ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে কলেজছাত্র নিহত-দুই সাংবাদিক আক্রান্ত
রাজধানীর বেইলি রোড এলাকায় গতকাল রবিবার রাতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে মিল্টন বড়ুয়া (১৯) নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন। একই ঘটনায় আহত হয়েছেন রায়হান (১৮) ও ফমিং (২০) নামে তাঁর দুই বন্ধু। এ ঘটনায় রুবেল (২০) নামে একজনকে আটক করেছে রমনা থানা পুলিশ। নিহত মিল্টন সিদ্ধেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন।এদিকে ধানমণ্ডির সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড় এলাকায় ছিনতাইকারীদের কবলে পড়েন দুই সাংবাদিক। ছিনতাইকারীরা এক ফটো সাংবাদিকের ক্যামেরা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় নিউ মার্কেট থানায় মামলা হয়েছে।
বেইলি রোডের ঘটনায় আহত ছাত্র রায়হান ও ফমিং জানান, মিল্টনের মোটরসাইকেলে চড়ে তাঁরা রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছিলেন। রাত ৯টার দিকে বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবের বিপরীত দিকে একটি চায়ের দোকানে চা পান করে আবার মোটরসাইকেলে ওঠার সময় তিন যুবক তাঁদের মারধর করে মোটরসাইকেলটি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় ছিনতাইকারীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে মিল্টনের গলার ডানপাশে আঘাত করে। গুরুতর আহত মিল্টন ও অন্য দুজনকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাত সাড়ে ১১টার দিকে মিল্টনের অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে রাত ১২টার দিকে চিকিৎসকরা মিল্টনকে মৃত ঘোষণা করেন। রমনা থানার ডিউটি অফিসার হিমাংশু চন্দ্র সূত্রধর জানান, ঘটনার পরপরই রুবেল নামের এক সন্দেহভাজন তরুণকে আটক করা হয়েছে।
মিল্টনের বাবার নাম প্রতাপ বড়ুয়া। তাঁর বাসা মালিবাগ বাগানবাড়ীতে।
এদিকে সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকায় কালের কণ্ঠের সহসম্পাদক জুয়েল মোস্তাফিজ ও অনলাইন বার্তা সংস্থা ই-নিউজের ফটোসাংবাদিক রাজীব রাত ১১টার দিকে ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন। শাহবাগ থেকে তাঁরা রিকশায় করে মোহাম্মদপুর যাচ্ছিলেন। এ সময় মোটরসাইকেলে দুই ছিনতাইকারী রিকশার পাশে গিয়ে রাজীবের ক্যামেরার ব্যাগটি ছিনিয়ে নিয়ে দ্রুত চলে যায়।
মিল্টনের বাবার নাম প্রতাপ বড়ুয়া। তাঁর বাসা মালিবাগ বাগানবাড়ীতে।
এদিকে সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকায় কালের কণ্ঠের সহসম্পাদক জুয়েল মোস্তাফিজ ও অনলাইন বার্তা সংস্থা ই-নিউজের ফটোসাংবাদিক রাজীব রাত ১১টার দিকে ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন। শাহবাগ থেকে তাঁরা রিকশায় করে মোহাম্মদপুর যাচ্ছিলেন। এ সময় মোটরসাইকেলে দুই ছিনতাইকারী রিকশার পাশে গিয়ে রাজীবের ক্যামেরার ব্যাগটি ছিনিয়ে নিয়ে দ্রুত চলে যায়।
No comments