দুবাই টেস্ট-ইউনুসের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে পাকিস্তান
প্রথম ইনিংসে দুই অঙ্কের ঘরে অলআউট হয়েও জয় ক্রিকেট ইতিহাসের দুর্লভ ঘটনাগুলোর একটি। সেই কবে ১৯০৭ সালে হেডিংলি সাক্ষী হয়েছিল এমন ঘটনার। ওই ম্যাচে প্রথম ইনিংসে ৭৬ রানে অলআউট হয়েও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জিতেছিল ইংল্যান্ড। দুবাইয়ে সেই ইতিহাসই কি ফিরিয়ে আনবে ইংলিশরা? পূর্বাভাস এবার উল্টোভাবে, পাকিস্তানের কাছে হেরে।
যে দলটা প্রথম ইনিংসে মাত্র ৯৯ রানেই গুটিয়ে গেল, সেই পাকিস্তানের হাতেই এখন দুবাই টেস্টের লাগাম। দ্বিতীয় দিন সকালে আরেক পশলা উইকেট বৃষ্টির পর হঠাৎ করেই যেন ব্যাটিং স্বর্গ হয়ে গেল দুবাই ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচ। সিরিজে প্রথমবারের মতো ব্যাটসম্যানদের দিকে মুখ তুলে চাইলেন ক্রিকেটের ভাগ্যনিয়ন্তা। ফলাফল দিন শেষে মাত্র দুই উইকেট হারিয়ে পাকিস্তান করেছে ২২২ রান। ইংল্যান্ডের চেয়ে এখনই এগিয়ে ১৮০ রানে।
আর এই সুযোগেই সিরিজে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে সেঞ্চুরি করেছেন ইউনুস খান। ইংলিশ বোলারদের নিয়ে ছেলেখেলা করা ইউনুসের ইনিংসটি একই সঙ্গে আগ্রাসী ও আকর্ষণীয়। তবে ক্যারিয়ারের ২০তম সেঞ্চুরি ইনিংসটির শুরুতে কিছুটা দেখেশুনেই খেলেছেন সিরিজের আগের পাঁচ ইনিংসে মাত্র ৬৬ রান করা ইউনুস। কাল প্রথম ৫০ রান করতে ইউনুস খেলেছিলেন ১০৬ বল। পরের ৫০ করেছেন মাত্র ৬০ বলে। বিশ্বস্ত একজন সঙ্গীও পেয়েছেন সাবেক পাকিস্তানি অধিনায়ক। তৃতীয় উইকেটে আজহার আলীকে সঙ্গে নিয়ে ইউনুস করে ফেলেছেন ১৯৪ রান। ইউনুস ১১৫ রানে ও আজহার ৭৫ রান নিয়েই তৃতীয় দিন শুরু করবেন।
শেষ সেশনে ইংল্যান্ডকে দেখাচ্ছিল দিশেহারা। কাজে লাগেনি অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের কোনো চাতুরীই। সিরিজে প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডকে মনে হচ্ছিল নিঃশেষিত। শক্তি ও পরিকল্পনা দুই দিক দিয়েই।
ইংল্যান্ডের সিরিজ শুরু হয়েছিল সাঈদ আজমলের দুসরায় নাজেহাল হয়ে। আর শেষে এসে তারা হতবুদ্ধি আবদুর রেহমানের স্পিনে। টানা দ্বিতীয় ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়ে ইংল্যান্ডকে বেশি দূর এগোতে দেননি এই বাঁহাতিই। আজমল তো ছিলেনই।
ফল ৬ উইকেটে ১০৪ রান নিয়ে দিন শুরু ইংলিশরা অলআউট ১৪১ রানে। তৃতীয় দিনে তাদের ইনিংসের ব্যাপ্তি মাত্র ১২ ওভার। দিনের প্রথম ওভারে নাইট ওয়াচম্যান হিসেবে খেলা জেমস অ্যান্ডারসনকে দিয়েই শুরু উইকেট বৃষ্টির। আগের দিনের ৪১ রানের সঙ্গে আরও ১৫ রান যোগ করে আউট স্ট্রাউস। ক্যারিয়ারে মাত্র দ্বিতীয়বারের মতো স্টাম্পড হয়েছেন ইংলিশ অধিনায়ক।
প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের কাছে ধবলধোলাই এবার বোধ হয় হয়েই যাচ্ছে বিশ্বের এক নম্বর টেস্ট দল। সূত্র: ওয়েবসাইট।
১৭.৮৪
চলতি সিরিজে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং-গড়, ১৮৯০ সালের পর সর্বনিম্ন।
আর এই সুযোগেই সিরিজে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে সেঞ্চুরি করেছেন ইউনুস খান। ইংলিশ বোলারদের নিয়ে ছেলেখেলা করা ইউনুসের ইনিংসটি একই সঙ্গে আগ্রাসী ও আকর্ষণীয়। তবে ক্যারিয়ারের ২০তম সেঞ্চুরি ইনিংসটির শুরুতে কিছুটা দেখেশুনেই খেলেছেন সিরিজের আগের পাঁচ ইনিংসে মাত্র ৬৬ রান করা ইউনুস। কাল প্রথম ৫০ রান করতে ইউনুস খেলেছিলেন ১০৬ বল। পরের ৫০ করেছেন মাত্র ৬০ বলে। বিশ্বস্ত একজন সঙ্গীও পেয়েছেন সাবেক পাকিস্তানি অধিনায়ক। তৃতীয় উইকেটে আজহার আলীকে সঙ্গে নিয়ে ইউনুস করে ফেলেছেন ১৯৪ রান। ইউনুস ১১৫ রানে ও আজহার ৭৫ রান নিয়েই তৃতীয় দিন শুরু করবেন।
শেষ সেশনে ইংল্যান্ডকে দেখাচ্ছিল দিশেহারা। কাজে লাগেনি অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের কোনো চাতুরীই। সিরিজে প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডকে মনে হচ্ছিল নিঃশেষিত। শক্তি ও পরিকল্পনা দুই দিক দিয়েই।
ইংল্যান্ডের সিরিজ শুরু হয়েছিল সাঈদ আজমলের দুসরায় নাজেহাল হয়ে। আর শেষে এসে তারা হতবুদ্ধি আবদুর রেহমানের স্পিনে। টানা দ্বিতীয় ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়ে ইংল্যান্ডকে বেশি দূর এগোতে দেননি এই বাঁহাতিই। আজমল তো ছিলেনই।
ফল ৬ উইকেটে ১০৪ রান নিয়ে দিন শুরু ইংলিশরা অলআউট ১৪১ রানে। তৃতীয় দিনে তাদের ইনিংসের ব্যাপ্তি মাত্র ১২ ওভার। দিনের প্রথম ওভারে নাইট ওয়াচম্যান হিসেবে খেলা জেমস অ্যান্ডারসনকে দিয়েই শুরু উইকেট বৃষ্টির। আগের দিনের ৪১ রানের সঙ্গে আরও ১৫ রান যোগ করে আউট স্ট্রাউস। ক্যারিয়ারে মাত্র দ্বিতীয়বারের মতো স্টাম্পড হয়েছেন ইংলিশ অধিনায়ক।
প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের কাছে ধবলধোলাই এবার বোধ হয় হয়েই যাচ্ছে বিশ্বের এক নম্বর টেস্ট দল। সূত্র: ওয়েবসাইট।
১৭.৮৪
চলতি সিরিজে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং-গড়, ১৮৯০ সালের পর সর্বনিম্ন।
No comments