গাদ্দাফির ক্ষতচিহ্ন লোকচক্ষুর আড়ালে
গাদ্দাফির মৃতদেহ গতকালরোববার দ্বিতীয় দিনের মতো জনগণকে দেখার সুযোগ দেওয়া হলেও তাঁর শরীরের ক্ষতচিহ্নগুলো আড়াল করে রাখা হয়।
হিমঘরের মেঝেতে একটি মাদুরের ওপর গাদ্দাফির মৃতদেহ শুইয়ে রাখা হয়েছে। যিনি দীর্ঘ ৪২ বছর দেশ শাসন করেছেন, তিনি সত্যিই মারা গেছেন কি না, তা দেখতে শত শত মানুষ সেখানে ভিড় জমায়।
প্রথম দিন গাদ্দাফির পুরো দেহ দেখানো হলেও গতকাল তাঁর দেহ কম্বল দিয়ে ঢেকে রাখা হয়, শুধু মুখমণ্ডলটুকু দেখা যায়। শরীরের অন্যান্য অংশের আঘাত ও বুকের ক্ষতচিহ্ন আগে উন্মুক্ত রাখা হলেও ওই দিন ঢেকে রাখা হয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের একজন সাংবাদিক বলেন, তিনি দেখেছেন, গাদ্দাফির মাথা বাঁ দিকে ঘোরানো রয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে, তাঁর মুখের বাঁ পাশে কানের ঠিক সামনে, যেখানে বুলেটের ক্ষত আগে দেখা গিয়েছিল, এখন আর তা দেখতে দেওয়া হচ্ছে না।
‘ওই বুলেটের ক্ষত এবং শরীরের অন্যান্য স্থানের ক্ষতই অবসান ঘটাতে পারে কীভাবে গাদ্দাফির মৃত্যু হয়েছে, সে বিতর্কের।’
লিবিয়ার নতুন শাসকগোষ্ঠী বলছে, যুদ্ধ চলাকালে গাদ্দাফি ক্রসফায়ারে নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে অনেকে দাবি করছেন, যে যোদ্ধারা তাঁকে ধরেছে, তারাই তাঁকে হত্যা করেছে।
মিসরাতার একজন স্থানীয় সেনা কমান্ডার রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা তাঁকে বাঁচিয়ে রাখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তরুণেরা দিশেহারা হয়ে পড়ে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।’
হিমঘরের মেঝেতে একটি মাদুরের ওপর গাদ্দাফির মৃতদেহ শুইয়ে রাখা হয়েছে। যিনি দীর্ঘ ৪২ বছর দেশ শাসন করেছেন, তিনি সত্যিই মারা গেছেন কি না, তা দেখতে শত শত মানুষ সেখানে ভিড় জমায়।
প্রথম দিন গাদ্দাফির পুরো দেহ দেখানো হলেও গতকাল তাঁর দেহ কম্বল দিয়ে ঢেকে রাখা হয়, শুধু মুখমণ্ডলটুকু দেখা যায়। শরীরের অন্যান্য অংশের আঘাত ও বুকের ক্ষতচিহ্ন আগে উন্মুক্ত রাখা হলেও ওই দিন ঢেকে রাখা হয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের একজন সাংবাদিক বলেন, তিনি দেখেছেন, গাদ্দাফির মাথা বাঁ দিকে ঘোরানো রয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে, তাঁর মুখের বাঁ পাশে কানের ঠিক সামনে, যেখানে বুলেটের ক্ষত আগে দেখা গিয়েছিল, এখন আর তা দেখতে দেওয়া হচ্ছে না।
‘ওই বুলেটের ক্ষত এবং শরীরের অন্যান্য স্থানের ক্ষতই অবসান ঘটাতে পারে কীভাবে গাদ্দাফির মৃত্যু হয়েছে, সে বিতর্কের।’
লিবিয়ার নতুন শাসকগোষ্ঠী বলছে, যুদ্ধ চলাকালে গাদ্দাফি ক্রসফায়ারে নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে অনেকে দাবি করছেন, যে যোদ্ধারা তাঁকে ধরেছে, তারাই তাঁকে হত্যা করেছে।
মিসরাতার একজন স্থানীয় সেনা কমান্ডার রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা তাঁকে বাঁচিয়ে রাখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তরুণেরা দিশেহারা হয়ে পড়ে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।’
No comments