‘চেয়ারম্যানকে পড়িয়েছি, তাঁর হাতেই মার খেতে হলো’
টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষক পেটানোর অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার উয়ার্শী ইউনিয়নে ঘটনাটি ঘটে। আহত শিক্ষক সুভাষ চন্দ্র মণ্ডল ব্র্যাক স্থানীয় বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক।
অভিযুক্ত চেয়ারম্যানের নাম আব্দুল্লাহেল শাফি। তিনি উপজেলার উয়ার্শী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।
ওই শিক্ষকের ছেলে প্রভাষ চন্দ্র মণ্ডল বলেন, নানা কারণে স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর (প্রভাষ) মনোমালিন্য চলছে। তার জের ধরে তাঁর শাশুড়ি মমতা রানী চক্রবর্তী উয়ার্শী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহেল শাফির কাছে বিচার চান। আজ শনিবার বিকেলে তাঁর স্ত্রী, শাশুড়ি এবং আরও কয়েকজন মিলে চেয়ারম্যানের কাছে যান। এর পর চেয়ারম্যান তাঁর বাবাকে নিজের বাড়িতে ডেকে আনান।
এর পর চেয়ারম্যান সুভাষ চন্দ্র মণ্ডলকে তাঁর ছেলে কোথায় তা জিজ্ঞেস করেন। কিন্তু তিনি তা জানাতে না পারায় ক্ষিপ্ত হয়ে সুভাষ চন্দ্রকে মারধর করেন। এ সময় চেয়ারম্যানের চাচাতো ভাই উমর আলীও শিক্ষক সুভাষ চন্দ্রকে পেটান।
এ প্রসঙ্গে শিক্ষক সুভাষ চন্দ্র প্রথম আলোকে বলেন, ‘ওই চেয়ারম্যানকেও আমি পড়িয়েছি। আমি তাঁর গৃহশিক্ষকও ছিলাম। কিন্তু তাঁর হাতেই আমাকে মার খেতে হয়েছে। এর চেয়ে লজ্জাজনক আর কী হয়।’
চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহেল শাফির সঙ্গে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি ফোন ধরেননি।
ঘটনার পর ওই শিক্ষকের ছেলে প্রভাষ মণ্ডল মির্জাপুর থানায় অভিযোগ করতে গেলেও পুলিশ অভিযোগ নেয়নি।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মির্জাপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শহিদুল আলম বলেন, তাঁরা থানায় কোনো অভিযোগ করেনি। তবে তিনি বলেন, শিক্ষক সুভাষ মণ্ডল ও তাঁর ছেলে থানায় এসেছিলেন। আর এ ঘটনায় চেয়ারম্যান ওই শিক্ষকের হাত ধরে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
অভিযুক্ত চেয়ারম্যানের নাম আব্দুল্লাহেল শাফি। তিনি উপজেলার উয়ার্শী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।
ওই শিক্ষকের ছেলে প্রভাষ চন্দ্র মণ্ডল বলেন, নানা কারণে স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর (প্রভাষ) মনোমালিন্য চলছে। তার জের ধরে তাঁর শাশুড়ি মমতা রানী চক্রবর্তী উয়ার্শী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহেল শাফির কাছে বিচার চান। আজ শনিবার বিকেলে তাঁর স্ত্রী, শাশুড়ি এবং আরও কয়েকজন মিলে চেয়ারম্যানের কাছে যান। এর পর চেয়ারম্যান তাঁর বাবাকে নিজের বাড়িতে ডেকে আনান।
এর পর চেয়ারম্যান সুভাষ চন্দ্র মণ্ডলকে তাঁর ছেলে কোথায় তা জিজ্ঞেস করেন। কিন্তু তিনি তা জানাতে না পারায় ক্ষিপ্ত হয়ে সুভাষ চন্দ্রকে মারধর করেন। এ সময় চেয়ারম্যানের চাচাতো ভাই উমর আলীও শিক্ষক সুভাষ চন্দ্রকে পেটান।
এ প্রসঙ্গে শিক্ষক সুভাষ চন্দ্র প্রথম আলোকে বলেন, ‘ওই চেয়ারম্যানকেও আমি পড়িয়েছি। আমি তাঁর গৃহশিক্ষকও ছিলাম। কিন্তু তাঁর হাতেই আমাকে মার খেতে হয়েছে। এর চেয়ে লজ্জাজনক আর কী হয়।’
চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহেল শাফির সঙ্গে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি ফোন ধরেননি।
ঘটনার পর ওই শিক্ষকের ছেলে প্রভাষ মণ্ডল মির্জাপুর থানায় অভিযোগ করতে গেলেও পুলিশ অভিযোগ নেয়নি।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মির্জাপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শহিদুল আলম বলেন, তাঁরা থানায় কোনো অভিযোগ করেনি। তবে তিনি বলেন, শিক্ষক সুভাষ মণ্ডল ও তাঁর ছেলে থানায় এসেছিলেন। আর এ ঘটনায় চেয়ারম্যান ওই শিক্ষকের হাত ধরে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
No comments