মুখোমুখি প্রতিদিন-আমরা স্বাভাবিক খেলা খেলতে পারলেই হবে
শেখ জামালের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ ড্রয়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচে অবশেষে জয় পেয়েছে জাতীয় দল। কিন্তু সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে এই দল নিয়ে কতটুকু এগোতে পারবে বাংলাদেশ? জাতীয় দলের মধ্যমাঠের ফুটবলার মামুনুল হকের কাছে সে প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করেছে কালের কণ্ঠ স্পোর্টসকালের কণ্ঠ স্পোর্টস : অবশেষে শেখ জামালের বিপক্ষে জয়ের দেখা পেল জাতীয় দল। কেমন লাগছে?মামুনুল হক : আসলে প্রথম ম্যাচটি বাদ দিলে প্রতিটি ম্যাচেই
কিন্তু আমরা ভালো খেলেছি। মালয়েশিয়াতে হারলেও বাংলাদেশ কিন্তু সেই ম্যাচে ভালো খেলেছে। শেখ জামালের সঙ্গে জয়টি আমাদের আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়াবে বলে আমি মনে করি। এখন বাকি প্র্যাকটিস ম্যাচগুলোতে যদি আমরা জিততে পারি তাহলে আমাদের প্রথম টার্গেটও পূরণ হবে।
প্রশ্ন : জাতীয় দল এখন কি পর্যায়ে আছে বলে আপনি মনে করেন?
মামুনুল : অবশ্যই এখন আমরা আগের জড়তা কাটিয়ে উঠেছি। কোচ যখন যাকে মাঠে নামাচ্ছেন, সে-ই নিজেকে উজাড় করে দিচ্ছে। এ কাজটা যদি আমরা দিলি্লতে করতে পারি তাহলে অবশ্যই বাংলাদেশ ভালো করবে।
প্রশ্ন : কোচ যখন যাকে খুশি মাঠে নামাচ্ছেন। এতে কি আপনাদের আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি পড়ছে?
মামুনুল : আসলে আত্মবিশ্বাসটা নির্ভর করে নিজের মনের ওপর। সবার মনে রাখা উচিত, এখানে আমাদের দেশের জন্য খেলতে হবে। কোচ যদি কাউকে পাঁচ মিনিটের জন্যও মাঠে নামান, তাহলে তাকে উজাড় করে খেলতে হবে। এ কাজটা করতে পারলে সাফে আমরা ভালো করব।
প্রশ্ন : কোচকে সব সময়ই ডাগআউটে দাঁড়িয়ে আপনাদের উদ্দেশে চিৎকার করতে দেখা যায়। আপনারা কি কোচের কথা বুঝতে পারছেন না?
মামুনুল : তিনি কিন্তু আমাদের ভালোর জন্যই চিৎকার করেন। মাঠে আমরা কেমন পারফরম্যান্স করছি, তা আমরা বুঝতে পারি না। কিন্তু মাঠের বাইরে দাঁড়ালে বোঝা যায় কে কেমন খেলছে। কোচের চিৎকারের ফলে আমরা যদি একটি গোল কম খাই তাহলে তো আমাদেরই লাভ।
প্রশ্ন : মধ্যমাঠে আপনাকেই নেতৃত্ব দিতে হবে। আপনি নিজে কতটা আত্মবিশ্বাসী?
মামুনুল : এখানে দেশ বলে কথা। দেশের পতাকা সবার আগে। দেশের জন্য খেলতে গিয়ে যদি মারাও যাই তাহলেও দ্বিধাবোধ করি না। নিজেকে দুই শ ভাগ উজাড় করে দিয়ে খেলব।
প্রশ্ন : ভারতের পূর্ণশক্তির দল এই টুর্নামেন্টে অংশ নিবে। কয়েক দিন আগেই তারা মালয়েশিয়ার মতো শক্তিশালী দলকে ৩-২ গোলে হারিয়েছে, তাদের নিয়ে আপনাদের ভাবনাটা কী?
মামুনুল : আমরাও কিন্তু বিশ্বকাপ প্রাক-বাছাই পর্বে লেবাননকে হারিয়েছি। পরের রাউন্ডেই লেবানন কোরিয়ার মতো শক্তিশালী দলকে হারিয়েছে। তাই কে কোন দল পাঠাচ্ছে, তা নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। আমরা আমাদের স্বাভাবিক খেলা খেলতে পারলেই হবে।
প্রশ্ন : লেবাননের বিপক্ষে ওই ম্যাচে সবাই কম-বেশি অভিজ্ঞ ছিল। কিন্তু এই দলে তারুণ্যের ছড়াছড়ি। এই দল নিয়ে কি খুব বেশি আশা করা ঠিক হবে?
