নতুন টাইগারদের নিয়ে যত ভয় প্রোটিয়া অধিনায়কের
বাংলাদেশের বর্তমান পারফম্যান্স দক্ষিণ আফ্রিকার অজানা নয়। সাকিব, তামিম, মুশফিকুরদের সম্পর্কে ভালো ধারণা রয়েছে প্রোটিয়াদের। কিন্তু ফাফ ডু প্লেসিসের ভয় নতুনদের নিয়ে। টি ২০ সিরিজ দিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের প্রস্তুতি শুরু করতে চায়। এছাড়া আইসিসির নতুন নিয়মকে স্বাগত জানাচ্ছেন প্রোটিয়া অধিনায়ক। কাল মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকা টি ২০ অধিনায়ক বলেন, ‘আমাদের এই দলের অনেকেই খুব বেশি ক্রিকেট খেলেনি। কেউ কেউ অবশ্য আইপিএলে খেলেছে। এ কারণে টি ২০ দিয়ে শুরু হওয়াটা চমৎকার ব্যাপার। এর মাধ্যমে আমরা টি ২০ বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুতি শুরু করছি। ওয়ানডে অবশ্যই জরুরি। এবি (ভিলিয়ার্স) এবং হাশিম (আমলা) থাকতেও পারেন আবার নাও পারেন। এ কারণে এখন থেকেই তাদের বিকল্প হিসেবে কারা তৈরি হল সেটাও আমরা দেখে নিতে পারব।’
তবে কন্ডিশন সমস্যা হতে পারে বলে মনে করছেন প্রোটিয়া অধিনায়ক। ডু প্লেসিস বলেন, ‘টি ২০ ম্যাচে অবশ্যই কন্ডিশন একটা ভূমিকা রাখে। কারণ অনেক বেশি রান, চার-ছক্কা হয়। এটা যদি কোনোভাবে না হয়, তাহলে আমাদের বোলিং দক্ষতা কাজে লাগিয়ে জেতার চেষ্টা করব।’ বাংলাদেশের টি ২০ ক্রিকেটার নিয়ে তিনি বলেন, ‘অন্য দেশগুলো অনেক বেশি টি ২০ ম্যাচ খেলে। এ কারণেই ভারতীয় দল দীর্ঘদিন ধরে এত বেশি সফল। তারাই সবচেয়ে বেশি টি ২০ খেলে। সব দেশই তাদের মতো প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। টি ২০ কাঠামো অনুসারে সে ধরনের খেলোয়াড় বেরিয়ে আসার জন্য বাংলাদেশকেও গুরুত্ব দিতে হবে।’ বাংলাদেশ দল সম্পর্কে প্লেসিস বলেন, ‘বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে ভালো বিষয় হচ্ছে, অনেকে ক্রিকেটার বেরিয়ে আসছে। সেটা বিশেষত টি ২০ ক্রিকেটে বেশ ভয়ংকর ব্যাপার হতে পারে। কারণ নতুন কোনো ছেলেকে কেউ দেখেনি এবং তার বিপক্ষে খেলেনি।’ তিনি বলেন, ‘টি ২০ সংক্ষিপ্ত খেলা। দুই ওভারের মধ্যে ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিবর্তিত বোলিংয়ের মুখোমুখি হওয়ার প্রয়োজন পড়তে পারে। সেজন্য সিদ্ধান্ত দ্রুত নিতে হয়।
তবে কন্ডিশন সমস্যা হতে পারে বলে মনে করছেন প্রোটিয়া অধিনায়ক। ডু প্লেসিস বলেন, ‘টি ২০ ম্যাচে অবশ্যই কন্ডিশন একটা ভূমিকা রাখে। কারণ অনেক বেশি রান, চার-ছক্কা হয়। এটা যদি কোনোভাবে না হয়, তাহলে আমাদের বোলিং দক্ষতা কাজে লাগিয়ে জেতার চেষ্টা করব।’ বাংলাদেশের টি ২০ ক্রিকেটার নিয়ে তিনি বলেন, ‘অন্য দেশগুলো অনেক বেশি টি ২০ ম্যাচ খেলে। এ কারণেই ভারতীয় দল দীর্ঘদিন ধরে এত বেশি সফল। তারাই সবচেয়ে বেশি টি ২০ খেলে। সব দেশই তাদের মতো প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। টি ২০ কাঠামো অনুসারে সে ধরনের খেলোয়াড় বেরিয়ে আসার জন্য বাংলাদেশকেও গুরুত্ব দিতে হবে।’ বাংলাদেশ দল সম্পর্কে প্লেসিস বলেন, ‘বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে ভালো বিষয় হচ্ছে, অনেকে ক্রিকেটার বেরিয়ে আসছে। সেটা বিশেষত টি ২০ ক্রিকেটে বেশ ভয়ংকর ব্যাপার হতে পারে। কারণ নতুন কোনো ছেলেকে কেউ দেখেনি এবং তার বিপক্ষে খেলেনি।’ তিনি বলেন, ‘টি ২০ সংক্ষিপ্ত খেলা। দুই ওভারের মধ্যে ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিবর্তিত বোলিংয়ের মুখোমুখি হওয়ার প্রয়োজন পড়তে পারে। সেজন্য সিদ্ধান্ত দ্রুত নিতে হয়।
সে কারণে অপরিচিতরা অনেক সময় ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে।’ দক্ষিণ আফ্রিকা ধরেই নিয়েছে উইকেটেও অনেক বেশি টার্ন থাকবে। স্পিনাররা সুবিধা পাবে। ডু প্লেসিস মনে করছেন ব্যাটসম্যানরাই পার্থক্য গড়ে দেবে। তার ভাষায়, ‘শেষবার যখন আমি এ মাঠে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলেছি উইকেটে অনেক বেশি টার্ন ছিল। খুব বেশি স্পিন থাকলে দু’দলের জন্যই সমান ভূমিকা রাখবে। কিন্তু দু’দলের মধ্যে পার্থক্য হবে কীভাবে তারা এবং আমরা ব্যাটিং করব।’ শোনা যাচ্ছে এবি ডি ভিলিয়ার্সকে আরও ওপরে ব্যাটিংয়ে পাঠাবে দক্ষিণ আফ্রিকা। ডু প্লেসিস বলেন, ‘এবিকে আরও ওপরে খেলাতে চাই। ওপেনিং কিংবা তিন নম্বরে। আমাদের বোলিংয়ে এডি ( এডিয়ে লিই) দারুন প্রতিভাবান এক তরুণ লেগ-স্পিনার। ইমরান তাহিরও চমৎকার একজন লেগ-স্পিনার।’ আইসিসির নতুন নিয়মে যে কোনো নো বলেই ফ্রি হিট হবে। এই নিয়মটা ভালো বলে মনে করেন প্রোটিয়া অধিনায়ক। ডু প্লেসিস বলেন, ‘আমি মনে করি, এটা খুব ভালো নিয়ম। ইনিংসের শেষদিকে একটা বিমার পুরো খেলার ভাগ্য পরিবর্তন করে দিতে পারে।’
No comments