এবার উল্টো ফল আশা পাকিস্তানের
ফাইনাল আজ, তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচও। তবে সেসব ছাপিয়ে পঞ্চম স্থান নির্ধারণী খেলাই এখন আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে। ওয়ানডে স্ট্যাটাস প্রাপ্তির পর এই প্রথম যে সেখানে খেলতে নামছেন বাংলাদেশের ক্রিকেট-কন্যারা।দর্শক আগ্রহ থাকুক বা না থাকুক, নিয়ম মেনে ফাইনাল তো হতে হবে। আর এ নিয়ে সন্দেহের অবকাশ সামান্যই যে, মহিলাদের বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের সেরা দুটি দলই নামছে আজ শিরোপামঞ্চে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পাকিস্তান।
বিশ্বকাপের আগে নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার এ টুর্নামেন্ট জিতে নেওয়ার জন্য স্বাভাবিকভাবেই উন্মুখ হয়ে আছে দল দুটি।
ফাইনালের চৌকাঠ পর্যন্ত আসতে দল দুটি যেমন খেলেছে, তাতে অবিসংবাদিত ফেভারিট বলা যায় ক্যারিবীয় মেয়েদের। এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সব ম্যাচই জিতেছে তারা। এর মধ্যে আছে গ্রুপ পর্বে পাকিস্তানকে উড়িয়ে দেওয়া ৮ উইকেটের বিধ্বংসী জয়ও। বিকেএসপির ওই ম্যাচে পাকিস্তানকে ১৪০ রানে গুটিয়ে দেওয়ার পর মাত্র ৩৪.৫ ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আজকের ফাইনালে তাই মিরপুরের শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ঝলমলে আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলতে নামবে তারা।
কিন্তু পাকিস্তানও ছেড়ে কথা কইবে কেন! একটিই ম্যাচ, আর সেখানে যে কোনো ফল হওয়াই তো সম্ভব। আর সানা মীরের দলের অনুপ্রেরণা হয়ে আছে বাংলাদেশে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের সাফল্যের ইতিহাস। হোক না সেটি ছেলেদের ক্রিকেটে। বাংলাদেশে এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল জিতেছে পাকিস্তানের পুরুষ ক্রিকেট দল, জিতেছে নিজেদের প্রথম এশিয়া কাপ শিরোপা। ২০০৪ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ শিরোপাও তারা জিতেছিল, আর সেবার ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকেই হারিয়েছিল। বাড়তি আত্মবিশ্বাস তাই ছলকে উঠছে পাকিস্তান মহিলা দলের অধিনায়ক সানা মীরের কণ্ঠে, 'আমরা জানি যে, বাংলাদেশ বরাবরই আমাদের ক্রিকেট দলের জন্য পয়া। এখানে দর্শকরা আমাদের সব সময়ই সমর্থন দেয়। এই টুর্নামেন্টজুড়েও সেটি দেখেছি। আশা করি, ফাইনালটি জিততে পারব।' তবে প্রত্যাশা মেটানো যে সহজ হবে না, বাস্তবতার নিরিখে সেটি জানেন সানা। জানেন বলেই বলছেন, 'ওয়েস্ট ইন্ডিজ দুর্দান্ত এক দল। ওদের বিপক্ষে জিততে হলে আমাদের ভালো খেলার বিকল্প নেই।'
সেই ভালো খেলে জয়টি এলে তো ভালোই। সন্ধ্যায় ঢাকার মাটিতে পা রাখতে যাওয়া পাকিস্তান পুরুষ জাতীয় দলের সঙ্গে মিলে সেটি উদ্যাপন করতে পারবেন সানা মীররা! কেবল ক্যারিবীয়রা তাদের এ উৎসব পরিকল্পনা বানচাল না করে দিলেই হয়!
ফাইনালের চৌকাঠ পর্যন্ত আসতে দল দুটি যেমন খেলেছে, তাতে অবিসংবাদিত ফেভারিট বলা যায় ক্যারিবীয় মেয়েদের। এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সব ম্যাচই জিতেছে তারা। এর মধ্যে আছে গ্রুপ পর্বে পাকিস্তানকে উড়িয়ে দেওয়া ৮ উইকেটের বিধ্বংসী জয়ও। বিকেএসপির ওই ম্যাচে পাকিস্তানকে ১৪০ রানে গুটিয়ে দেওয়ার পর মাত্র ৩৪.৫ ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আজকের ফাইনালে তাই মিরপুরের শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ঝলমলে আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলতে নামবে তারা।
কিন্তু পাকিস্তানও ছেড়ে কথা কইবে কেন! একটিই ম্যাচ, আর সেখানে যে কোনো ফল হওয়াই তো সম্ভব। আর সানা মীরের দলের অনুপ্রেরণা হয়ে আছে বাংলাদেশে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের সাফল্যের ইতিহাস। হোক না সেটি ছেলেদের ক্রিকেটে। বাংলাদেশে এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল জিতেছে পাকিস্তানের পুরুষ ক্রিকেট দল, জিতেছে নিজেদের প্রথম এশিয়া কাপ শিরোপা। ২০০৪ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ শিরোপাও তারা জিতেছিল, আর সেবার ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকেই হারিয়েছিল। বাড়তি আত্মবিশ্বাস তাই ছলকে উঠছে পাকিস্তান মহিলা দলের অধিনায়ক সানা মীরের কণ্ঠে, 'আমরা জানি যে, বাংলাদেশ বরাবরই আমাদের ক্রিকেট দলের জন্য পয়া। এখানে দর্শকরা আমাদের সব সময়ই সমর্থন দেয়। এই টুর্নামেন্টজুড়েও সেটি দেখেছি। আশা করি, ফাইনালটি জিততে পারব।' তবে প্রত্যাশা মেটানো যে সহজ হবে না, বাস্তবতার নিরিখে সেটি জানেন সানা। জানেন বলেই বলছেন, 'ওয়েস্ট ইন্ডিজ দুর্দান্ত এক দল। ওদের বিপক্ষে জিততে হলে আমাদের ভালো খেলার বিকল্প নেই।'
সেই ভালো খেলে জয়টি এলে তো ভালোই। সন্ধ্যায় ঢাকার মাটিতে পা রাখতে যাওয়া পাকিস্তান পুরুষ জাতীয় দলের সঙ্গে মিলে সেটি উদ্যাপন করতে পারবেন সানা মীররা! কেবল ক্যারিবীয়রা তাদের এ উৎসব পরিকল্পনা বানচাল না করে দিলেই হয়!
No comments