২১ আগস্ট হামলা মামলা-আসামিদের অব্যাহতি আবেদনের ওপর শুনানি গ্রহণ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় উদ্ভূত হত্যা ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলা থেকে আসামিদের অব্যাহতি দেওয়ার আবেদনের ওপর শুনানি চলছে। গতকাল রবিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল ১-এর বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন এই শুনানি গ্রহণ করেন।ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশের পুলিশ লাইনের ব্যারাকে স্থাপিত বিশেষ এজলাসে গতকাল কারাগারে থাকা আসামিদের হাজির করা হয়। এ মামলার আসামি জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ ও জঙ্গি নেতা মাওলানা আবু তাহেরকে মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে করা আবেদনের ওপর গতকাল শুনানি হয়।
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকেও অব্যাহতি দেওয়ার আবেদনের ওপর আংশিক শুনানি হয়। এ নিয়ে দুই মামলায় সম্পূরক অভিযোগপত্রভুক্ত মোট চারজনের অব্যাহতির আবেদনের ওপর শুনানি শেষ হলো। আগামী ৩০ অক্টোবর আবার শুনানির তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
গতকাল দুটি মামলার প্রথম ও সম্পূরক অভিযোগপত্রের কারাবন্দি ৩২ আসামিকে কড়া নিরাপত্তায় ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশে স্থাপিত বিশেষ আদালতে হাজির করা হয়। এ জন্য আদালতের নিরাপত্তায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। মামলার একমাত্র জামিনে থাকা আসামি আরিফুল ইসলাম আরিফ আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
প্রথম অভিযোগপত্রভুক্ত ২২ আসামির মধ্যে বর্তমানে ১৪ জন কারাগারে রয়েছেন। অন্যরা পলাতক। সম্পূরক অভিযোগপত্রে অভিযুক্ত ৩০ জন হলেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ভাগ্নে সাইফুল ইসলাম ডিউক, বিগত জোট সরকারের প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, বিএনপি নেতা কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ, জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ প্রমুখ।
হত্যা ও বিস্ফোরক মামলায় এ বছরের গত ৩ জুলাই গ্রেনেড হামলার ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরকের পৃথক দুই মামলায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করে। প্রথম এবং সম্পূরক অভিযোগপত্রে মোট ৫২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের জনসভায় শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। তিনি আহত হয়ে প্রাণে বেঁচে গেলেও বর্তমান রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন ওই ঘটনায় নিহত হন। বহু নেতা-কর্মী আহত হন।
গতকাল দুটি মামলার প্রথম ও সম্পূরক অভিযোগপত্রের কারাবন্দি ৩২ আসামিকে কড়া নিরাপত্তায় ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশে স্থাপিত বিশেষ আদালতে হাজির করা হয়। এ জন্য আদালতের নিরাপত্তায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। মামলার একমাত্র জামিনে থাকা আসামি আরিফুল ইসলাম আরিফ আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
প্রথম অভিযোগপত্রভুক্ত ২২ আসামির মধ্যে বর্তমানে ১৪ জন কারাগারে রয়েছেন। অন্যরা পলাতক। সম্পূরক অভিযোগপত্রে অভিযুক্ত ৩০ জন হলেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ভাগ্নে সাইফুল ইসলাম ডিউক, বিগত জোট সরকারের প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, বিএনপি নেতা কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ, জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ প্রমুখ।
হত্যা ও বিস্ফোরক মামলায় এ বছরের গত ৩ জুলাই গ্রেনেড হামলার ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরকের পৃথক দুই মামলায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করে। প্রথম এবং সম্পূরক অভিযোগপত্রে মোট ৫২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের জনসভায় শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। তিনি আহত হয়ে প্রাণে বেঁচে গেলেও বর্তমান রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন ওই ঘটনায় নিহত হন। বহু নেতা-কর্মী আহত হন।
No comments