মামুনুল : আমরা বাঙালিরা কিন্তু স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি। এবারও স্বপ্ন দেখছি। আমি বলব, সিনিয়র-জুনিয়রের সমন্বয়ে দলটা ভালোই হয়েছে। অনিক, মালেকরা ভালো করছে। আর শাহেদের বয়স মাত্র ১৯ হলেও মাঠে ওর খেলা দেখে মনে হয় ও অনেক অভিজ্ঞ।
প্রশ্ন : জাতীয় দল এখন কি পর্যায়ে আছে বলে আপনি মনে করেন?
মামুনুল : অবশ্যই এখন আমরা আগের জড়তা কাটিয়ে উঠেছি। কোচ যখন যাকে মাঠে নামাচ্ছেন, সে-ই নিজেকে উজাড় করে দিচ্ছে। এ কাজটা যদি আমরা দিলি্লতে করতে পারি তাহলে অবশ্যই বাংলাদেশ ভালো করবে।
প্রশ্ন : কোচ যখন যাকে খুশি মাঠে নামাচ্ছেন। এতে কি আপনাদের আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি পড়ছে?
মামুনুল : আসলে আত্মবিশ্বাসটা নির্ভর করে নিজের মনের ওপর। সবার মনে রাখা উচিত, এখানে আমাদের দেশের জন্য খেলতে হবে। কোচ যদি কাউকে পাঁচ মিনিটের জন্যও মাঠে নামান, তাহলে তাকে উজাড় করে খেলতে হবে। এ কাজটা করতে পারলে সাফে আমরা ভালো করব।
প্রশ্ন : কোচকে সব সময়ই ডাগআউটে দাঁড়িয়ে আপনাদের উদ্দেশে চিৎকার করতে দেখা যায়। আপনারা কি কোচের কথা বুঝতে পারছেন না?
মামুনুল : তিনি কিন্তু আমাদের ভালোর জন্যই চিৎকার করেন। মাঠে আমরা কেমন পারফরম্যান্স করছি, তা আমরা বুঝতে পারি না। কিন্তু মাঠের বাইরে দাঁড়ালে বোঝা যায় কে কেমন খেলছে। কোচের চিৎকারের ফলে আমরা যদি একটি গোল কম খাই তাহলে তো আমাদেরই লাভ।
প্রশ্ন : মধ্যমাঠে আপনাকেই নেতৃত্ব দিতে হবে। আপনি নিজে কতটা আত্মবিশ্বাসী?
মামুনুল : এখানে দেশ বলে কথা। দেশের পতাকা সবার আগে। দেশের জন্য খেলতে গিয়ে যদি মারাও যাই তাহলেও দ্বিধাবোধ করি না। নিজেকে দুই শ ভাগ উজাড় করে দিয়ে খেলব।
প্রশ্ন : ভারতের পূর্ণশক্তির দল এই টুর্নামেন্টে অংশ নিবে। কয়েক দিন আগেই তারা মালয়েশিয়ার মতো শক্তিশালী দলকে ৩-২ গোলে হারিয়েছে, তাদের নিয়ে আপনাদের ভাবনাটা কী?
মামুনুল : আমরাও কিন্তু বিশ্বকাপ প্রাক-বাছাই পর্বে লেবাননকে হারিয়েছি। পরের রাউন্ডেই লেবানন কোরিয়ার মতো শক্তিশালী দলকে হারিয়েছে। তাই কে কোন দল পাঠাচ্ছে, তা নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। আমরা আমাদের স্বাভাবিক খেলা খেলতে পারলেই হবে।
প্রশ্ন : লেবাননের বিপক্ষে ওই ম্যাচে সবাই কম-বেশি অভিজ্ঞ ছিল। কিন্তু এই দলে তারুণ্যের ছড়াছড়ি। এই দল নিয়ে কি খুব বেশি আশা করা ঠিক হবে?
মামুনুল : আমরা বাঙালিরা কিন্তু স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি। এবারও স্বপ্ন দেখছি। আমি বলব, সিনিয়র-জুনিয়রের সমন্বয়ে দলটা ভালোই হয়েছে। অনিক, মালেকরা ভালো করছে। আর শাহেদের বয়স মাত্র ১৯ হলেও মাঠে ওর খেলা দেখে মনে হয় ও অনেক অভিজ্ঞ।
No comments