গোল্ডস্টেইনের উচিত চাকরি ছেড়ে রাজনীতি করা ॥ মুহিত
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বিশ্বব্যাংকের বিদায়ী কান্ট্রি ডিরেক্টর অ্যালেন গোল্ডস্টেইনকে বিশ্বব্যাংকের চাকরি ছেড়ে রাজনীতি করার পরামর্শ দিয়ে বলেছেন, এ্যালেন গোল্ডস্টেইন দাবি করেন, তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি। দুর্নীতিবিরোধী অবস্থানের কারণে তার এ জনপ্রিয়তা তৈরি হয়েছে।
তাই আমি তাকে পরামর্শ দেব, বিশ্বব্যাংকের চাকরি ছেড়ে বাংলাদেশে এসে রাজনীতি করুন। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদে ক্রয় সংক্রান্ত বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আমি আবারও বলছি, আমরা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিশ্বব্যাংকের সিদ্ধান্ত চাই। তাঁরা বলেছেন আমাদের সঙ্গে থাকবেন। তবে সেটি কবে, তা নিয়ে আমরা হতাশ।
পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংক থাকবে কিনা, সরকার তা চূড়ান্তভাবে আলোচনা করবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা জানুয়ারিতে না হলেও একটি বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে তাদের সিদ্ধান্ত চাইছি।
মন্ত্রী বলেন, বিকল্প অর্থায়ন পেতে দু’একজন আগ্রহ দেখাচ্ছে। তাদের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। চীন আগ্রহ দেখাচ্ছে। মালয়েশিয়া ও আগ্রহ দেখাচ্ছে।
বিশ্বব্যাংককে ছাড়া সেতুর অর্থায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত অন্য দাতারা থাকবেন কিনা তা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
মালয়েশিয়ার প্রস্তাব সম্পর্কে তিনি বলেন, মালয়েশিয়া আগে যে প্রস্তাবটি দিয়েছিল তা অসম্পূর্ণ। সম্প্রতি তারা আবার একটি প্রস্তাব দিয়েছে। আমি সেটি এখনও দেখিনি, তবে শীঘ্রই দেখব।
মুহিত বলেন, আমি আগেও বলেছি, এখনও বলছি, পদ্মা সেতু প্রকল্পে কোন দুর্নীতি হয়নি। হওয়ার সম্ভাবনাও নেই। তবুও বিশ্বব্যাংকের পরামর্শে আবুল হোসেনকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে বোঝাতে চেয়েছি দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাংক থাকতেই তাদের নির্মাণ প্রকৌশলের বিষয়টি অনুমোদন করা হয়েছে। ৫টি কোম্পানি এর অনুমোদন পেয়েছে। তাই যে কোন মুহূর্তে তাদের কাছ থেকে প্রস্তাব চাইতে পারি।
ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার বৈঠকে তিউনিসিয়া থেকে আড়াই লাখ টন টিএসপি ও ৫০ হাজার টন ডিএপি সার কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয় বলে জানান অর্থমন্ত্রী। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ৫০ হাজার টন গম আমদানির প্রস্তাব আনা হয়েছিল। তবে তা ফেরত পাঠানো হয়েছে। আমাদের কোন খাদ্য সঙ্কট নেই। বর্তমানে ১০ লাখ ৮০ হাজার টন চাল ও ২ লাখ টন গম মজুদ আছে।
অপরদিকে বৃহস্পতিবার সকালে নরডিক সংসদীয় কমিটির প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে মুহিত বলেন, তাঁরা আমাদের উন্নয়নে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। সুশাসন ও দুর্নীতির বিষয়ে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছেন। সুশাসনের দিকটায় আমরা পিছিয়ে আছি। তবে ডিজিটাজেশনে এগিয়ে গেলে দুর্নীতি কমবে বলে প্রতিনিধি দল মনে করে। দেশের আদালত, পুলিশ, ভূমি ও বিচার বিভাগে দুর্নীতি বেশি হয় বলে মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আমি আবারও বলছি, আমরা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিশ্বব্যাংকের সিদ্ধান্ত চাই। তাঁরা বলেছেন আমাদের সঙ্গে থাকবেন। তবে সেটি কবে, তা নিয়ে আমরা হতাশ।
পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংক থাকবে কিনা, সরকার তা চূড়ান্তভাবে আলোচনা করবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা জানুয়ারিতে না হলেও একটি বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে তাদের সিদ্ধান্ত চাইছি।
মন্ত্রী বলেন, বিকল্প অর্থায়ন পেতে দু’একজন আগ্রহ দেখাচ্ছে। তাদের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। চীন আগ্রহ দেখাচ্ছে। মালয়েশিয়া ও আগ্রহ দেখাচ্ছে।
বিশ্বব্যাংককে ছাড়া সেতুর অর্থায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত অন্য দাতারা থাকবেন কিনা তা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
মালয়েশিয়ার প্রস্তাব সম্পর্কে তিনি বলেন, মালয়েশিয়া আগে যে প্রস্তাবটি দিয়েছিল তা অসম্পূর্ণ। সম্প্রতি তারা আবার একটি প্রস্তাব দিয়েছে। আমি সেটি এখনও দেখিনি, তবে শীঘ্রই দেখব।
মুহিত বলেন, আমি আগেও বলেছি, এখনও বলছি, পদ্মা সেতু প্রকল্পে কোন দুর্নীতি হয়নি। হওয়ার সম্ভাবনাও নেই। তবুও বিশ্বব্যাংকের পরামর্শে আবুল হোসেনকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে বোঝাতে চেয়েছি দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাংক থাকতেই তাদের নির্মাণ প্রকৌশলের বিষয়টি অনুমোদন করা হয়েছে। ৫টি কোম্পানি এর অনুমোদন পেয়েছে। তাই যে কোন মুহূর্তে তাদের কাছ থেকে প্রস্তাব চাইতে পারি।
ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার বৈঠকে তিউনিসিয়া থেকে আড়াই লাখ টন টিএসপি ও ৫০ হাজার টন ডিএপি সার কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয় বলে জানান অর্থমন্ত্রী। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ৫০ হাজার টন গম আমদানির প্রস্তাব আনা হয়েছিল। তবে তা ফেরত পাঠানো হয়েছে। আমাদের কোন খাদ্য সঙ্কট নেই। বর্তমানে ১০ লাখ ৮০ হাজার টন চাল ও ২ লাখ টন গম মজুদ আছে।
অপরদিকে বৃহস্পতিবার সকালে নরডিক সংসদীয় কমিটির প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে মুহিত বলেন, তাঁরা আমাদের উন্নয়নে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। সুশাসন ও দুর্নীতির বিষয়ে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছেন। সুশাসনের দিকটায় আমরা পিছিয়ে আছি। তবে ডিজিটাজেশনে এগিয়ে গেলে দুর্নীতি কমবে বলে প্রতিনিধি দল মনে করে। দেশের আদালত, পুলিশ, ভূমি ও বিচার বিভাগে দুর্নীতি বেশি হয় বলে মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী।
No comments