বোয়িং ৭৭৭-'পালকি' এলো ...
দুলকি চালে নয়, 'পালকি' এলো উড়ে। সাত সমুদ্র তেরো নদী পেরিয়ে বোয়িংয়ের নতুন প্রজন্মের উড়োজাহাজ বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর (এক্সটেন্ড রেঞ্জ) 'পালকি' ঢাকায় পেঁৗছেছে। গতকাল রোববার সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে 'পালকি' অবতরণ করে। শনিবার রাত ৯টায় উড়োজাহাজটির বাংলাদেশে আসার কথা ছিল। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে পূর্বনির্ধারিত সময়ে উড়োজাহাজটি এসে পেঁৗছেনি। ৪১৯ আসনের সর্বাধুনিক এ উড়োজাহাজটি কেনা হয়েছে ১৫২ মিলিয়ন ডলারে।
বিমানের এক কর্মকর্তা জানান, বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআরের দ্বিতীয়টি বিমানে যুক্ত হতে যাচ্ছে নভেম্বরের মাঝামাঝি। এটির নাম 'অরুণ আলো'।
রাষ্টীয় পতাকাবাহী এ এয়ারলাইন্সটিকে লাভজনক করার উদ্যোগের অংশ হিসেবেই প্রতিষ্ঠানের ৪০ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম সরাসরি প্রস্তুতকারী কোম্পানির কাছ থেকে উড়োজাহাজ কেনা হয়েছে। সিয়াটল থেকে সরাসরি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পেঁৗছে পালকি। বোয়িংয়ের বৈমানিকরাই উড়োজাহাজটি চালিয়ে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন।
বিমানের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাজহারুল হক চৌধুরী বোয়িং ৭৭৭-৩০০ উড়োজাহাজটি গ্রহণ
করেন। বিমানের প্রধান প্রকৌশলী দেবব্রত বণিকসহ এয়ারলাইন্সের পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বিমানের চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল জামালউদ্দিন আহমেদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাকীউল ইসলাম, প্রকৌশল বিভাগের পরিচালক আসাদুজ্জামানসহ ৪২ কর্মকর্তা বোয়িংয়ে চড়েই সিয়াটল থেকে ঢাকায় পেঁৗছান। বোয়িংটি পেঁৗছানো উপলক্ষে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা ছিল না। তবে আগামী বুধবার এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন
করবেন তাই ...
কোনো দেশের রাষ্ট্রপ্রধান নন। ভিভিআইপি বা কোনো মহাতারকাও নন। জনপ্রিয় কোনো খেলোয়াড়, এমনকি সেলিব্রেটিও নন। তবু আগে থেকেই প্রস্তুত সাংবাদিক আর ক্যামেরাম্যান। সংবাদকর্মীদের ভিড়ে পা ফেলারও সুযোগ ছিল না। গতকাল দুপুরের পর থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘিরে এভাবেই সংবাদকর্মীরা তৎপর ছিলেন। সে আসবে। কখন আসবে? এমন প্রতীক্ষার প্রহর যেন শেষ হচ্ছিল না। প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে সন্ধ্যায় সে নামল। এরপর ক্যামেরার ফ্লাশ জ্বলে ওঠার কথা ছিল; কিন্তু না। কর্তৃপক্ষের কড়া নিষেধ, বহুল প্রতীক্ষিত 'পালকি'র ওপর কোনো ক্যামেরার ফ্লাশ পড়বে না। আগামী ২৬ অক্টোবর পালকি দর্শনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগে পালকি দর্শন 'নিষিদ্ধ'। ক্লান্ত সংবাদকর্মীরা ফিরলেন একগুচ্ছ হতাশা নিয়ে।
রাষ্টীয় পতাকাবাহী এ এয়ারলাইন্সটিকে লাভজনক করার উদ্যোগের অংশ হিসেবেই প্রতিষ্ঠানের ৪০ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম সরাসরি প্রস্তুতকারী কোম্পানির কাছ থেকে উড়োজাহাজ কেনা হয়েছে। সিয়াটল থেকে সরাসরি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পেঁৗছে পালকি। বোয়িংয়ের বৈমানিকরাই উড়োজাহাজটি চালিয়ে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন।
বিমানের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাজহারুল হক চৌধুরী বোয়িং ৭৭৭-৩০০ উড়োজাহাজটি গ্রহণ
করেন। বিমানের প্রধান প্রকৌশলী দেবব্রত বণিকসহ এয়ারলাইন্সের পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বিমানের চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল জামালউদ্দিন আহমেদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাকীউল ইসলাম, প্রকৌশল বিভাগের পরিচালক আসাদুজ্জামানসহ ৪২ কর্মকর্তা বোয়িংয়ে চড়েই সিয়াটল থেকে ঢাকায় পেঁৗছান। বোয়িংটি পেঁৗছানো উপলক্ষে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা ছিল না। তবে আগামী বুধবার এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন
করবেন তাই ...
কোনো দেশের রাষ্ট্রপ্রধান নন। ভিভিআইপি বা কোনো মহাতারকাও নন। জনপ্রিয় কোনো খেলোয়াড়, এমনকি সেলিব্রেটিও নন। তবু আগে থেকেই প্রস্তুত সাংবাদিক আর ক্যামেরাম্যান। সংবাদকর্মীদের ভিড়ে পা ফেলারও সুযোগ ছিল না। গতকাল দুপুরের পর থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘিরে এভাবেই সংবাদকর্মীরা তৎপর ছিলেন। সে আসবে। কখন আসবে? এমন প্রতীক্ষার প্রহর যেন শেষ হচ্ছিল না। প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে সন্ধ্যায় সে নামল। এরপর ক্যামেরার ফ্লাশ জ্বলে ওঠার কথা ছিল; কিন্তু না। কর্তৃপক্ষের কড়া নিষেধ, বহুল প্রতীক্ষিত 'পালকি'র ওপর কোনো ক্যামেরার ফ্লাশ পড়বে না। আগামী ২৬ অক্টোবর পালকি দর্শনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগে পালকি দর্শন 'নিষিদ্ধ'। ক্লান্ত সংবাদকর্মীরা ফিরলেন একগুচ্ছ হতাশা নিয়ে।
No comments