ঘটনাটির সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া জরুরি-ইলিয়াস আলীর বাসায় ঢোকার চেষ্টা
বিএনপির নিখোঁজ নেতা ইলিয়াস আলীর বাসায় ডিবি পুলিশের পরিচয়ে একদল লোক ঢোকার চেষ্টা করেছিল বলে যে অভিযোগ পাওয়া গেছে, তা উদ্বেগজনক। এ ধরনের অভিযোগের পর ডিবি পুলিশের পক্ষ থেকে ইলিয়াস আলীর বাসায় তাদের কোনো সদস্য যায়নি বলে দাবি করা হয়েছে।
প্রশ্ন হচ্ছে, তবে কারা গভীর রাতে ইলিয়াস আলীর বাসায় ঢোকার চেষ্টা করেছিল? অন্যদিকে, বনানী থানার পুলিশ ডিবির টহল দল ‘সেদিকে’ গিয়েছে বলে তথ্য দিয়েছে। পুরো বিষয়টি যে বিভ্রান্তিকর, তাতে সন্দেহ নেই।
ইলিয়াস আলী দীর্ঘদিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এর কোনো সুরাহাই করতে পারছে না। এ অবস্থায় তাঁর স্ত্রী ও পরিবারের মানসিক অবস্থা আমরা অনুমান করতে পারি। রাজনৈতিক বিতর্কের বাইরে এর মানবিক দিকটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই পরিস্থিতিতে যদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বা এই পরিচয় দিয়ে কেউ গভীর রাতে সেই বাসায় ঢোকার চেষ্টা করে, তবে ওই পরিবারটির মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেওয়া স্বাভাবিক। সংবাদ সম্মেলন করে ইলিয়াস আলীর স্ত্রী সেটাই গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন।
নিখোঁজ ইলিয়াস আলীর পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তা পাবেন, তাঁদের বাসার ওপর বিশেষ নজরদারি থাকবে, এটাই প্রত্যাশিত। সেখানে যদি ডিবি পুলিশের নাম দিয়ে অন্য কেউ ঢোকার চেষ্টা করে থাকে, তবে বুঝতে হবে যে এ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যথেষ্ট গাফিলতি রয়েছে। এখন ডিবি পুলিশ যখন অস্বীকার করছে যে তাদের কেউ সেখানে যায়নি, তবে কারা সেখানে গিয়েছিল, সেটা খুঁজে বের করা এখন তাদের বড় দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আমরা আশা করব, ইলিয়াস আলীকে খুঁজে বের করার চেষ্টার পাশাপাশি তাঁর পরিবারের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা নিশ্চিত করা হবে। এটা সরকার তথা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্ব। একই সঙ্গে কারা বৃহস্পতিবার মাঝরাতে ইলিয়াস আলীর বাসায় ঢোকার চেষ্টা করেছিল, সেটাও তদন্ত করে খুঁজে বের করতে হবে।
ইলিয়াস আলী দীর্ঘদিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এর কোনো সুরাহাই করতে পারছে না। এ অবস্থায় তাঁর স্ত্রী ও পরিবারের মানসিক অবস্থা আমরা অনুমান করতে পারি। রাজনৈতিক বিতর্কের বাইরে এর মানবিক দিকটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই পরিস্থিতিতে যদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বা এই পরিচয় দিয়ে কেউ গভীর রাতে সেই বাসায় ঢোকার চেষ্টা করে, তবে ওই পরিবারটির মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেওয়া স্বাভাবিক। সংবাদ সম্মেলন করে ইলিয়াস আলীর স্ত্রী সেটাই গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন।
নিখোঁজ ইলিয়াস আলীর পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তা পাবেন, তাঁদের বাসার ওপর বিশেষ নজরদারি থাকবে, এটাই প্রত্যাশিত। সেখানে যদি ডিবি পুলিশের নাম দিয়ে অন্য কেউ ঢোকার চেষ্টা করে থাকে, তবে বুঝতে হবে যে এ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যথেষ্ট গাফিলতি রয়েছে। এখন ডিবি পুলিশ যখন অস্বীকার করছে যে তাদের কেউ সেখানে যায়নি, তবে কারা সেখানে গিয়েছিল, সেটা খুঁজে বের করা এখন তাদের বড় দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আমরা আশা করব, ইলিয়াস আলীকে খুঁজে বের করার চেষ্টার পাশাপাশি তাঁর পরিবারের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা নিশ্চিত করা হবে। এটা সরকার তথা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্ব। একই সঙ্গে কারা বৃহস্পতিবার মাঝরাতে ইলিয়াস আলীর বাসায় ঢোকার চেষ্টা করেছিল, সেটাও তদন্ত করে খুঁজে বের করতে হবে।
No comments