পঞ্চগড়ে চাহিদার শীর্ষে ‘কিরণমালা’
দেরিতে
হলেও পঞ্চগড়ে জমে উঠেছে ঈদ বাজার। এবারও প্রাধান্য পেয়েছে ভারতীয় টিভি
চ্যানেলের জনপ্রিয় সিরিয়ালের অভিনেত্রীদের নামে রাখা বিভিন্ন পোশাক। গত ঈদে
পাখি আর ঝিলিকের পর এই ঈদে চাহিদা’র শীর্ষে রয়েছে ‘কিরণমালা’র। মান ও দাম
নিয়ে অনেক কথা থাকলেও বিভিন্ন বয়সী নারীরা চোখ বুজে কিনছে ‘কিরণমালা’।
ক্রেতারা বলছেন, বিভিন্ন কোম্পানি তাদের উৎপাদিত কাপড়ে শুধু ‘কিরণমালা’ স্টিকার লাগিয়ে দিয়েই বাজারে ছাড়ছে। তাই দামের ক্ষেত্রেও রয়েছে অনেক হেরফের। কেনাকাটার ভিড়ে ভাল-মন্দ বেছে নেয়ার সুযোগ খুব কম। তাই যেটার দাম বেশি ক্রেতারা সেটাই চোখ বন্ধ করে কিনছে। পঞ্চগড় জেলা শহরের কাপড় পট্টি, সেন্ট্রাল প্লাজা, আফছার প্লাজাসহ বিভিন্ন বিপণী বিতান ঘুরে দেখা গেছে, সব দোকানেই উপচেপড়া ভিড়। রেডি গার্মেন্টস দোকানের চেয়ে এখনও ভিড় কাপড়ের দোকানগুলোতে। কারণ ঈদ আরও কয়েকদিন দেরি হওয়ায় পছন্দের কাপড় কিনে তা সেলাই করে পরতে পারবে।
দেখা গেছে, ছোটদের ‘কিরণমালা’ মিলছে ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকার মধ্যে। আর বড়দের ‘কিরণমালা’র দাম মানভেদে ৩ হাজার থেকে ৩২ হাজার টাকা। তবে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা দামের ‘কিরণমালা’র চাহিদা সবচেয়ে বেশি বলে বিক্রেতারা জানিয়েছে। শহরের দর্জিপট্টির এখন ত্রাহী অবস্থা। দম ফেলার ফুরসত নেই কারও। দিনে-রাতে চলছে মেশিন। বিশেষ করে মহিলা টেইলার্সগুলোর অবস্থা পোয়াবারো। অনেক টেইলার্সে দুই শিফটে কাজ করতে হচ্ছে কারিগরদের। তারপরও সময়মতো কাপড় ডেলিভারি দিতে পারছেন না তারা। সময় থাকায় প্রতিদিন কয়েকশ’ নতুন অর্ডার নিতে হচ্ছে বলে ইমরান টেইলার্সের মালিক ইমরান জানিয়ে বলেন, আর নতুন করে অর্ডার নেয়া সম্ভব হবে না। কারণ যেগুলো জমা আছে এগুলো ডেলিভারি দিতে চাঁদরাত পার হয়ে যাবে।
অনেকে আবার কাপড়ের বাজার শেষ করে এসেছে জুতা আর কসমেটিক্সে। আর তাই সেন্ট্রাল প্লাজার বিভিন্ন কোম্পানির জুতার দোকান আর স্টেশনারি দোকানগুলোতেও নারী-শিশুদের উপচেপড়া ভিড়। কাপড়ের সঙ্গে ম্যাচিং করে জুতা ও কানের দুল-মালা খুঁজতে ব্যস্ত নারীরা। দাম যাই হোক না কেন ম্যাচিং করা জিনিস পেলেই হলো। তবে ঈদের কেনাকাটায় এখন পর্যন্ত প্রাধান্য পেয়েছে সমাজের উচ্চ শ্রেণীর নারী-শিশুদের। জুনের বেতন ও বোনাস পেয়ে সরকারি চাকুরেরা ভিড় জমাচ্ছে বিপণী বিতানে। বেসরকারি শিক্ষকরা বেতন-বোনাস না পাওয়ায় তারা এখনও বাজারমুখো হননি। আর কৃষকের ঈদ আনন্দ শেষ হয়েছে গম আর বোরো ধানে।
