স্পিকারকে সোহেল তাজের ফোন-পদত্যাগপত্র গ্রহণ করুন
তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে স্পিকার অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদকে টেলিফোন করেছেন বলে জানা গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার করা ফোনে সোহেল তাজ পদত্যাগপত্রটি তাঁর নিজের এবং তিনি স্বেচ্ছায় তা পাঠিয়েছেন বলে স্পিকারকে আশ্বস্ত করেন।
সোহেল তাজের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি কালের কণ্ঠকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
অন্যদিকে সোহেল তাজের পদত্যাগপত্র যথাযথভাবে জমা দেওয়া হয়েছে কি না, তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার কথা জানিয়েছেন স্পিকার। গতকাল সংসদ ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের স্পিকার বলেন, সোহেল তাজ যে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে প্রক্রিয়াগুলো পরীক্ষা করে দেখতে হবে। তিনি বলেন, 'আই এম গোয়িং থ্রু দ্য বুকস। সোহেল তাজের সঙ্গে আমার কথা হবে। কারণ পদত্যাগপত্রটি তাঁর কি না, সে বিষয়ে আমাকে নিশ্চিত হতে হবে। তা ছাড়া পদত্যাগপত্র যথাযথভাবে জমা দেওয়া হয়েছে কি না, তাও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে। সেই কাজটি এখন চলছে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট আইন এবং কার্যপ্রণালি বিধি পর্যালোচনা করে দেখতে হবে। কারণ এ ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কোনো ভুল করা যাবে না। একবার ভুল করলে তা আর শোধরানোর সুযোগ থাকবে না।'
উল্লেখ্য, বর্তমানে আমেরিকায় অবস্থানরত সোহেল তাজ সংসদ সদস্য পদ থেকে পদত্যাগের কথা জানিয়ে গত ২৩ এপ্রিল ব্যক্তিগত সহকারীর মাধ্যমে স্পিকারের দপ্তরে পদত্যাগপত্র জমা দেন। আওয়ামী লীগের এ সংসদ সদস্যের পদত্যাগপত্র নিয়ে দলের পক্ষ থেকে প্রথমে কোনো মন্তব্য না করা হলেও বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা স্পিকারের এখতিয়ার এবং এ বিষয়ে স্পিকার সিদ্ধান্ত নেবেন।
সোহেল তাজ এর আগে ২০০৯ সালের ৩১ মে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন। কিন্তু সরকার এখন পর্যন্ত তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেনি। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে সম্প্রতি তিনি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে চিঠি পাঠিয়ে তাঁর পদত্যাগের গেজেট প্রকাশের দাবি জানান।
অন্যদিকে সোহেল তাজের পদত্যাগপত্র যথাযথভাবে জমা দেওয়া হয়েছে কি না, তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার কথা জানিয়েছেন স্পিকার। গতকাল সংসদ ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের স্পিকার বলেন, সোহেল তাজ যে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে প্রক্রিয়াগুলো পরীক্ষা করে দেখতে হবে। তিনি বলেন, 'আই এম গোয়িং থ্রু দ্য বুকস। সোহেল তাজের সঙ্গে আমার কথা হবে। কারণ পদত্যাগপত্রটি তাঁর কি না, সে বিষয়ে আমাকে নিশ্চিত হতে হবে। তা ছাড়া পদত্যাগপত্র যথাযথভাবে জমা দেওয়া হয়েছে কি না, তাও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে। সেই কাজটি এখন চলছে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট আইন এবং কার্যপ্রণালি বিধি পর্যালোচনা করে দেখতে হবে। কারণ এ ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কোনো ভুল করা যাবে না। একবার ভুল করলে তা আর শোধরানোর সুযোগ থাকবে না।'
উল্লেখ্য, বর্তমানে আমেরিকায় অবস্থানরত সোহেল তাজ সংসদ সদস্য পদ থেকে পদত্যাগের কথা জানিয়ে গত ২৩ এপ্রিল ব্যক্তিগত সহকারীর মাধ্যমে স্পিকারের দপ্তরে পদত্যাগপত্র জমা দেন। আওয়ামী লীগের এ সংসদ সদস্যের পদত্যাগপত্র নিয়ে দলের পক্ষ থেকে প্রথমে কোনো মন্তব্য না করা হলেও বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা স্পিকারের এখতিয়ার এবং এ বিষয়ে স্পিকার সিদ্ধান্ত নেবেন।
সোহেল তাজ এর আগে ২০০৯ সালের ৩১ মে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন। কিন্তু সরকার এখন পর্যন্ত তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেনি। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে সম্প্রতি তিনি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে চিঠি পাঠিয়ে তাঁর পদত্যাগের গেজেট প্রকাশের দাবি জানান।
No comments