দুই মহিলা বাংলাদেশের জমিনকে উত্তপ্ত করছেনঃ চরমোনাই পীর
ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ মো. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘দুই মহিলা বাংলাদেশের জমিনকে উত্তপ্ত করছেন। হাতপাখার বাতাস দিয়ে এই উত্তপ্ত জমিনকে আমরা সাগরের মতো ঠান্ডা করব।’
আজ শুক্রবার বিকেলে পুরানা পল্টন মোড়ে দলের মহাসমাবেশে সভাপতির বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে তিনি এ কথা বলেন।
সংবিধান থেকে আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস কথাটি তুলে দেওয়া, সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদ, তত্ত্ব্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন ও ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার দাবিতে এ সমাবেশ ডাকা হয়।
রেজাউল করিম বলেন, ‘আর ১৪ দলীয় জোট, চারদলীয় (১৮ দল) জোট নয়, এবার আমরাই আমরা। গত নির্বাচনে আমরা সম্মানজনক পার্সেন্টেজ পেয়েছি। এ সমর্থন যদি বাড়াতে পারি, আমার তো মনে হয়, আগামীতে ইসলামকে ক্ষমতায় আনা সম্ভব।’
চার দলের জোটের শরিক আলেমদের উদ্দেশে রেজাউল করিম বলেন, আপনারা যদি চারদলীয় জোটকে ইসলামের প্রতীক মনে করেন, এটা হবে সম্পূর্ণ ভুয়া। এটি ধোঁকা, তা বারবার প্রমাণিত হয়েছে।
সমাবেশে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আবদুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেন, ‘দিনে হাসিনা-খালেদা, রাতে চরমোনাই পীরের ওয়াজ শুনবেন, তাহলে কেয়ামত পর্যন্ত রাষ্ট্র ক্ষমতায় যেতে পারবেন না। মানুষের দুর্ভোগ-সমস্যা নিয়ে রাজনীতি করতে হবে। এই রাজনীতি করলে আমাকে পাবেন, আর যদি শুধু ওয়াজ-নসিহত করেন, তাহলে আমাকে পাবেন না।’ তিনি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিএনপির নেতা ইলিয়াছ আলীকে জীবিত অথবা তাঁর লাশ ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান।
দলের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ বলেন, গজবের গাছ লাগিয়ে রহমতের ফল আশা করা যায় না। দুই নারীর নেতৃত্ব আমাদের ওপর গজব হিসেবে নেমেছে। তিনি আলেম সমাজকে ধোঁকাবাজ রাজনীতিকদের পাশ থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানান।
রাজনীতির মাঠে শক্তি প্রদর্শনের জন্য এ মহাসমাবেশের আয়োজন করা হয়। সারা দেশ থেকে বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মীদের সমাবেশে জড়ো হয়। সকাল থেকেই পুরানা পল্টন মোড়, মুক্তাঙ্গন, বায়তুল মোকাররমের উত্তর এলাকায় তাঁরা অবস্থা নেয়। এ সময় পুরানা পল্টনের চৌরাস্তার সঙ্গে সম্পৃক্ত সব সড়কে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। নেতা-কর্মীরা রাস্তায় জুমার নামাজ পড়েন।
সমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোসাদ্দেক বিল্লাহ মাদানী, সৈয়দ মো. ফয়জুল করিম, নুরুল হুদা ফয়েজী, ঢাকা মহানগর সভাপতি এ টি এম হেমায়েত উদ্দিনসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগর কমিটির নেতারা বক্তব্য দেন।
রেজাউল করিম বলেন, ‘আর ১৪ দলীয় জোট, চারদলীয় (১৮ দল) জোট নয়, এবার আমরাই আমরা। গত নির্বাচনে আমরা সম্মানজনক পার্সেন্টেজ পেয়েছি। এ সমর্থন যদি বাড়াতে পারি, আমার তো মনে হয়, আগামীতে ইসলামকে ক্ষমতায় আনা সম্ভব।’
চার দলের জোটের শরিক আলেমদের উদ্দেশে রেজাউল করিম বলেন, আপনারা যদি চারদলীয় জোটকে ইসলামের প্রতীক মনে করেন, এটা হবে সম্পূর্ণ ভুয়া। এটি ধোঁকা, তা বারবার প্রমাণিত হয়েছে।
সমাবেশে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আবদুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেন, ‘দিনে হাসিনা-খালেদা, রাতে চরমোনাই পীরের ওয়াজ শুনবেন, তাহলে কেয়ামত পর্যন্ত রাষ্ট্র ক্ষমতায় যেতে পারবেন না। মানুষের দুর্ভোগ-সমস্যা নিয়ে রাজনীতি করতে হবে। এই রাজনীতি করলে আমাকে পাবেন, আর যদি শুধু ওয়াজ-নসিহত করেন, তাহলে আমাকে পাবেন না।’ তিনি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিএনপির নেতা ইলিয়াছ আলীকে জীবিত অথবা তাঁর লাশ ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান।
দলের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ বলেন, গজবের গাছ লাগিয়ে রহমতের ফল আশা করা যায় না। দুই নারীর নেতৃত্ব আমাদের ওপর গজব হিসেবে নেমেছে। তিনি আলেম সমাজকে ধোঁকাবাজ রাজনীতিকদের পাশ থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানান।
রাজনীতির মাঠে শক্তি প্রদর্শনের জন্য এ মহাসমাবেশের আয়োজন করা হয়। সারা দেশ থেকে বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মীদের সমাবেশে জড়ো হয়। সকাল থেকেই পুরানা পল্টন মোড়, মুক্তাঙ্গন, বায়তুল মোকাররমের উত্তর এলাকায় তাঁরা অবস্থা নেয়। এ সময় পুরানা পল্টনের চৌরাস্তার সঙ্গে সম্পৃক্ত সব সড়কে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। নেতা-কর্মীরা রাস্তায় জুমার নামাজ পড়েন।
সমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোসাদ্দেক বিল্লাহ মাদানী, সৈয়দ মো. ফয়জুল করিম, নুরুল হুদা ফয়েজী, ঢাকা মহানগর সভাপতি এ টি এম হেমায়েত উদ্দিনসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগর কমিটির নেতারা বক্তব্য দেন।
No comments