শেষ হলো সার্ক অর্থনৈতিক সম্মেলন-সংযুক্তি, বাণিজ্য বাড়ানোর আহবান
পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে আঞ্চলিক সংযুক্তি, খাদ্য ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানানোর মধ্য দিয়ে গতকাল ঢাকায় শেষ হলো দুই দিনব্যাপী চতুর্থ দক্ষিণ এশীয় অর্থনৈতিক সম্মেলন। সার্কভুক্ত সদস্য দেশগুলোর অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন গবেষকরা এ সম্মেলনের বিভিন্ন পর্বে আলোচনাকালে বলেছেন, সার্ক প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য ছিল পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচন করা।মালে অনুষ্ঠিতব্য ১৭তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলনের জন্য অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন অগ্রাধিকার নির্ধারণ করার লক্ষ্যে আয়োজিত এ সম্মেলনে স্বাগতিক বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার ৮৩ জন অর্থনীতি ও পরিকল্পনাবিদ যোগ দিয়েছেন।
'বিশ্বমন্দা থেকে উত্তরণ, নতুন ঝুঁকি এবং টেকসই উন্নয়ন : দক্ষিণ এশিয়ার অবস্থান পুনঃ নিরূপণ' শীর্ষক এ সম্মেলনের মূল উদ্যোক্তা বাংলাদেশের সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। এ আয়োজনে সহযোগিতা করেছে শ্রীলঙ্কার ইনস্টিটিউট অব পলিসি স্টাডিজ (আইপিএস), ভারতের রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম ফর ডেভলপিং কান্ট্রিজ (আরআইএস), নেপালের সাউথ এশিয়া ওয়াচ অন ট্রেড, ইকোনমিকস অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট এবং সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর পলিসি স্টাডিজ (সাসেপস) এবং পাকিস্তানের সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট পলিসি ইনিশিয়েটিভ (এসডিপিআই)।
গতকাল সমাপনী দিনের সকালে প্লোনারি সেশনে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেন, খাদ্য নিরাপত্তা সার্ক অঞ্চলের অন্যতম প্রধান সমস্যা। নিজেদের স্বার্থেই আমাদের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সমস্যার সমাধান করা প্রয়োজন। দক্ষিণ এশিয়ার উন্নয়নে সাফটাকে শক্তিশালী করতে হবে।
সিপিডির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য এম সাইদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সেশনে প্যানেল আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, শ্রীলঙ্কার ইনস্টিটিউট অব পলিসি স্টাডিজের (আইপিএস) নির্বাহী পরিচালক ড. সামান কেলেগামা, ভারতের ন্যাশনাল কাউন্সিল অব অ্যাপ্লাইড ইকোনমিক রিসার্সের মহাপরিচালক ড. শেখর সাহা, ভুটানের সাবেক মন্ত্রী ও ড্রাগ হোল্ডিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের চেয়ারম্যান ড. লিওন ওম প্রধান, পাকিস্তানের সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট পলিসি ইনস্টিটিউটের রিসার্স ফেলো ড. বকর আহমেদ।
গতকাল সার্ক অঞ্চলের যোগাযোগ, জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানি সমস্যা, বিনিয়োগ, পানি বণ্টন ও গণতন্ত্রবিষয়ক সেশন অনুষ্ঠিত হয়। বিকেলে সিপিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সভাপতিত্বে সমাপনী অনুষ্ঠানে সম্মেলনের সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করেন সিপিডির সম্মানিত ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
গতকাল সমাপনী দিনের সকালে প্লোনারি সেশনে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেন, খাদ্য নিরাপত্তা সার্ক অঞ্চলের অন্যতম প্রধান সমস্যা। নিজেদের স্বার্থেই আমাদের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সমস্যার সমাধান করা প্রয়োজন। দক্ষিণ এশিয়ার উন্নয়নে সাফটাকে শক্তিশালী করতে হবে।
সিপিডির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য এম সাইদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সেশনে প্যানেল আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, শ্রীলঙ্কার ইনস্টিটিউট অব পলিসি স্টাডিজের (আইপিএস) নির্বাহী পরিচালক ড. সামান কেলেগামা, ভারতের ন্যাশনাল কাউন্সিল অব অ্যাপ্লাইড ইকোনমিক রিসার্সের মহাপরিচালক ড. শেখর সাহা, ভুটানের সাবেক মন্ত্রী ও ড্রাগ হোল্ডিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের চেয়ারম্যান ড. লিওন ওম প্রধান, পাকিস্তানের সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট পলিসি ইনস্টিটিউটের রিসার্স ফেলো ড. বকর আহমেদ।
গতকাল সার্ক অঞ্চলের যোগাযোগ, জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানি সমস্যা, বিনিয়োগ, পানি বণ্টন ও গণতন্ত্রবিষয়ক সেশন অনুষ্ঠিত হয়। বিকেলে সিপিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সভাপতিত্বে সমাপনী অনুষ্ঠানে সম্মেলনের সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করেন সিপিডির সম্মানিত ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
No comments