বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়ান, ভারতীয় ব্যবসায়ীদের হাসিনা
স্টাফ রিপোর্টার বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে ভারতের ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানালেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এৰেত্রে সরকারের পৰ থেকে সকল ধরনের সহায়তার আশ্বাসও দেন তিনি। বাংলাদেশে বিনিয়োগের ভাল পরিবেশ রয়েছে জানিয়ে তিনি আস্থার সঙ্গে বলেন, আমরা দু'দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি করতে পেরেছি। তিন দিনব্যাপী ভারত সফরের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে মৌর্য শেরাটন হোটেলের 'কমল মিলনায়তনে' ভারতীয় ব্যবসায়ীরা সাৰাত করেন। এদিনে তিনি ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী আইকে গুজরালের সঙ্গে সাৰাত করেন। শেখ হাসিনার সফরের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবারই সন্ধ্যার পর ৫০ দফার যৌথ ঘোষণা দেয়া হয়।
এর আগে সফরের প্রথম দিন সোমবার দু'দেশের শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে তিনটি চুক্তি ও দু'টি সমঝোতা স্মারক স্বাৰরিত হয়েছে। চুক্তিসমূহের মধ্যে রয়েছে অপরাধসংক্রানত্ম বিষয়ে দ্বিপাৰিক চুক্তি, দ-াদেশপ্রাপ্ত অপরাধী হসত্মানত্মর চুক্তি, আনত্মর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ, সংঘবদ্ধ অপরাধ ও অবৈধ মাদক পাচার রোধ, বাংলাদেশেী পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার চুক্তি এবং বিদু্যত খাতে সহযোগিতার বিষয়। একই সঙ্গে মনমোহন সিং বাংলাদেশের জন্য এক শ' কোটি ডলার ঋণ সহায়তা ও অনুদানের ঘোষণা দিয়েছেন। ঘোষিত অর্থের অর্ধেক অনুদান হিসেবে বিভিন্ন প্রকল্প কার্যক্রমে ব্যয়ের জন্য দেয়া হবে। বাকি অর্ধেক অর্থ ঋণ সহযোগিতা হিসেবে প্রদান করা হবে। সোমবারের সমঝোতা স্মারকে ভারত কেন্দ্রীয় গ্রিড থেকে বাংলাদেশে আড়াই শ' মেগাওয়াট বিদু্যত সরবরাহের অঙ্গীকার করেছেন। নয়াদিলস্নী সাংস্কৃতিক সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী প্রতিবছর বাংলাদেশের তিন শ' ছাত্রকে উচ্চশিৰার জন্য বৃত্তি প্রদান করবে। দু'প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এক শ' পঞ্চাশতম জন্মবার্ষিকী যৌথভাবে উদ্যাপনেও সম্মত হয়েছেন। সোমবারের বৈঠকে দু'প্রধানমন্ত্রী নিজ নিজ পানিসম্পদমন্ত্রীকে তিসত্মা ও অন্যান্য নদীর পানি বণ্টনের আলোচনা ত্বরান্বিত করার নির্দেশ দেন।
এর আগে সফরের প্রথম দিন সোমবার দু'দেশের শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে তিনটি চুক্তি ও দু'টি সমঝোতা স্মারক স্বাৰরিত হয়েছে। চুক্তিসমূহের মধ্যে রয়েছে অপরাধসংক্রানত্ম বিষয়ে দ্বিপাৰিক চুক্তি, দ-াদেশপ্রাপ্ত অপরাধী হসত্মানত্মর চুক্তি, আনত্মর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ, সংঘবদ্ধ অপরাধ ও অবৈধ মাদক পাচার রোধ, বাংলাদেশেী পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার চুক্তি এবং বিদু্যত খাতে সহযোগিতার বিষয়। একই সঙ্গে মনমোহন সিং বাংলাদেশের জন্য এক শ' কোটি ডলার ঋণ সহায়তা ও অনুদানের ঘোষণা দিয়েছেন। ঘোষিত অর্থের অর্ধেক অনুদান হিসেবে বিভিন্ন প্রকল্প কার্যক্রমে ব্যয়ের জন্য দেয়া হবে। বাকি অর্ধেক অর্থ ঋণ সহযোগিতা হিসেবে প্রদান করা হবে। সোমবারের সমঝোতা স্মারকে ভারত কেন্দ্রীয় গ্রিড থেকে বাংলাদেশে আড়াই শ' মেগাওয়াট বিদু্যত সরবরাহের অঙ্গীকার করেছেন। নয়াদিলস্নী সাংস্কৃতিক সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী প্রতিবছর বাংলাদেশের তিন শ' ছাত্রকে উচ্চশিৰার জন্য বৃত্তি প্রদান করবে। দু'প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এক শ' পঞ্চাশতম জন্মবার্ষিকী যৌথভাবে উদ্যাপনেও সম্মত হয়েছেন। সোমবারের বৈঠকে দু'প্রধানমন্ত্রী নিজ নিজ পানিসম্পদমন্ত্রীকে তিসত্মা ও অন্যান্য নদীর পানি বণ্টনের আলোচনা ত্বরান্বিত করার নির্দেশ দেন।
No comments