লালমনিরহাটে ধান-চালের দাম কমেছে
লালমনিরহাটে ধান-চালের দাম কমেছে। সরকারিভাবে চাল ক্রয় শুরু না হওয়ায় এ অবস্থা দেখা দিয়েছে বলে কৃষকেরা জানিয়েছেন। ধানের দাম কম হওয়ায় কৃষকেরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।
মোটা ধানের দাম ৫০০ থেকে ৫২০ টাকার মধ্যে ওঠা-নামা করছে। সপ্তাহ দু-এক আগেও প্রতি মণ মোটা ধান ৫৫০ টাকা ও চিকন ধান ৫৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। দুই সপ্তাহে গড়ে প্রতি মণ ধানে দাম কমেছে ৫০ থেকে ৮০ টাকা। চালের দাম কমেছে কেজিপ্রতি দেড় থেকে দুই টাকা।
লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাঘাট ইউনিয়নের পূর্ব বড়ুয়া গ্রামের কৃষক গোকুল রায় বলেন, ‘গত শুক্রবার ৫০০ টাকা মণ দরে মোটা ধান বিক্রি করেছি। সরকার চাল কেনা শুরু করলে ধানের দাম বাড়ত। এত কম দামে ধান বেচতে হতো না।’
জেলা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি শেখ আবদুল হামিদ বলেন, ‘আমরা ৫২০ টাকা পাইকারি দরে প্রতি মণ উন্নত মানের মোটা ধান ক্রয় করছি। খাদ্য বিভাগে চাল বিক্রি করতে চুক্তিবদ্ধ হয়ে চাল দেওয়ার অপেক্ষায় আছি।’
জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক জহিরুল ইসলাম বলেন, গত ৯ ডিসেম্বর থেকে মিল-মালিকদের কাছ থেকে চাল সংগ্রহ শুরুর কথা থাকলেও চুক্তির জন্য সর্বশেষ তারিখ নির্ধারিত ছিল গত ৩১ ডিসেম্বর। চুক্তি ও কিছু আনুষ্ঠানিকতা শেষ করতে সময় লাগায় চাল ক্রয় অভিযান শুরু করতে দেরি হয়েছে। জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু করা হবে।
লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাঘাট ইউনিয়নের পূর্ব বড়ুয়া গ্রামের কৃষক গোকুল রায় বলেন, ‘গত শুক্রবার ৫০০ টাকা মণ দরে মোটা ধান বিক্রি করেছি। সরকার চাল কেনা শুরু করলে ধানের দাম বাড়ত। এত কম দামে ধান বেচতে হতো না।’
জেলা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি শেখ আবদুল হামিদ বলেন, ‘আমরা ৫২০ টাকা পাইকারি দরে প্রতি মণ উন্নত মানের মোটা ধান ক্রয় করছি। খাদ্য বিভাগে চাল বিক্রি করতে চুক্তিবদ্ধ হয়ে চাল দেওয়ার অপেক্ষায় আছি।’
জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক জহিরুল ইসলাম বলেন, গত ৯ ডিসেম্বর থেকে মিল-মালিকদের কাছ থেকে চাল সংগ্রহ শুরুর কথা থাকলেও চুক্তির জন্য সর্বশেষ তারিখ নির্ধারিত ছিল গত ৩১ ডিসেম্বর। চুক্তি ও কিছু আনুষ্ঠানিকতা শেষ করতে সময় লাগায় চাল ক্রয় অভিযান শুরু করতে দেরি হয়েছে। জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু করা হবে।
No comments