মুখোমুখি প্রতিদিন-দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ না হলে ভালো করা সম্ভব না
রেকর্ডের ফুলঝুরির কথা শুনিয়েছিলেন সাঁতার ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শাহীন। কিন্তু ২৫তম জাতীয় সাঁতারের প্রথম দিনে জাতীয় রেকর্ড হয়েছে মোটে একটি। চার গুণিতক এক শ মিটার রিলেতে এই রেকর্ড গড়ার পর নৌবাহিনীর সাঁতারু রুবেল রানা জিতেছেন আরো দুটি সোনা। দিনের সেরা এ তারকা কালের কণ্ঠ স্পোর্টসকে নিজের অনুভূতির সঙ্গে জানিয়েছেন সাফল্যের নেপথ্য কাহিনীওকালের কণ্ঠ স্পোর্টস : কটি ইভেন্টে অংশ নিলেন আজ?
রুবেল রানা : মোট তিনটি ইভেন্ট। তিনটিতেই সোনা জিতেছি। আর একটি ইভেন্টে জাতীয় রেকর্ড হয়েছে (ফ্রি স্টাইল রিলে)। আমি, মাহফিজুর রহমান, জুয়েল আহমেদ ও নজরুল ইসলাম মিলে গড়েছি এ রেকর্ডটি। এ আসরে আমি আরো পাঁচটি ইভেন্টে অংশ নেব, আশা করছি প্রতিটি ইভেন্টেই সোনা জিতব।
প্রশ্ন : এত আত্মবিশ্বাসের কারণ কী?
রুবেল : আমার প্রস্তুতি ভালো ছিল। তা ছাড়া ২০০১ সাল থেকে আমি ৮-৯টা করে সোনা পেয়ে আসছি। তাই আত্মবিশ্বাসটা ভেতর থেকেই চলে আসে।
প্রশ্ন : কিন্তু এ আত্মবিশ্বাসের আরেকটি কারণ কি ভালো মানের প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকাও?
রুবেল : ভালো মানের সাঁতারু কিন্তু আছে। তবে সারা বছর প্র্যাকটিস করি বলে অন্য সবার চেয়ে আমিই এগিয়ে থাকি।
প্রশ্ন : বছরে মাত্র একটি আসরে অংশ নিচ্ছেন আপনারা। এভাবে সাঁতারের উন্নয়ন হবে বলে মনে করেন?
রুবেল : বছরে একটি মাত্র টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে ভালো করা সম্ভব নয়। ঘরোয়া ক্লাব কাপ ধরনের একটি আসর করতে পারলে ভালো হয়। আমাদের সাফের দলগুলো নিয়েও কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করা যায়। তবে সবচেয়ে বড় কথা আমাদের দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণের দরকার। দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ না হলে ভালো করা সম্ভব না।
প্রশ্ন : জেলা শহরগুলো থেকে যে সাঁতারুরা আসছেন, তাঁদের কেমন মনে হচ্ছে?
রুবেল : আসলে এটা তো সিনিয়রদের মিট। তাই ওভাবে ভালো মানের সাঁতারু চোখে পড়ছে না। কিন্তু জুনিয়র লেভেলে অনেক ভালো মানের সাঁতারু আছে।
প্রশ্ন : আপনি এসএ গেমসে সোনা জিতেছিলেন। আপনাকে নিয়ে সবার অনেক স্বপ্ন ছিল। কিন্তু সেভাবে নিজেকে মেলে ধরতে পারলেন না কেন?
রুবেল : এই আক্ষেপটা এখনো আমার মধ্যে কাজ করে। তবে আমি মনে করি ৫০ মিটার, ১০০ মিটার ফ্রি স্টাইলে এখনো লড়াই করার ক্ষমতা আছে আমার।
প্রশ্ন : দিলি্ল এসএ গেমসে আপনার লক্ষ্য কী?
