টাকা না পেয়ে গুলি চালালেন এএসআই!
জুয়ার আসর থেকে দাবি করা টাকা না পেয়ে পুলিশের এক কর্মকর্তা এক ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ঘনিমহেষপুর গ্রামে গত শনিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে এলাকাবাসী রাতেই বিক্ষোভ করেন। পরে ঠাকুরগাঁও থানার ওসি জাহিদ হোসেন চৌধুরী ঘটনাস্থলে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের শান্ত করেন।
ঘনিমহেষপুর গ্রামের বাসিন্দা হুমায়ুন কবীর জানান, গ্রামের বাসিন্দা ইলিয়াস আলী (৪৫) তাঁর বাড়িতে জুয়ার আসর বসাতেন। শনিবার ওই আসরে স্থানীয় কয়েকজন জুয়া খেলছিলেন। রাত ১০টার দিকে রুহিয়া পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শামীম হোসেন পুলিশের চার-পাঁচজন সদস্য (কনস্টেবল) নিয়ে ওই আসরে হানা দেন। এ সময় পুলিশের সঙ্গে ইলিয়াসের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে এএসআই রিভলবার বের করে ইলিয়াসের দুই পায়ে দুটি গুলি করেন।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইলিয়াস আলী দাবি করেন, জুয়ার আসর টিকিয়ে রাখতে এএসআই শামীমকে দৈনিক দুই হাজার টাকা দেওয়ার চুক্তি হয়। কিন্তু শনিবার রাতে তিনি পাঁচ হাজার টাকা দাবি করেন। ইলিয়াস বলেন, ‘অতিরিক্ত টাকা দিতে অস্বীকার করায় সে আমাকে টেনে-হিঁচড়ে বাড়ির বাইরে নিয়ে যায়। পরে রিভলবার বের করে টাকা না দিলে গুলি করার হুমকি দেয়। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে সে আমার দুই পায়ে দুটি গুলি করে।’
ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ওয়াদুদ হাসান বলেন, ইলিয়াসের বাঁ হাঁটুতে ও ডান পায়ের গোড়ালিতে ক্ষত পাওয়া গেছে। ক্ষতস্থান পর্যবেক্ষণ করে মনে হয়েছে, গুলিটি খুব কাছে থেকে করা হয়েছে।
এ বিষয়ে এএসআই শামীমের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
ঠাকুরগাঁওয়ের পুলিশ সুপার ফয়সল মাহমুদ জানান, প্রকৃত ঘটনা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে সহকারী পুলিশ সুপার সাইদুর রহমানকে প্রধান করে দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
ঘনিমহেষপুর গ্রামের বাসিন্দা হুমায়ুন কবীর জানান, গ্রামের বাসিন্দা ইলিয়াস আলী (৪৫) তাঁর বাড়িতে জুয়ার আসর বসাতেন। শনিবার ওই আসরে স্থানীয় কয়েকজন জুয়া খেলছিলেন। রাত ১০টার দিকে রুহিয়া পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শামীম হোসেন পুলিশের চার-পাঁচজন সদস্য (কনস্টেবল) নিয়ে ওই আসরে হানা দেন। এ সময় পুলিশের সঙ্গে ইলিয়াসের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে এএসআই রিভলবার বের করে ইলিয়াসের দুই পায়ে দুটি গুলি করেন।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইলিয়াস আলী দাবি করেন, জুয়ার আসর টিকিয়ে রাখতে এএসআই শামীমকে দৈনিক দুই হাজার টাকা দেওয়ার চুক্তি হয়। কিন্তু শনিবার রাতে তিনি পাঁচ হাজার টাকা দাবি করেন। ইলিয়াস বলেন, ‘অতিরিক্ত টাকা দিতে অস্বীকার করায় সে আমাকে টেনে-হিঁচড়ে বাড়ির বাইরে নিয়ে যায়। পরে রিভলবার বের করে টাকা না দিলে গুলি করার হুমকি দেয়। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে সে আমার দুই পায়ে দুটি গুলি করে।’
ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ওয়াদুদ হাসান বলেন, ইলিয়াসের বাঁ হাঁটুতে ও ডান পায়ের গোড়ালিতে ক্ষত পাওয়া গেছে। ক্ষতস্থান পর্যবেক্ষণ করে মনে হয়েছে, গুলিটি খুব কাছে থেকে করা হয়েছে।
এ বিষয়ে এএসআই শামীমের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
ঠাকুরগাঁওয়ের পুলিশ সুপার ফয়সল মাহমুদ জানান, প্রকৃত ঘটনা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে সহকারী পুলিশ সুপার সাইদুর রহমানকে প্রধান করে দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
No comments