চট্টগ্রাম মেডিক্যালে ছাত্র হত্যা-ছাত্রলীগের ২২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের বিডিএস কোর্সের ছাত্র ও ছাত্রদলের কর্মী মোহাম্মদ আবিদুর রহমান হত্যার ঘটনায় কলেজ ছাত্র সংসদ ও ছাত্রলীগের ২২ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে আছেন ছাত্র সংসদের সহসভাপতি (ভিপি) মফিজুর রহমান জুম্মা ও সাধারণ সম্পাদক (জিএস) হিমেল চাকমা। গতকাল রবিবার ভোররাতে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় মামলাটি করেন আবিদের মামা নেয়ামত উল্লাহ।
পুলিশ জানায়, মামলার অন্য আসামিদের মধ্যে আছেন ছাত্র সংসদের উপসহসভাপতি ফেরদৌস হাসান, সদস্য নাজির উদ্দিন পাটোয়ারি শুভ, কলেজ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী সুমন, শান্ত, বিজয়, দেবাশীষ প্রমুখ। মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় আরো চার-পাঁচজনকে আসামি করা হয়েছে।
ঘটনার পর থেকে ছাত্র সংসদ ও ছাত্রলীগের অনেক নেতা-কর্মী পলাতক রয়েছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বিডিএস কোর্সের তৃতীয়বর্ষের ছাত্র আবিদকে বেধড়ক পেটায় বলে অভিযোগ রয়েছে। গত শুক্রবার রাত ৮টায় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনার তিন দিন পরও জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এ বিষয়ে পাঁচলাইশ থানার ওসির দায়িত্বে থাকা এসআই আতাউর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, 'পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত আছে। মামলা হয়েছে। জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে।'
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. ফারুক বলেন, 'ঘটনার পর থেকে জড়িতরা পলাতক রয়েছে। তাদের অনেকের বাড়ি চট্টগ্রামের বাইরে।'
ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) চট্টগ্রাম জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আবিদ কিছুদিন আগে ছাত্রলীগ ছেড়ে ছাত্রদলে যোগ দেন। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে তিনি ছাত্রদলকে সংগঠিত করার চেষ্টা করছিলেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাঁকে হত্যা করেছে।'
কলেজ ছাত্রলীগ সূত্রে জানা যায়, আবিদ ছাত্রলীগের আগের কমিটিতে থাকলেও ১১ অক্টোবর গঠিত নতুন কমিটিতে তাঁকে রাখা হয়নি।
ঘটনার পর থেকে ছাত্র সংসদ ও ছাত্রলীগের অনেক নেতা-কর্মী পলাতক রয়েছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বিডিএস কোর্সের তৃতীয়বর্ষের ছাত্র আবিদকে বেধড়ক পেটায় বলে অভিযোগ রয়েছে। গত শুক্রবার রাত ৮টায় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনার তিন দিন পরও জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এ বিষয়ে পাঁচলাইশ থানার ওসির দায়িত্বে থাকা এসআই আতাউর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, 'পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত আছে। মামলা হয়েছে। জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে।'
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. ফারুক বলেন, 'ঘটনার পর থেকে জড়িতরা পলাতক রয়েছে। তাদের অনেকের বাড়ি চট্টগ্রামের বাইরে।'
ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) চট্টগ্রাম জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আবিদ কিছুদিন আগে ছাত্রলীগ ছেড়ে ছাত্রদলে যোগ দেন। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে তিনি ছাত্রদলকে সংগঠিত করার চেষ্টা করছিলেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাঁকে হত্যা করেছে।'
কলেজ ছাত্রলীগ সূত্রে জানা যায়, আবিদ ছাত্রলীগের আগের কমিটিতে থাকলেও ১১ অক্টোবর গঠিত নতুন কমিটিতে তাঁকে রাখা হয়নি।
No comments