রাজনীতিকদের দায়িত্বশীল বক্তব্য দিতে বললেন আইজিপি
পুলিশের
ভূমিকা নিয়ে বক্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজনীতিকদের দায়িত্বশীল হওয়া
উচিত বলে মন্তব্য করেছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক।
তিনি বলেছেন, ‘আমরা চাইব সমাজে যারা দায়িত্বশীল, তারা দায়িত্বশীল কথা
বলুক। পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার জন্য কেউ রাজনৈতিক বক্তব্য দিলে সেটা
হবে দুঃখজনক।’
আজ রোববার দুপুরে পুলিশ সদর দপ্তরে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইজিপি এই মন্তব্য করেন।
গতকাল শনিবার সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে এক ইফতার অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া অভিযোগ করে বলেন, ‘পুলিশই আমাদের আন্দোলনের সময় পেট্রলবোমা মেরেছে। শুধু বোমা নয়, বাসে আগুনও দিয়েছে তারা। নাশকতার অভিযোগে পুলিশ যেভাবে মামলা “সাজিয়ে দেয়”, বিচারকেরা তা ভালোভাবে দেখেন না।’
খালেদা জিয়ার ওই বক্তব্যের জের ধরে আইজিপি আজ এমন মন্তব্য করেন বলে মনে করা হচ্ছে। তবে তিনি তাঁর বক্তব্যে খালেদা জিয়া বা তাঁর দলের নাম উল্লেখ করেননি। এ সময় ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়াসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আইজিপি বলেন, বক্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের আরও দায়িত্বশীল হওয়া উচিত। এ ধরনের বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা। তিনি বলেন, আন্দোলনের সময় কারা পেট্রলবোমা মেরেছে, গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা করেছে, তা সূর্যের আলোর মতো স্বচ্ছ। কোনো অন্ধকার দিয়ে এটা ঢাকা যাবে না। জনগণের হাতে পেট্রলবোমা ও নানা নাশকতার সময় যারা ধরা পড়েছিল, তাদের রাজনীতি সবাই জানে। অনেকে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছেন। পুলিশের ভাবমূর্তির ক্ষুণ্ন করার জন্য এ ধরনের বক্তব্য দেওয়া খুবই দুঃখজনক। তিনি বলেন, নির্বাহী বিভাগের হস্তক্ষেপের কারণে বিচার বিভাগ আগের চেয়েও ‘নিয়ন্ত্রিত’ বলে তাঁরা অভিযোগ করেছেন, তাও ঠিক নয়।
আইজিপি বলেন, ‘মহাসড়কে এখন পর্যন্ত কোনো চাঁদাবাজির অভিযোগ ওঠেনি। কেউ একটি অভিযোগের কথাও বলতে পারবেন না। ঈদের সময়ও যাতে এই পরিস্থিতি থাকে, আমরা সে ব্যবস্থা নিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘১৪ জুলাই থেকে লোকজন বাড়ি ফিরতে শুরু করবে। কমপক্ষে ৫০ লাখ লোক ঢাকা ছাড়বে। সব লোক যাতে নির্বিঘ্নে বাড়ি যেতে পারে, আমরা তা নিশ্চিত করার প্রাণপণ চেষ্টা করছি।’
আজ রোববার দুপুরে পুলিশ সদর দপ্তরে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইজিপি এই মন্তব্য করেন।
গতকাল শনিবার সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে এক ইফতার অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া অভিযোগ করে বলেন, ‘পুলিশই আমাদের আন্দোলনের সময় পেট্রলবোমা মেরেছে। শুধু বোমা নয়, বাসে আগুনও দিয়েছে তারা। নাশকতার অভিযোগে পুলিশ যেভাবে মামলা “সাজিয়ে দেয়”, বিচারকেরা তা ভালোভাবে দেখেন না।’
খালেদা জিয়ার ওই বক্তব্যের জের ধরে আইজিপি আজ এমন মন্তব্য করেন বলে মনে করা হচ্ছে। তবে তিনি তাঁর বক্তব্যে খালেদা জিয়া বা তাঁর দলের নাম উল্লেখ করেননি। এ সময় ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়াসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আইজিপি বলেন, বক্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের আরও দায়িত্বশীল হওয়া উচিত। এ ধরনের বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা। তিনি বলেন, আন্দোলনের সময় কারা পেট্রলবোমা মেরেছে, গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা করেছে, তা সূর্যের আলোর মতো স্বচ্ছ। কোনো অন্ধকার দিয়ে এটা ঢাকা যাবে না। জনগণের হাতে পেট্রলবোমা ও নানা নাশকতার সময় যারা ধরা পড়েছিল, তাদের রাজনীতি সবাই জানে। অনেকে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছেন। পুলিশের ভাবমূর্তির ক্ষুণ্ন করার জন্য এ ধরনের বক্তব্য দেওয়া খুবই দুঃখজনক। তিনি বলেন, নির্বাহী বিভাগের হস্তক্ষেপের কারণে বিচার বিভাগ আগের চেয়েও ‘নিয়ন্ত্রিত’ বলে তাঁরা অভিযোগ করেছেন, তাও ঠিক নয়।
আইজিপি বলেন, ‘মহাসড়কে এখন পর্যন্ত কোনো চাঁদাবাজির অভিযোগ ওঠেনি। কেউ একটি অভিযোগের কথাও বলতে পারবেন না। ঈদের সময়ও যাতে এই পরিস্থিতি থাকে, আমরা সে ব্যবস্থা নিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘১৪ জুলাই থেকে লোকজন বাড়ি ফিরতে শুরু করবে। কমপক্ষে ৫০ লাখ লোক ঢাকা ছাড়বে। সব লোক যাতে নির্বিঘ্নে বাড়ি যেতে পারে, আমরা তা নিশ্চিত করার প্রাণপণ চেষ্টা করছি।’
No comments