রুবেল : কেমন করব তা নির্ভর করবে গেমসের আগে কেমন প্র্যাকটিসের সুযোগ পাই তার ওপর। ভালো প্র্যাকটিস হলে অবশ্যই ভালো কিছু প্রত্যাশা করতে পারব।
প্রশ্ন : সাঁতারে ঘুরেফিরে রনি, রুবেল, সবুরা, ডলি_এই নামগুলোই শোনা যায়। নতুন কেউ উঠে আসছেন না কেন?
রুবেল : একেবারে যে উঠে আসছে না ব্যাপারটা তেমন নয়। পলাশ ভালো করছে। এ ছাড়া নাহিদ, জুয়েল, আশিক, অনিকরাও অনেক ভালো করছে। ভবিষ্যতে আমরা তাদের ওপর ভরসা করতে পারব।
প্রশ্ন : এত আত্মবিশ্বাসের কারণ কী?
রুবেল : আমার প্রস্তুতি ভালো ছিল। তা ছাড়া ২০০১ সাল থেকে আমি ৮-৯টা করে সোনা পেয়ে আসছি। তাই আত্মবিশ্বাসটা ভেতর থেকেই চলে আসে।
প্রশ্ন : কিন্তু এ আত্মবিশ্বাসের আরেকটি কারণ কি ভালো মানের প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকাও?
রুবেল : ভালো মানের সাঁতারু কিন্তু আছে। তবে সারা বছর প্র্যাকটিস করি বলে অন্য সবার চেয়ে আমিই এগিয়ে থাকি।
প্রশ্ন : বছরে মাত্র একটি আসরে অংশ নিচ্ছেন আপনারা। এভাবে সাঁতারের উন্নয়ন হবে বলে মনে করেন?
রুবেল : বছরে একটি মাত্র টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে ভালো করা সম্ভব নয়। ঘরোয়া ক্লাব কাপ ধরনের একটি আসর করতে পারলে ভালো হয়। আমাদের সাফের দলগুলো নিয়েও কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করা যায়। তবে সবচেয়ে বড় কথা আমাদের দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণের দরকার। দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ না হলে ভালো করা সম্ভব না।
প্রশ্ন : জেলা শহরগুলো থেকে যে সাঁতারুরা আসছেন, তাঁদের কেমন মনে হচ্ছে?
রুবেল : আসলে এটা তো সিনিয়রদের মিট। তাই ওভাবে ভালো মানের সাঁতারু চোখে পড়ছে না। কিন্তু জুনিয়র লেভেলে অনেক ভালো মানের সাঁতারু আছে।
প্রশ্ন : আপনি এসএ গেমসে সোনা জিতেছিলেন। আপনাকে নিয়ে সবার অনেক স্বপ্ন ছিল। কিন্তু সেভাবে নিজেকে মেলে ধরতে পারলেন না কেন?
রুবেল : এই আক্ষেপটা এখনো আমার মধ্যে কাজ করে। তবে আমি মনে করি ৫০ মিটার, ১০০ মিটার ফ্রি স্টাইলে এখনো লড়াই করার ক্ষমতা আছে আমার।
প্রশ্ন : দিলি্ল এসএ গেমসে আপনার লক্ষ্য কী?
রুবেল : কেমন করব তা নির্ভর করবে গেমসের আগে কেমন প্র্যাকটিসের সুযোগ পাই তার ওপর। ভালো প্র্যাকটিস হলে অবশ্যই ভালো কিছু প্রত্যাশা করতে পারব।
প্রশ্ন : সাঁতারে ঘুরেফিরে রনি, রুবেল, সবুরা, ডলি_এই নামগুলোই শোনা যায়। নতুন কেউ উঠে আসছেন না কেন?
রুবেল : একেবারে যে উঠে আসছে না ব্যাপারটা তেমন নয়। পলাশ ভালো করছে। এ ছাড়া নাহিদ, জুয়েল, আশিক, অনিকরাও অনেক ভালো করছে। ভবিষ্যতে আমরা তাদের ওপর ভরসা করতে পারব।
No comments