‘এমন সুযোগ জীবনে একবারই আসে’
‘যখন শুনতে পেলাম, কেউ একজন সু চির জীবনী নিয়ে চলচ্চিত্র বানাতে চান; তখন নিজের অভিনয়সত্তা দিয়ে অনুভব করলাম, এমন চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ জীবনে একবারই আসে।’ গত শুক্রবার হংকংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন টুমরো নেভার ডাইজ ছবির তারকা মিশেল ইয়ো।
মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির জীবনী নিয়ে নির্মিত দ্য লেডি ছবিতে মূল ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তিনি। এদিন হংকংয়ে ছবিটির মুক্তি পেয়েছে। এই অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘তিনি (সু চি) এমন একজন শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিত্ব, এমন একজন ভালো মানুষ—যিনি শুধু আমার অভিনয়ের ক্ষেত্রে নয়, দর্শকদের জন্যও প্রেরণা।’
জেমস বন্ডখ্যাত মিশেল বলেন, ‘অবশ্যই আমি চাপের মধ্যে ছিলাম। তিনি কে এবং তিনি কী করছেন, তা মাথায় থাকলে অবশ্যই আপনার দায়িত্ব বেড়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘কিন্তু আমার কাছে নিজের প্রতি ও দর্শকদের প্রতি প্রতিশ্রুতিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটা সত্যিই আমার সারা জীবনের অর্জন।’ দুই ঘণ্টার এই ছবিটিতে সু চির ব্যক্তিগত জীবন, তাঁর যুক্তরাজ্য বংশোদ্ভূত স্বামী মাইকেল অ্যারিস ও দুই ছেলের জীবনকাহিনিও তুলে ধরা হয়েছে।
গণতান্ত্রিক আন্দোলন করতে গিয়ে ব্যক্তিগত জীবনে অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়েছেন সু চি। প্রায় দুই দশক গৃহবন্দী অবস্থায় কাটিয়েছেন। ১৯৯৯ সালে তাঁর স্বামী যুক্তরাজ্যে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। শেষ জীবনে স্ত্রীকে দেখতে অ্যারিসকে মিয়ানমারের ভিসা পর্যন্ত দেয়নি তৎকালীন জান্তা সরকার। আর সু চিও দেশ ছেড়ে স্বামীকে দেখতে যাননি। কারণ, তিনি জানতেন; একবার দেশ ছাড়লে তাঁকে আর কখনোই ফেরত আসতে দেওয়া হবে না। ছবিটির শুটিং চলাকালে ২০১০ সালের ডিসেম্বরে ইয়াঙ্গুনে সু চির বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন মিশেল ইয়ো। এএফপি।
জেমস বন্ডখ্যাত মিশেল বলেন, ‘অবশ্যই আমি চাপের মধ্যে ছিলাম। তিনি কে এবং তিনি কী করছেন, তা মাথায় থাকলে অবশ্যই আপনার দায়িত্ব বেড়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘কিন্তু আমার কাছে নিজের প্রতি ও দর্শকদের প্রতি প্রতিশ্রুতিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটা সত্যিই আমার সারা জীবনের অর্জন।’ দুই ঘণ্টার এই ছবিটিতে সু চির ব্যক্তিগত জীবন, তাঁর যুক্তরাজ্য বংশোদ্ভূত স্বামী মাইকেল অ্যারিস ও দুই ছেলের জীবনকাহিনিও তুলে ধরা হয়েছে।
গণতান্ত্রিক আন্দোলন করতে গিয়ে ব্যক্তিগত জীবনে অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়েছেন সু চি। প্রায় দুই দশক গৃহবন্দী অবস্থায় কাটিয়েছেন। ১৯৯৯ সালে তাঁর স্বামী যুক্তরাজ্যে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। শেষ জীবনে স্ত্রীকে দেখতে অ্যারিসকে মিয়ানমারের ভিসা পর্যন্ত দেয়নি তৎকালীন জান্তা সরকার। আর সু চিও দেশ ছেড়ে স্বামীকে দেখতে যাননি। কারণ, তিনি জানতেন; একবার দেশ ছাড়লে তাঁকে আর কখনোই ফেরত আসতে দেওয়া হবে না। ছবিটির শুটিং চলাকালে ২০১০ সালের ডিসেম্বরে ইয়াঙ্গুনে সু চির বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন মিশেল ইয়ো। এএফপি।
No comments