটি, প্রি হিটার মেশিন ৩টি, বুলডোজার ৭টি, হুইল ডোজার ৪টি, পে লোডার ৪টি, হুইল এক্সকাভেটর একটি, চেইন এক্সকেভেটর ৬টি, পাওয়ার টেইলর একটি, ড্রেইন গালি সুইপার একটি, রেকার একটি, ফর্ক লিফট ২টি, প্রাইম মুভার ৩টি ও হাইড্রোক্রেন একটি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন চলমান গাড়ি পাচ্ছে ৩১০টি। এসব গাড়ির মধ্যে রয়েছে কার ১২টি, জিপ ১৩টি, মাইক্রোবাস ৩৬টি, এ্যাম্বুলেন্স ৪টি, পিকআপ ৪৭টি, খোলা ট্রাক ৬০টি, টাটা ট্রাক ৮০টি ইত্যাদি। অপরদিকে অচল গাড়ি রয়েছে ৭৯টি।
গত বছর ২৯ নভেম্বর জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধন) বিল-২০১১ নামে বিলটি পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়। ঢাকার ওয়ার্ডগুলো এখন দুটি সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১ থেকে ২৩, ৩৭ থেকে ৪৭ এবং ৫৪ ও ৫৫ ওয়ার্ড (মোট ৩৬টি) নিয়ে গঠিত হয় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। ২৪ থেকে ৩৬, ৪৮ থেকে ৫৩, ৫৬ থেকে ৯২ পর্যন্ত মোট ৫৬টি ওয়ার্ড নিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন হবে। তবে এর আগে গত বছর ১৭ অক্টোবর মন্ত্রিসভা বৈঠকে রাজধানীবাসীকে অধিকতর সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন দুই ভাগে ভাগ করার জন্য সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে বর্তমানে প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন শাহজাহান মোল্লা ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক পদে দায়িত্ব পালন করছেন জিল্লার রহমান।
No comments