১৬২ ছিটমহলে জনগণনা শুরু সোমবার
লালমনিরহাটে কাঁটাতারের বেড়ার ওপাশে ভারতের বত্রিগাছ ছিটমহল। ছিটমহলে ঢোকার রাস্তা এটি। ছবি: ভাস্কর মুখার্জি, কলকাতা |
ভারত
ও বাংলাদেশের ভেতরে থাকা দুই দেশের ১৬২টি ছিটমহলে যৌথ জনগণনা শুরু হচ্ছে
আগামীকাল সোমবার। চলবে ১৬ জুলাই পর্যন্ত। এর আগে ২০১১ সালে যৌথভাবে দুই
দেশে সর্বশেষ জনগণনা হয়।
ভারতের ভূখণ্ডে ৫১টি বাংলাদেশি ছিটমহল আর বাংলাদেশের ভূখণ্ডে ১১১টি ভারতীয় ছিটমহল রয়েছে। দুই দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে ৭৫টি যৌথ দল এ জনগণনা করবে। এর মধ্যে ভারতের ভেতরে থাকা ছিটমহলে গণনা করবে ২৫টি দল। আর বাংলাদেশের ভেতরে থাকা ছিটমহলে গণনা করবে বাকিরা। এই জনগণনার ফল প্রকাশ করা হবে ২০ জুলাই। এতে অংশ নিতে গতকাল শনিবার ভারত থেকে বাংলাদেশে এসেছেন ৫৬ জন প্রতিনিধি। অন্যদিকে বাংলাদেশ থেকে ভারতে গেছেন ৩৬ জন প্রতিনিধি। এই জনগণনায় ২০১১ সালের পর কত শিশু জন্মেছে আর কতজন মারা গেছে তার তালিকা করা হবে। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী, ভারতে থাকা বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহলে আছেন ১৪ হাজার ২২১ জন বাংলাদেশি।
আর বাংলাদেশের ভূখণ্ডে থাকা ভারতের ১১১টি ছিটমহলে আছেন ৩৭ হাজার ৩৬৯ জন ভারতীয়। জনগণনার সময় কোনো স্বার্থান্বেষী চক্র যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সে জন্য নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
কোচবিহারের জেলা প্রশাসন থেকে ভারতে বসবাসকারী বাংলাদেশের ছিটমহলবাসীর উদ্দেশে এর আগে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৩১ জুলাই মধ্যরাত থেকে ভারতের ভেতরে থাকা সব বাংলাদেশি ছিটমহল ভারতের ভূখণ্ড হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হবে। ২০১১ সালে দুই দেশের জনগণনা অনুযায়ী সব ছিটমহলবাসী এবং সেইসঙ্গে ওই জনগণনার পর যেসব শিশুর জন্ম হয়েছে তারাও ভারতীয় নাগরিক হিসেবে বিবেচিত হবে। তবে যেসব ছিটমহলবাসী ভারত ছেড়ে বাংলাদেশে ফিরে যেতে চান না, তাঁদের ৬ জুলাই থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত দুই দেশের যৌথ জরিপকালে দুটি ফরম পূরণ করতে হবে। এই সময়ের মধ্যেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে যেতে ইচ্ছুক ছিটমহলবাসীদের প্রয়োজনীয় ট্রাভেল পাস ইস্যু করা হবে।
ভারতের ভূখণ্ডে ৫১টি বাংলাদেশি ছিটমহল আর বাংলাদেশের ভূখণ্ডে ১১১টি ভারতীয় ছিটমহল রয়েছে। দুই দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে ৭৫টি যৌথ দল এ জনগণনা করবে। এর মধ্যে ভারতের ভেতরে থাকা ছিটমহলে গণনা করবে ২৫টি দল। আর বাংলাদেশের ভেতরে থাকা ছিটমহলে গণনা করবে বাকিরা। এই জনগণনার ফল প্রকাশ করা হবে ২০ জুলাই। এতে অংশ নিতে গতকাল শনিবার ভারত থেকে বাংলাদেশে এসেছেন ৫৬ জন প্রতিনিধি। অন্যদিকে বাংলাদেশ থেকে ভারতে গেছেন ৩৬ জন প্রতিনিধি। এই জনগণনায় ২০১১ সালের পর কত শিশু জন্মেছে আর কতজন মারা গেছে তার তালিকা করা হবে। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী, ভারতে থাকা বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহলে আছেন ১৪ হাজার ২২১ জন বাংলাদেশি।
আর বাংলাদেশের ভূখণ্ডে থাকা ভারতের ১১১টি ছিটমহলে আছেন ৩৭ হাজার ৩৬৯ জন ভারতীয়। জনগণনার সময় কোনো স্বার্থান্বেষী চক্র যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সে জন্য নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
কোচবিহারের জেলা প্রশাসন থেকে ভারতে বসবাসকারী বাংলাদেশের ছিটমহলবাসীর উদ্দেশে এর আগে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৩১ জুলাই মধ্যরাত থেকে ভারতের ভেতরে থাকা সব বাংলাদেশি ছিটমহল ভারতের ভূখণ্ড হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হবে। ২০১১ সালে দুই দেশের জনগণনা অনুযায়ী সব ছিটমহলবাসী এবং সেইসঙ্গে ওই জনগণনার পর যেসব শিশুর জন্ম হয়েছে তারাও ভারতীয় নাগরিক হিসেবে বিবেচিত হবে। তবে যেসব ছিটমহলবাসী ভারত ছেড়ে বাংলাদেশে ফিরে যেতে চান না, তাঁদের ৬ জুলাই থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত দুই দেশের যৌথ জরিপকালে দুটি ফরম পূরণ করতে হবে। এই সময়ের মধ্যেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে যেতে ইচ্ছুক ছিটমহলবাসীদের প্রয়োজনীয় ট্রাভেল পাস ইস্যু করা হবে।
No comments