অজানা তথ্য- ৬০ কোটি বছর আগের প্রাণীতে মানুষের দৃষ্টিশক্তির উৎস
বিজ্ঞানীরা ৬০ কোটি বছর আগের দৃষ্টিশক্তির
উৎস আবিষ্কার করেছেন। প্রাচীন যুগের সামুদ্রিক প্রাণী হাইড্রার ওপর গবেষণা
করে ইউসি সান্টা বারবারার বিজ্ঞানীরা মানুষের দৃষ্টিশক্তির উৎস অনুসন্ধান
করতে সৰম হয়েছেন।
ব্রিটিশ জীববিদ্যাবিষয়ক সাময়িকী 'প্রসিডিংস অব দ্য রয়্যাল সোসাইটি বি'-তে এ সংক্রান্ত গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে।
হাইড্রা হচ্ছে ৰুদ্র সামুদ্রিক প্রাণী যা জেলিফিশসহ চযুষঁস পহরফধৎরধ পর্বের অন্তর্ভুক্ত। পহরফধৎরধ পর্বের প্রাণী ৬০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়। সামুদ্রিক এই প্রাণীটি এখনও বিকশিত হচ্ছে। ইউসিএসবির ইকোলজি ইভোলুশন ও মেরিন বায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক প্রবীণ লেখক টডএইচ ওকলে বলেন, আলো সংবেদনশীলতার সঙ্গে হাইড্রার কোন 'প্রবেশদ্বার' 'আয়নচ্যানেল' সম্পৃক্ত রয়েছে আমরা তা শনাক্ত করেছি।
ওকলে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, দৃষ্টিশক্তির সঙ্গে বহু জিন সম্পৃক্ত রয়েছে এবং দৃষ্টিশক্তির ৰেত্রে স্নায়বিক সাড়া প্রদানের কাজ শুরুর জন্য দায়ী হচ্ছে একটি আয়নচ্যানেল জিন। এই জিন আয়নসমূহের আগমন ও নির্গমন নিয়ন্ত্রণ করে থাকে অর্থাৎ এটি গেটওয়ে বা প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে।
অপসিন নামের জিন মেরম্নদ-ী প্রাণীর দৃষ্টিশক্তির নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটি মাছির মতো প্রাণীর চাইতে ভিন্ন পন্থায় দৃষ্টিশক্তির ৰেত্রে ভূমিকা পালন করে।
ওকলে তার গবেষণা সম্পর্কে বলেন, বিবর্তন প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে অগ্রসর হয়েছে_ এই বিভ্রানত্মিকে গবেষণা রীতিমতো চ্যালেন্সের সম্মুখীন করেছে। বরং এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে, মানুষসহ সকল প্রাণীসত্তা হচ্ছে প্রাচীন নতুন উপাদানের এক বিস্ময়কর জটিল মিশেল।
০ ইব্রাহিম নোমান
হাইড্রা হচ্ছে ৰুদ্র সামুদ্রিক প্রাণী যা জেলিফিশসহ চযুষঁস পহরফধৎরধ পর্বের অন্তর্ভুক্ত। পহরফধৎরধ পর্বের প্রাণী ৬০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়। সামুদ্রিক এই প্রাণীটি এখনও বিকশিত হচ্ছে। ইউসিএসবির ইকোলজি ইভোলুশন ও মেরিন বায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক প্রবীণ লেখক টডএইচ ওকলে বলেন, আলো সংবেদনশীলতার সঙ্গে হাইড্রার কোন 'প্রবেশদ্বার' 'আয়নচ্যানেল' সম্পৃক্ত রয়েছে আমরা তা শনাক্ত করেছি।
ওকলে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, দৃষ্টিশক্তির সঙ্গে বহু জিন সম্পৃক্ত রয়েছে এবং দৃষ্টিশক্তির ৰেত্রে স্নায়বিক সাড়া প্রদানের কাজ শুরুর জন্য দায়ী হচ্ছে একটি আয়নচ্যানেল জিন। এই জিন আয়নসমূহের আগমন ও নির্গমন নিয়ন্ত্রণ করে থাকে অর্থাৎ এটি গেটওয়ে বা প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে।
অপসিন নামের জিন মেরম্নদ-ী প্রাণীর দৃষ্টিশক্তির নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটি মাছির মতো প্রাণীর চাইতে ভিন্ন পন্থায় দৃষ্টিশক্তির ৰেত্রে ভূমিকা পালন করে।
ওকলে তার গবেষণা সম্পর্কে বলেন, বিবর্তন প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে অগ্রসর হয়েছে_ এই বিভ্রানত্মিকে গবেষণা রীতিমতো চ্যালেন্সের সম্মুখীন করেছে। বরং এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে, মানুষসহ সকল প্রাণীসত্তা হচ্ছে প্রাচীন নতুন উপাদানের এক বিস্ময়কর জটিল মিশেল।
০ ইব্রাহিম নোমান
No comments