ক্রেতারা বলছেন, বিভিন্ন কোম্পানি তাদের উৎপাদিত কাপড়ে শুধু ‘কিরণমালা’ স্টিকার লাগিয়ে দিয়েই বাজারে ছাড়ছে। তাই দামের ক্ষেত্রেও রয়েছে অনেক হেরফের। কেনাকাটার ভিড়ে ভাল-মন্দ বেছে নেয়ার সুযোগ খুব কম। তাই যেটার দাম বেশি ক্রেতারা সেটাই চোখ বন্ধ করে কিনছে। পঞ্চগড় জেলা শহরের কাপড় পট্টি, সেন্ট্রাল প্লাজা, আফছার প্লাজাসহ বিভিন্ন বিপণী বিতান ঘুরে দেখা গেছে, সব দোকানেই উপচেপড়া ভিড়। রেডি গার্মেন্টস দোকানের চেয়ে এখনও ভিড় কাপড়ের দোকানগুলোতে। কারণ ঈদ আরও কয়েকদিন দেরি হওয়ায় পছন্দের কাপড় কিনে তা সেলাই করে পরতে পারবে।
দেখা গেছে, ছোটদের ‘কিরণমালা’ মিলছে ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকার মধ্যে। আর বড়দের ‘কিরণমালা’র দাম মানভেদে ৩ হাজার থেকে ৩২ হাজার টাকা। তবে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা দামের ‘কিরণমালা’র চাহিদা সবচেয়ে বেশি বলে বিক্রেতারা জানিয়েছে। শহরের দর্জিপট্টির এখন ত্রাহী অবস্থা। দম ফেলার ফুরসত নেই কারও। দিনে-রাতে চলছে মেশিন। বিশেষ করে মহিলা টেইলার্সগুলোর অবস্থা পোয়াবারো। অনেক টেইলার্সে দুই শিফটে কাজ করতে হচ্ছে কারিগরদের। তারপরও সময়মতো কাপড় ডেলিভারি দিতে পারছেন না তারা। সময় থাকায় প্রতিদিন কয়েকশ’ নতুন অর্ডার নিতে হচ্ছে বলে ইমরান টেইলার্সের মালিক ইমরান জানিয়ে বলেন, আর নতুন করে অর্ডার নেয়া সম্ভব হবে না। কারণ যেগুলো জমা আছে এগুলো ডেলিভারি দিতে চাঁদরাত পার হয়ে যাবে।
অনেকে আবার কাপড়ের বাজার শেষ করে এসেছে জুতা আর কসমেটিক্সে। আর তাই সেন্ট্রাল প্লাজার বিভিন্ন কোম্পানির জুতার দোকান আর স্টেশনারি দোকানগুলোতেও নারী-শিশুদের উপচেপড়া ভিড়। কাপড়ের সঙ্গে ম্যাচিং করে জুতা ও কানের দুল-মালা খুঁজতে ব্যস্ত নারীরা। দাম যাই হোক না কেন ম্যাচিং করা জিনিস পেলেই হলো। তবে ঈদের কেনাকাটায় এখন পর্যন্ত প্রাধান্য পেয়েছে সমাজের উচ্চ শ্রেণীর নারী-শিশুদের। জুনের বেতন ও বোনাস পেয়ে সরকারি চাকুরেরা ভিড় জমাচ্ছে বিপণী বিতানে। বেসরকারি শিক্ষকরা বেতন-বোনাস না পাওয়ায় তারা এখনও বাজারমুখো হননি। আর কৃষকের ঈদ আনন্দ শেষ হয়েছে গম আর বোরো ধানে।
No comments